এবার সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনের নির্মাণাধীন ব্রিজের গার্ডার ধসে চাপা পড়া শ্রমিক জুবায়েরের (২৩) মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। আজ মঙ্গলবার ২ এপ্রিল দুপুর ২টার দিকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নির্মাণ ত্রুটির কারণেই ব্রিজের গার্ডার ধসের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করছেন সিরাজগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক আব্দুল মান্নান।
তিনি বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত পৌঁছে উদ্ধার অভিযান শুরু করি। ঝুঁকিপূর্ণ অভিযানের পর চাপা পড়া শ্রমিককের মরদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি। যেভাবে একে একে ব্রিজের তিনটি গার্ডার ভেঙে পড়েছে তাতে আমরা ধারণা করছি নির্মাণ ত্রুটির কারণেই এমনটি হয়েছে।
এদিকে শ্রমিক জুবায়েরের মৃত্যু নিশ্চিত করে সদর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। তিনি অনেকটা সময় ধরে গার্ডারের নিচে চাপা পড়ে ছিলেন। এখন মরদেহের সুরুতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। কোনো প্রকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়াই এই শ্রমিকরা কাজ করছিলেন বলে অভিযোগ জানিয়েছেন ইকোনমিক জোনের শ্রমিক ও এলাকাবাসী। এই ঘটনার বিচার দাবি করেছেন তারা।
এ সময় ইকোনমিক জোনের অন্য একটি প্রকল্পের শ্রমিক শাহীন রেজা বলেন, আমরা দূর থেকে দেখি শুধু বালু উড়ছে। পরে শুনলাম এই ঘটনা। আমরা যেখানে কাজ করছি সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভালো। কিন্তু এখানে যারা কাজ করছিল তাদের কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না। এ ঘটনার বিচার হওয়া উচিত।
এদিকে স্থানীয় আবু সাইদ বলেন, এখানে খুব নিম্নমানের পণ্য দিয়ে কাজ হচ্ছে। যার কারণে আজ এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া এখানে শ্রমিকদের কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থাও নেই। তবে এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান পিডিএল এর কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ সদর থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হাসিবুল্লাহ বলেন, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত পৌঁছে উদ্ধার অভিযান শুরু করি। ঝুঁকিপূর্ণ অভিযানের পর চাপা পড়া শ্রমিককের মরদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি। যেভাবে একে একে ব্রিজের তিনটি গার্ডার ভেঙে পড়েছে তাতে আমরা ধারণা করছি নির্মাণ ত্রুটির কারণেই এমনটি হয়েছে।
এদিকে শ্রমিক জুবায়েরের মৃত্যু নিশ্চিত করে সদর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। তিনি অনেকটা সময় ধরে গার্ডারের নিচে চাপা পড়ে ছিলেন। এখন মরদেহের সুরুতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। কোনো প্রকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়াই এই শ্রমিকরা কাজ করছিলেন বলে অভিযোগ জানিয়েছেন ইকোনমিক জোনের শ্রমিক ও এলাকাবাসী। এই ঘটনার বিচার দাবি করেছেন তারা।
এ সময় ইকোনমিক জোনের অন্য একটি প্রকল্পের শ্রমিক শাহীন রেজা বলেন, আমরা দূর থেকে দেখি শুধু বালু উড়ছে। পরে শুনলাম এই ঘটনা। আমরা যেখানে কাজ করছি সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভালো। কিন্তু এখানে যারা কাজ করছিল তাদের কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না। এ ঘটনার বিচার হওয়া উচিত।
এদিকে স্থানীয় আবু সাইদ বলেন, এখানে খুব নিম্নমানের পণ্য দিয়ে কাজ হচ্ছে। যার কারণে আজ এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া এখানে শ্রমিকদের কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থাও নেই। তবে এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান পিডিএল এর কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ সদর থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হাসিবুল্লাহ বলেন, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।