আগামীকাল সোমবার ৮ এপ্রিল বিরল এক সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে যাচ্ছে বিশ্ববাসী। এসময় সূর্যকে পুরোপুরি ঢেকে ফেলবে চাঁদ। ফলে দিন হবে রাতের মতো অন্ধকার। এসময় প্রায় সাড়ে ৪ মিনিট এই অবস্থা বজায় থাকবে।
আগামীকালের সূর্যগ্রহণের বিশেষত্ব হল এর স্থায়িত্ব। এটি দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী হবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গত ৫০ বছরের মধ্যে এই গ্রহণ হবে সবথেকে দীর্ঘতম। বাংলাদেশের স্থানীয় সময় রাত পৌনে দশটার দিকে এই গ্রহণ শুরু হবে।
এদিকে পৃথিবী, চাঁদ এবং সূর্য যখন এক সারিতে চলে আসে এবং পৃথিবী ও সূর্যের মাঝে চাঁদ অবস্থান করে, তখন গ্রহণ হয়। চাঁদের অবস্থান অনুযায়ী গ্রহণের ধরণ নির্ভর করে। চাঁদের ছায়ায় সূর্য পুরোপুরি ঢেকে গেলে তাকে পূর্ণগ্রাস গ্রহণ বলা হয়। আগামীকালই সেই পূর্ণগ্রাস গ্রহণ হতে চলেছে।
পূর্ণগ্রাস গ্রহণ হওয়ার ফলে বেশ কিছুক্ষণ সূর্যের আলোকে সম্পূর্ণ ঢেকে রাখবে চাঁদ। ফলে যেসব স্থানে দিনের বেলাতে গ্রহণ শুরু হবে সেখানে অন্ধকার থাকবে বেশ কিছুক্ষণ। গ্রহণ দেখা যাবে যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, কানাডাসহ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলো থেকে।
এদিকে গ্রহণের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি রাজ্য দিনের বেলাতেও অন্ধকারে ঢেকে থাকবে। ফলে বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন যে, এইদিন শতাধিক গাড়ি দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এবং এইসব দুর্ঘটনায় মারা যেতে পারেন সহস্রাধিক মানুষ। এমনকি এর ফলে বেশকিছু রাজ্যের স্কুলও ইতিমধ্যে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
আগামীকালের সূর্যগ্রহণের বিশেষত্ব হল এর স্থায়িত্ব। এটি দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী হবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গত ৫০ বছরের মধ্যে এই গ্রহণ হবে সবথেকে দীর্ঘতম। বাংলাদেশের স্থানীয় সময় রাত পৌনে দশটার দিকে এই গ্রহণ শুরু হবে।
এদিকে পৃথিবী, চাঁদ এবং সূর্য যখন এক সারিতে চলে আসে এবং পৃথিবী ও সূর্যের মাঝে চাঁদ অবস্থান করে, তখন গ্রহণ হয়। চাঁদের অবস্থান অনুযায়ী গ্রহণের ধরণ নির্ভর করে। চাঁদের ছায়ায় সূর্য পুরোপুরি ঢেকে গেলে তাকে পূর্ণগ্রাস গ্রহণ বলা হয়। আগামীকালই সেই পূর্ণগ্রাস গ্রহণ হতে চলেছে।
পূর্ণগ্রাস গ্রহণ হওয়ার ফলে বেশ কিছুক্ষণ সূর্যের আলোকে সম্পূর্ণ ঢেকে রাখবে চাঁদ। ফলে যেসব স্থানে দিনের বেলাতে গ্রহণ শুরু হবে সেখানে অন্ধকার থাকবে বেশ কিছুক্ষণ। গ্রহণ দেখা যাবে যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, কানাডাসহ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলো থেকে।
এদিকে গ্রহণের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি রাজ্য দিনের বেলাতেও অন্ধকারে ঢেকে থাকবে। ফলে বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন যে, এইদিন শতাধিক গাড়ি দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এবং এইসব দুর্ঘটনায় মারা যেতে পারেন সহস্রাধিক মানুষ। এমনকি এর ফলে বেশকিছু রাজ্যের স্কুলও ইতিমধ্যে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।