এবার তানজানিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে ১০ বছর বয়সী বাংলাদেশী হাফেজ হুজাইফা। সে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে অবস্থিত তাহফিজুল কুরআন ওয়াস সুন্নাহ মাদরাসার ছাত্র। ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাদরাসাটির পরিচালক হাফেজ কারি নাজমুল হাসান।
গতকাল রোববার ৩১ মার্চ তানজানিয়ার দারুস সালামে ‘তানজানিয়া ইন্টারন্যাশনাল হলি কোরআন অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’-এর প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। এতে প্রথম স্থান লাভের গৌরব অর্জন করে সে। হাফেজ হুজাইফা প্রথম গ্রুপে (১২ বছরের নিচে শিশুদের পূর্ণ ৩০ পারা) প্রথম হয়েছে। সে রংপুরের মনিরুজ্জামানের ছেলে।
এদিকে হাফেজ হুজাইফার এমন কীর্তিতে গর্বিত তার শিক্ষক হাফেজ কারি নাজমুল হাসান। তিনি বলেন, প্রতিযোগিতায় ওর তিলাওয়াত শুনে আমি মুগ্ধ হয়েছি। তিলাওয়াত এতো শ্রুতিমধুর ছিল যে প্রতিযোগিতার সময় সবাই তাকবির ধ্বনিতে মুখরিত করে রেখেছিল হলরুমের পরিবেশ।
তিনি বলেন, আমি দোয়া করি হুজাইফা বিশ্ববরেণ্য আলেম হয়ে ইসলাম এবং দেশের মানুষের খেদমত করুবে এবং দেশের নাম উজ্জ্বল করবে। আমি হুজাইফা ও আমাদের মাদরাসার জন্য সবার কাছে দোয়া চাই।
এদিকে তানজানিয়া অনুষ্ঠিত এবারের প্রতিযোগিতায় মোট দুইটি গ্রুপ ছিল। প্রথম গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে যথাক্রমে ইন্দোনেশিয়া ও ইয়েমেন। প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় গ্রুপের আয়োজন করা হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক হাফেজদের নিয়ে। এ বছর ৩০-এর অধিক দেশ এতে অংশগ্রহণ করেছে।
গতকাল রোববার ৩১ মার্চ তানজানিয়ার দারুস সালামে ‘তানজানিয়া ইন্টারন্যাশনাল হলি কোরআন অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’-এর প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। এতে প্রথম স্থান লাভের গৌরব অর্জন করে সে। হাফেজ হুজাইফা প্রথম গ্রুপে (১২ বছরের নিচে শিশুদের পূর্ণ ৩০ পারা) প্রথম হয়েছে। সে রংপুরের মনিরুজ্জামানের ছেলে।
এদিকে হাফেজ হুজাইফার এমন কীর্তিতে গর্বিত তার শিক্ষক হাফেজ কারি নাজমুল হাসান। তিনি বলেন, প্রতিযোগিতায় ওর তিলাওয়াত শুনে আমি মুগ্ধ হয়েছি। তিলাওয়াত এতো শ্রুতিমধুর ছিল যে প্রতিযোগিতার সময় সবাই তাকবির ধ্বনিতে মুখরিত করে রেখেছিল হলরুমের পরিবেশ।
তিনি বলেন, আমি দোয়া করি হুজাইফা বিশ্ববরেণ্য আলেম হয়ে ইসলাম এবং দেশের মানুষের খেদমত করুবে এবং দেশের নাম উজ্জ্বল করবে। আমি হুজাইফা ও আমাদের মাদরাসার জন্য সবার কাছে দোয়া চাই।
এদিকে তানজানিয়া অনুষ্ঠিত এবারের প্রতিযোগিতায় মোট দুইটি গ্রুপ ছিল। প্রথম গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে যথাক্রমে ইন্দোনেশিয়া ও ইয়েমেন। প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় গ্রুপের আয়োজন করা হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক হাফেজদের নিয়ে। এ বছর ৩০-এর অধিক দেশ এতে অংশগ্রহণ করেছে।