এবার শরীয়তপুরের নড়িয়ার কীর্তিনাশা নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজের ৩ ঘণ্টা পর রুপা আক্তার (২৬) নামে এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গতকাল সোমবার (১ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে উপজেলার বৈশাখীপাড়ায় কীর্তিনাশা নদী থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত রুপা আক্তার ওই এলাকার মোসলেম সরদারের মেয়ে।
এদিকে স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বেশ কয়েকদিন ধরে অসংলগ্ন আচরণ করছিলেন রুপা আক্তার। পরে সোমবার সকালে পরিবারের লোকজন তাকে স্থানীয় এক কবিরাজের কাছে নিয়ে যান। সেখান থেকে বাসায় ফেরার পর সারাদিন বেশ কয়েকবার গোসল করেন রুপা।
সন্ধ্যায় ইফতারের পর আবার গোসল করতে গোসলখানায় ঢোকেন তিনি। এ সময় গোসলখানায় পানি না পেয়ে দৌঁড়ে বাড়ির পাশে কীর্তিনাশা নদীতে ঝাঁপ দিলে নিখোঁজ হন। পরে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে ৩ ঘণ্টা পর নদীর তলদেশ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এদিকে রুপার মা রানু বেগম বলেন, আমার মেয়ে হঠাৎ করেই কয়েকদিন ধরে পাগলের মতো আচরণ করছিল। এজন্য ওরে ফকিরও দেখিয়েছি। এরপর থেকে ও বার বার গোসল করতে চেয়েছে। ইফতারের পরও দৌঁড়ে গিয়ে নদীতে ঝাঁপ দেয়। আমি চেষ্টা করেও ওকে ধরতে পারিনি। এর আগেই আমার মেয়েটা নদীতে চলে গেলো।
এ বিষয়ে নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে আসি। পরে নদীর তলদেশ থেকে মেয়েটিকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করি।
এদিকে নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পরিবারের লোকজনের অভিযোগ না থাকায় মরদেহ তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে।
এদিকে স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বেশ কয়েকদিন ধরে অসংলগ্ন আচরণ করছিলেন রুপা আক্তার। পরে সোমবার সকালে পরিবারের লোকজন তাকে স্থানীয় এক কবিরাজের কাছে নিয়ে যান। সেখান থেকে বাসায় ফেরার পর সারাদিন বেশ কয়েকবার গোসল করেন রুপা।
সন্ধ্যায় ইফতারের পর আবার গোসল করতে গোসলখানায় ঢোকেন তিনি। এ সময় গোসলখানায় পানি না পেয়ে দৌঁড়ে বাড়ির পাশে কীর্তিনাশা নদীতে ঝাঁপ দিলে নিখোঁজ হন। পরে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে ৩ ঘণ্টা পর নদীর তলদেশ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এদিকে রুপার মা রানু বেগম বলেন, আমার মেয়ে হঠাৎ করেই কয়েকদিন ধরে পাগলের মতো আচরণ করছিল। এজন্য ওরে ফকিরও দেখিয়েছি। এরপর থেকে ও বার বার গোসল করতে চেয়েছে। ইফতারের পরও দৌঁড়ে গিয়ে নদীতে ঝাঁপ দেয়। আমি চেষ্টা করেও ওকে ধরতে পারিনি। এর আগেই আমার মেয়েটা নদীতে চলে গেলো।
এ বিষয়ে নড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে আসি। পরে নদীর তলদেশ থেকে মেয়েটিকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করি।
এদিকে নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পরিবারের লোকজনের অভিযোগ না থাকায় মরদেহ তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে।