বাংলাদেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রাজশাহীতে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এটি চলতি বছর রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এর আগে গতকাল সর্বোচ্চ ৩৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। কর্তৃপক্ষ বলছে, রাজশাহী অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বইছে। এটি আরও কয়েক দিন থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহীতে সর্বশেষ গত শনিবার দিবাগত রাতে ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। তখন তাপমাত্রা ২২ ডিগ্রিতে নেমে আসে। এরপর থেকে পরে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে।
গতকাল সর্বোচ্চ ৩৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। এরপর আজ সোমবার ১ এপ্রিল দুপুর দেড়টায় ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এ ছাড়াও এদিন বাতাসের আর্দ্রতা ছিলো ২২ শতাংশ। ফলে তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে।
এদিকে তাপপ্রবাহে জনমনে অস্বস্তি দেখা গেছে। বাইরে বের হওয়ার সময় অনেকেই ছাতা নিয়ে বের হচ্ছেন। শ্রমিকদের তীব্র রোদে গামছা মাথায় দিয়ে কাজ করতে দেখা গেছে। এ ছাড়াও মৃদু এ তাপপ্রবাহে সব থেকে বেশি কষ্টে আছেন রোজাদাররা।
রাজশাহী নিউমার্কেট এলাকায় ভ্যানে করে তরমুজ বিক্রি করছিলেন হুমায়ুন কবির। তীব্র গরমে আজ তার তরমুজ বিক্রি বেড়েছে। প্রতি কেজি তরমুজ তিনি ৬০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। তিনি জানান, রোদ ওঠায় তরমুজ বিক্রি বেড়েছে। তবে তিনি মনে করেন, তীব্র রোদে মানুষের দুভোর্গ বেড়েছে।
এ বিষয়ে রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক রহিদুল ইসলাম বলেন, আজ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রাজশাহীর ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা আরও বাড়বে। এ সময়ের মধ্যে এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে কোনো বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে মাঝে মাঝ কালবৈশাখীর ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহীতে সর্বশেষ গত শনিবার দিবাগত রাতে ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। তখন তাপমাত্রা ২২ ডিগ্রিতে নেমে আসে। এরপর থেকে পরে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে।
গতকাল সর্বোচ্চ ৩৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। এরপর আজ সোমবার ১ এপ্রিল দুপুর দেড়টায় ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এ ছাড়াও এদিন বাতাসের আর্দ্রতা ছিলো ২২ শতাংশ। ফলে তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে।
এদিকে তাপপ্রবাহে জনমনে অস্বস্তি দেখা গেছে। বাইরে বের হওয়ার সময় অনেকেই ছাতা নিয়ে বের হচ্ছেন। শ্রমিকদের তীব্র রোদে গামছা মাথায় দিয়ে কাজ করতে দেখা গেছে। এ ছাড়াও মৃদু এ তাপপ্রবাহে সব থেকে বেশি কষ্টে আছেন রোজাদাররা।
রাজশাহী নিউমার্কেট এলাকায় ভ্যানে করে তরমুজ বিক্রি করছিলেন হুমায়ুন কবির। তীব্র গরমে আজ তার তরমুজ বিক্রি বেড়েছে। প্রতি কেজি তরমুজ তিনি ৬০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। তিনি জানান, রোদ ওঠায় তরমুজ বিক্রি বেড়েছে। তবে তিনি মনে করেন, তীব্র রোদে মানুষের দুভোর্গ বেড়েছে।
এ বিষয়ে রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক রহিদুল ইসলাম বলেন, আজ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রাজশাহীর ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা আরও বাড়বে। এ সময়ের মধ্যে এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে কোনো বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে মাঝে মাঝ কালবৈশাখীর ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।