এবার রংপুর মহানগরীর নব্দীগঞ্জে ঢাকা কোচ এবং অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ঠেকেছে ৩ জনে। এরমধ্যে কোরআনের হাফেজসহ দুই শিক্ষার্থী রয়েছেন। তারা ফুফাতো মামাতো ভাই। ঈদের কেনাকাটা শেষে বাড়ি ফিরছিলেন তারা।
এদিকে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের মাহিগঞ্জ থানার ওসি রওশন কবির জানান, বুধবার ৩ এপ্রিল রাত ১১টার দিকে জেলার কুড়িগ্রাম আঞ্চলিক মহাসড়কের নব্দীগঞ্জের ব্রিজের কাছে নাবিল পরিবহনের (ঢাকা মেটো-ব -১৪-৬২-০২) ঢাকাগামী কোচ ও কাউনিয়াগামী অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে অটোরিকশাটি দুমড়েমুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার আরোহী স্কুলছাত্র নাহিদ নিহত (১৭) হন। তিনি কাউনিয়ার উপজেলার পূর্ব চানপাড়া গ্রামের ফয়জুর রহমানের ছেলে।
এদিকে গুরুতর আহত অবস্থায় ৫ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান একই এলাকার আব্দুল খালেকের পুত্র কোরআনের হাফেজ জুনায়েদ ইসলাম জয় (১৭) ও খোপাতি এলাকার আব্দুল কাদেরের পুত্র অটোরিকশা চালক রবিউল ইসলাম মানিক (৩২)।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন চান্দঘাট এলাকার আব্দুল আলিমের পুত্র রোকন (১৯), হলদিবাড়ি এলাকার মনসুর আলীর পুত্র আল আমীন (৩৫), সাহাবাজ এলাকার বাবুল চন্দ্রের পুত্র সঞ্জিত রায় (২৪)। এরমধ্যে রোকনের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এদিকে বাসটি আটক করে ইতোমধ্যে জিম্মায় নিয়েছে পুলিশ। পালিয়ে গেছে চালক ও হেলপার। এ ঘটনায় নাহিদের চাচা খলিলুর রহমান বাদি হয়ে একটি মামলা করেছেন।
এদিকে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের মাহিগঞ্জ থানার ওসি রওশন কবির জানান, বুধবার ৩ এপ্রিল রাত ১১টার দিকে জেলার কুড়িগ্রাম আঞ্চলিক মহাসড়কের নব্দীগঞ্জের ব্রিজের কাছে নাবিল পরিবহনের (ঢাকা মেটো-ব -১৪-৬২-০২) ঢাকাগামী কোচ ও কাউনিয়াগামী অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে অটোরিকশাটি দুমড়েমুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার আরোহী স্কুলছাত্র নাহিদ নিহত (১৭) হন। তিনি কাউনিয়ার উপজেলার পূর্ব চানপাড়া গ্রামের ফয়জুর রহমানের ছেলে।
এদিকে গুরুতর আহত অবস্থায় ৫ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান একই এলাকার আব্দুল খালেকের পুত্র কোরআনের হাফেজ জুনায়েদ ইসলাম জয় (১৭) ও খোপাতি এলাকার আব্দুল কাদেরের পুত্র অটোরিকশা চালক রবিউল ইসলাম মানিক (৩২)।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন চান্দঘাট এলাকার আব্দুল আলিমের পুত্র রোকন (১৯), হলদিবাড়ি এলাকার মনসুর আলীর পুত্র আল আমীন (৩৫), সাহাবাজ এলাকার বাবুল চন্দ্রের পুত্র সঞ্জিত রায় (২৪)। এরমধ্যে রোকনের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এদিকে বাসটি আটক করে ইতোমধ্যে জিম্মায় নিয়েছে পুলিশ। পালিয়ে গেছে চালক ও হেলপার। এ ঘটনায় নাহিদের চাচা খলিলুর রহমান বাদি হয়ে একটি মামলা করেছেন।