এবার ঢাকাসহ দেশের ৪ বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে। যা আগামী ৭২ ঘণ্টায় আরও বাড়তে পারে। এ কারণে রাজধানীসহ এসব অঞ্চলে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।গতকাল বুধবার এ তথ্য জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ।
তিনি বলেন, ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া চলমান তাপপ্রবাহ পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় আরও বাড়তে পারে। এ কারণে ঢাকাসহ এই ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
মো. বজলুর রশিদ বলেন, বুধবার বিকেল ৩টা পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ঈশ্বরদীতে ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একই সময়ে ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী দুইদিন এই তাপপ্রবাহ বাড়ার শঙ্কা থেকেই হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
চলতি মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এপ্রিলে ৬টির মতো তাপপ্রবাহের শঙ্কা রয়েছে। এর মধ্যে একটি হতে পারে অতি তীব্র। এতে তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলছেন, হিট স্ট্রোকের ফলে অনেক সময় মৃত্যুও হতে পারে। তাই আমাদের সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। শ্রমজীবী মানুষ, গার্মেন্টস কর্মী, খোলা মাঠে কৃষিকাজ যারা করেন এবং প্রচণ্ড তাপদাহে যারা রিকশা ও যানবাহন চালান, তারাই বেশি হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিতে রয়েছেন।
চিকিৎসকরা বলছেন: এমন সময়ে শিশুদের নিয়ে যথাসম্ভব বাসা থেকে কম বের হওয়া উচিত। পাতলা, সুতির আরামদায়ক পোশাক পরামর্শ তাদের। এছাড়াও প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সহজপাচ্য খাবার, তরল খাবার, ফলের রস রাখা উচিত। বাসা থেকে বের হলে অবশ্যই ছাতা ও সানগ্লাস সঙ্গে রাখতে হবে।
হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে দ্রুত ছায়ায় নিতে হবে এবং তার পোশাক ঢিলেঢালা করে দিতে হবে।বরফ বা ঠাণ্ডা পানি শরীরের ভাঁজে, গলার নিচে, বগল বা কুঁচকিতে লাগাতে হবে এবং চোখে-মুখে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে। যদি উন্নতি না হয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
তিনি বলেন, ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া চলমান তাপপ্রবাহ পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় আরও বাড়তে পারে। এ কারণে ঢাকাসহ এই ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
মো. বজলুর রশিদ বলেন, বুধবার বিকেল ৩টা পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ঈশ্বরদীতে ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একই সময়ে ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী দুইদিন এই তাপপ্রবাহ বাড়ার শঙ্কা থেকেই হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
চলতি মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এপ্রিলে ৬টির মতো তাপপ্রবাহের শঙ্কা রয়েছে। এর মধ্যে একটি হতে পারে অতি তীব্র। এতে তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলছেন, হিট স্ট্রোকের ফলে অনেক সময় মৃত্যুও হতে পারে। তাই আমাদের সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। শ্রমজীবী মানুষ, গার্মেন্টস কর্মী, খোলা মাঠে কৃষিকাজ যারা করেন এবং প্রচণ্ড তাপদাহে যারা রিকশা ও যানবাহন চালান, তারাই বেশি হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিতে রয়েছেন।
চিকিৎসকরা বলছেন: এমন সময়ে শিশুদের নিয়ে যথাসম্ভব বাসা থেকে কম বের হওয়া উচিত। পাতলা, সুতির আরামদায়ক পোশাক পরামর্শ তাদের। এছাড়াও প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সহজপাচ্য খাবার, তরল খাবার, ফলের রস রাখা উচিত। বাসা থেকে বের হলে অবশ্যই ছাতা ও সানগ্লাস সঙ্গে রাখতে হবে।
হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে দ্রুত ছায়ায় নিতে হবে এবং তার পোশাক ঢিলেঢালা করে দিতে হবে।বরফ বা ঠাণ্ডা পানি শরীরের ভাঁজে, গলার নিচে, বগল বা কুঁচকিতে লাগাতে হবে এবং চোখে-মুখে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে। যদি উন্নতি না হয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।