আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর বসবে আমেরিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে। ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতেই আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ দলের সম্ভাব্য স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটারদের মার্কিন দূতাবাসে যাওয়ার কথা রয়েছে। যে তালিকায় নিশ্চিতভাবে থাকবেন মুস্তাফিজ। আর সেই কাজের সূত্রে চেন্নাই থেকে ঢাকায় উড়ে এসেছেন মুস্তাফিজুর রহমান।
এদিকে বিসিবির ক্রিকেট অপারেশনস ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফিসও নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘বৃহস্পতিবার স্কোয়াডের (বাংলাদেশ) সম্ভাব্য সব ক্রিকেটারকে থাকতে হবে ভিসার কাজের জন্য।’ শুরুতে ধারণা করা হয়েছিল, ৪ তারিখ ভিসার কাজ শেষ করেই আবার ভারত যাবেন দ্য ফিজ।
৫ এপ্রিল ম্যাচ রয়েছে চেন্নাই সুপার কিংসের। রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিপক্ষে তারা নিজেদের চতুর্থ ম্যাচ খেলবে। সেই ম্যাচের জন্য দলের সঙ্গে থাকবেন মুস্তাফিজ। তবে শেষ পর্যন্ত হয়ত মুস্তাফিজকে ছাড়াই হায়দরাবাদের বিপক্ষে মাঠে নামতে হবে চেন্নাইকে।
কেবলই চট্টগ্রামে টেস্ট শেষ করেছে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা। সেখান থেকে দলের সকলেই যোগ দেবেন। ধারণা করা হচ্ছে, পুরো কাজ সুষ্ঠুভাবে শেষ করতে গিয়ে চেন্নাইয়ের পরবর্তী ম্যাচটাই মিস করতে যাচ্ছেন দ্য ফিজ।
এদিকে চেন্নাইয়ের পরের ম্যাচ ৮ এপ্রিল, হোম ম্যাচে প্রতিপক্ষ কলকাতা নাইট রাইডার্স। সেই ম্যাচের জন্যও মুস্তাফিজের থাকা বা না থাকা এখনও ঝুলে আছে অনিশ্চয়তার মাঝে। ৫ ও ৮ এপ্রিলের দুই ম্যাচের পর চেন্নাই সুপার কিংস পরের ম্যাচ খেলবে ১৪ এপ্রিল। সেই ম্যাচে অবশ্য মুস্তাফিজের না থাকার কোনো শঙ্কা নেই।
অবশ্য বাংলাদেশের এই পেসারকে পুরো মৌসুম পাওয়ার সম্ভাবনা নেই চেন্নাইয়ের। বিসিবির দেওয়া অনাপত্তিপত্র অনুযায়ী, ১২ মে পর্যন্ত পাবে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। বাকি ম্যাচগুলো তিনি খেলতে পারবেন না। মোট ৫১ দিনের জন্য এই বাঁহাতি পেসারকে ছুটি দিয়েছে বিসিবি। তারপর দেশে ফিরতে হবে জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য।
এদিকে বিসিবির ক্রিকেট অপারেশনস ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফিসও নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘বৃহস্পতিবার স্কোয়াডের (বাংলাদেশ) সম্ভাব্য সব ক্রিকেটারকে থাকতে হবে ভিসার কাজের জন্য।’ শুরুতে ধারণা করা হয়েছিল, ৪ তারিখ ভিসার কাজ শেষ করেই আবার ভারত যাবেন দ্য ফিজ।
৫ এপ্রিল ম্যাচ রয়েছে চেন্নাই সুপার কিংসের। রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিপক্ষে তারা নিজেদের চতুর্থ ম্যাচ খেলবে। সেই ম্যাচের জন্য দলের সঙ্গে থাকবেন মুস্তাফিজ। তবে শেষ পর্যন্ত হয়ত মুস্তাফিজকে ছাড়াই হায়দরাবাদের বিপক্ষে মাঠে নামতে হবে চেন্নাইকে।
কেবলই চট্টগ্রামে টেস্ট শেষ করেছে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা। সেখান থেকে দলের সকলেই যোগ দেবেন। ধারণা করা হচ্ছে, পুরো কাজ সুষ্ঠুভাবে শেষ করতে গিয়ে চেন্নাইয়ের পরবর্তী ম্যাচটাই মিস করতে যাচ্ছেন দ্য ফিজ।
এদিকে চেন্নাইয়ের পরের ম্যাচ ৮ এপ্রিল, হোম ম্যাচে প্রতিপক্ষ কলকাতা নাইট রাইডার্স। সেই ম্যাচের জন্যও মুস্তাফিজের থাকা বা না থাকা এখনও ঝুলে আছে অনিশ্চয়তার মাঝে। ৫ ও ৮ এপ্রিলের দুই ম্যাচের পর চেন্নাই সুপার কিংস পরের ম্যাচ খেলবে ১৪ এপ্রিল। সেই ম্যাচে অবশ্য মুস্তাফিজের না থাকার কোনো শঙ্কা নেই।
অবশ্য বাংলাদেশের এই পেসারকে পুরো মৌসুম পাওয়ার সম্ভাবনা নেই চেন্নাইয়ের। বিসিবির দেওয়া অনাপত্তিপত্র অনুযায়ী, ১২ মে পর্যন্ত পাবে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। বাকি ম্যাচগুলো তিনি খেলতে পারবেন না। মোট ৫১ দিনের জন্য এই বাঁহাতি পেসারকে ছুটি দিয়েছে বিসিবি। তারপর দেশে ফিরতে হবে জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য।