পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ফিরোজ হোসেন। সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালের বেডে অস্বাভাবিক যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন। তাকে চিকিৎসা দিতে ব্যস্ত চিকিৎসকরা। দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই নিহত পাঁচ মাসের ছেলে ফারাবীকে চুমু দিয়ে শেষ বিদায় জানাচ্ছেন বাবা ফিরোজ হোসেন।
এমন হৃদয়বিদারক ঘটনার সাক্ষী হলেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ও নার্সরা। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে নওগাঁর মান্দা উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে অটোরিকশার সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় শিশু ফারাবী।
পরে রাত সাড়ে ৮টার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফিরোজ হোসেনের স্ত্রী রেশমা খাতুনও। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন শিক্ষক ফিরোজ হোসেন ও তার ৮ বছরের মেয়ে ফারিয়া।
এদিকে নিহত শিশুর বাবা ফিরোজ হোসেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। ঈদের ছুটি কাটাতে দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে সপরিবারে তারা গ্রামের বাড়ি পত্নীতলা উপজেলার চকগোছাই গ্রামে যাচ্ছিলেন। পথে বিজয়পুর এলাকায় দুর্ঘটনার শিকার হন তারা।
এ বিষয়ে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক বিজয় কুমার রায় জানান, সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের প্রথমে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নেয়া হয়। এ ঘটনায় গুরুতর হন ফিরোজ হোসেন এবং তার স্ত্রী ও এক মেয়ে। তবে শিশুটিকে মৃত্যু অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।
তিনি আরো বলেন, আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর সময় হাসপাতালের একজন নার্সের সহযোগিতায় মৃত্যু শিশুটিকে শেষ বারের মতো চুমু দেন বাবা ফিরোজ হোসেন। এমন হৃদয় বিদারক ঘটনা সবাইকে অশ্রুসিক্ত করেছে। এমন দৃশ্য আমরা কোনোভাবেই ভুলতে পারছি না।
এদিকে মান্দা থানার ওসি মোজাম্মেল হক কাজী জানান, দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থল থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে জানতে পারি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান নিহত শিশুটির মা। আহত ফিরোজ হোসেন এবং তার ৮ বছর বয়সী মেয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এমন হৃদয়বিদারক ঘটনার সাক্ষী হলেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ও নার্সরা। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে নওগাঁর মান্দা উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে অটোরিকশার সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় শিশু ফারাবী।
পরে রাত সাড়ে ৮টার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফিরোজ হোসেনের স্ত্রী রেশমা খাতুনও। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন শিক্ষক ফিরোজ হোসেন ও তার ৮ বছরের মেয়ে ফারিয়া।
এদিকে নিহত শিশুর বাবা ফিরোজ হোসেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। ঈদের ছুটি কাটাতে দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে সপরিবারে তারা গ্রামের বাড়ি পত্নীতলা উপজেলার চকগোছাই গ্রামে যাচ্ছিলেন। পথে বিজয়পুর এলাকায় দুর্ঘটনার শিকার হন তারা।
এ বিষয়ে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক বিজয় কুমার রায় জানান, সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের প্রথমে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নেয়া হয়। এ ঘটনায় গুরুতর হন ফিরোজ হোসেন এবং তার স্ত্রী ও এক মেয়ে। তবে শিশুটিকে মৃত্যু অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।
তিনি আরো বলেন, আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর সময় হাসপাতালের একজন নার্সের সহযোগিতায় মৃত্যু শিশুটিকে শেষ বারের মতো চুমু দেন বাবা ফিরোজ হোসেন। এমন হৃদয় বিদারক ঘটনা সবাইকে অশ্রুসিক্ত করেছে। এমন দৃশ্য আমরা কোনোভাবেই ভুলতে পারছি না।
এদিকে মান্দা থানার ওসি মোজাম্মেল হক কাজী জানান, দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থল থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে জানতে পারি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান নিহত শিশুটির মা। আহত ফিরোজ হোসেন এবং তার ৮ বছর বয়সী মেয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।