দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয় করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৬৬ জন প্রার্থী দেয়। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুায়ী, দলটির সর্বোচ্চ সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয় করার সুযোগ ছিল। আজ সোমবার ১ এপ্রিল নির্বাচন কমিশনে নির্বাচনী ব্যয় বিবরণী জমা দেয় দলটি।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলমের কাছে ব্যয় বিবরণী জমা দেয়। ভোট শেষে ৯০ দিনের মধ্যে দলীয় ব্যয় বিবরণী জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। এ সময় জাফর উল্লাহ বলেন, আমাদের সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ের সীমা ছিল। নির্বাচনে তার থেকে ব্যয় কম হয়েছে।
এ সময় আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ এইচ এন আশিকুর রহমান জানান, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মোট নির্বাচনী ব্যয় হয়েছে ২ কোটি ৭৬ লাখ ৭৮ হাজার ১২০ টাকা। প্রার্থীরা নিজ থেকে ব্যয় করে। তাই আমাদের ব্যয় কম হয়। পুরো ব্যয়টা দলীয় হয় না। অন্য দলের যেখানে ১০ টাকা লাগে, সেখানে আমাদের দুই টাকা লাগে। পোস্টার, জনসভা, পোস্টার, প্রচার ইত্যাদি খাতে ব্যয় হয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, নিবন্ধিত দল হিসেবে আমরা প্রতি বছর আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দেব। আজ নির্বাচনী ব্যয়ের বিবরণী জমা দেওয়া হয়েছে। আয়ের বিবরণী বার্ষিক অডিট রিপোর্টে দেওয়া হয়ে থাকে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ সংসদ নির্বাচনে ১ কোটি ৫ লাখ ব্যয় হয়েছিল বলে জানান তিনি।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলমের কাছে ব্যয় বিবরণী জমা দেয়। ভোট শেষে ৯০ দিনের মধ্যে দলীয় ব্যয় বিবরণী জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। এ সময় জাফর উল্লাহ বলেন, আমাদের সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ের সীমা ছিল। নির্বাচনে তার থেকে ব্যয় কম হয়েছে।
এ সময় আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ এইচ এন আশিকুর রহমান জানান, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মোট নির্বাচনী ব্যয় হয়েছে ২ কোটি ৭৬ লাখ ৭৮ হাজার ১২০ টাকা। প্রার্থীরা নিজ থেকে ব্যয় করে। তাই আমাদের ব্যয় কম হয়। পুরো ব্যয়টা দলীয় হয় না। অন্য দলের যেখানে ১০ টাকা লাগে, সেখানে আমাদের দুই টাকা লাগে। পোস্টার, জনসভা, পোস্টার, প্রচার ইত্যাদি খাতে ব্যয় হয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, নিবন্ধিত দল হিসেবে আমরা প্রতি বছর আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দেব। আজ নির্বাচনী ব্যয়ের বিবরণী জমা দেওয়া হয়েছে। আয়ের বিবরণী বার্ষিক অডিট রিপোর্টে দেওয়া হয়ে থাকে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ সংসদ নির্বাচনে ১ কোটি ৫ লাখ ব্যয় হয়েছিল বলে জানান তিনি।