এখন পর্যন্ত বিএনপি তাদের আন্দোলনে জনগণকে টানতে পারেনি। এর জন্য বাধ্য হয়ে বিদেশিদের কাছে নালিশ দিয়ে নিষেধাজ্ঞা আনছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। কিন্তু আওয়ামী লীগের বিদেশে প্রভু নেই, বন্ধু আছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
আজ রবিবার ২৮ মে বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিদেশে আমাদের প্রভু নেই, বন্ধু আছে। বঙ্গবন্ধুরও বিদেশে প্রভু ছিল না, বন্ধু ছিল। প্রধানমন্ত্রীরও বিদেশে প্রভু নেই, বন্ধু আছে। একাত্তরেও আমরা বন্ধু পেয়েছিলাম, এখনও পাবো। প্রধানমন্ত্রী কারো বাধা মানেন না। তিনি তার কাজ করছেন, জনগণের জন্য কাজ করছেন।’
কাদের বলেন, বিদেশের ভিসানীতি নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। ভিসানীতিতে বলা হয়েছে, যারা স্বচ্ছ নির্বাচনে বাঁধা দেবেন, তাদের ভিসা দেয়া হবে না। এখানে বাধা কারা দিচ্ছে? বিএনপি। বিএনপি বাধা দিলে সমস্যা তাদের। এটা নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। আমরা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রক্রিয়াতে আছি। আর শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে আমাদের দেশব্যাপী শান্তি সমাবেশ চলমান থাকবে।
কেরানীগঞ্জের ঘটনায় আক্রমণকারী বিএনপি উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কেরানীগঞ্জে আক্রমণ করেছে বিএনপি, অথচ তারা বিদেশিদের কাছে প্রমাণ করতে চেয়েছে আক্রমণ করেছে আওয়ামী লীগ। এটা তাদের চক্রান্ত। আমাদের এমন চক্রান্ত করে বাধা দিয়ে লাভ নেই। আমরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কাজ করে যাব।’
তিনি আরও বলেন, গাজীপুরের নির্বাচনে আমরা হেরে গেলেও সেটি গণতান্ত্রিক নির্বাচন হয়েছে। এভাবেই আমরা শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করে যেতে চাই। নেতাকর্মীদের শান্ত থেকে সব ধরনের অপরাজনীতি মোকাবিলার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আক্রমণ করবো না। কিন্তু কেউ আক্রমণ করলে তাকে ছেড়েও দেবো না। বিএনপি বলে নির্বাচন হতে দেবে না। আমরাও দেখবো তারা কীভাবে বাধা দেয়। জনগণের ভোটেই আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসবে। ভোটে বাধা দিতে আসেন, ভালো করে বুঝিয়ে দেবো।’
এ সময় রাজনৈতিক কাজের বাইরে আমাদের সামাজিক কিছু দায়িত্ব আছে বলে মন্তব্য করে কাদের বলেন, আমাদের কিছু সামাজিক দায়িত্ব রয়েছে। সেই দায়িত্ব থেকে আমাদের কর্মীরা সব সময় কাজ করেছেন। সম্প্রতি কৃষকের ধান কাটার মতো উদ্যোগ প্রশংসার দাবিদার। বন্যা, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনসহ যেকোনো দুর্যোগে তারা কাজ করেছেন।
আজ রবিবার ২৮ মে বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিদেশে আমাদের প্রভু নেই, বন্ধু আছে। বঙ্গবন্ধুরও বিদেশে প্রভু ছিল না, বন্ধু ছিল। প্রধানমন্ত্রীরও বিদেশে প্রভু নেই, বন্ধু আছে। একাত্তরেও আমরা বন্ধু পেয়েছিলাম, এখনও পাবো। প্রধানমন্ত্রী কারো বাধা মানেন না। তিনি তার কাজ করছেন, জনগণের জন্য কাজ করছেন।’
কাদের বলেন, বিদেশের ভিসানীতি নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। ভিসানীতিতে বলা হয়েছে, যারা স্বচ্ছ নির্বাচনে বাঁধা দেবেন, তাদের ভিসা দেয়া হবে না। এখানে বাধা কারা দিচ্ছে? বিএনপি। বিএনপি বাধা দিলে সমস্যা তাদের। এটা নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। আমরা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রক্রিয়াতে আছি। আর শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে আমাদের দেশব্যাপী শান্তি সমাবেশ চলমান থাকবে।
কেরানীগঞ্জের ঘটনায় আক্রমণকারী বিএনপি উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কেরানীগঞ্জে আক্রমণ করেছে বিএনপি, অথচ তারা বিদেশিদের কাছে প্রমাণ করতে চেয়েছে আক্রমণ করেছে আওয়ামী লীগ। এটা তাদের চক্রান্ত। আমাদের এমন চক্রান্ত করে বাধা দিয়ে লাভ নেই। আমরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কাজ করে যাব।’
তিনি আরও বলেন, গাজীপুরের নির্বাচনে আমরা হেরে গেলেও সেটি গণতান্ত্রিক নির্বাচন হয়েছে। এভাবেই আমরা শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করে যেতে চাই। নেতাকর্মীদের শান্ত থেকে সব ধরনের অপরাজনীতি মোকাবিলার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আক্রমণ করবো না। কিন্তু কেউ আক্রমণ করলে তাকে ছেড়েও দেবো না। বিএনপি বলে নির্বাচন হতে দেবে না। আমরাও দেখবো তারা কীভাবে বাধা দেয়। জনগণের ভোটেই আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসবে। ভোটে বাধা দিতে আসেন, ভালো করে বুঝিয়ে দেবো।’
এ সময় রাজনৈতিক কাজের বাইরে আমাদের সামাজিক কিছু দায়িত্ব আছে বলে মন্তব্য করে কাদের বলেন, আমাদের কিছু সামাজিক দায়িত্ব রয়েছে। সেই দায়িত্ব থেকে আমাদের কর্মীরা সব সময় কাজ করেছেন। সম্প্রতি কৃষকের ধান কাটার মতো উদ্যোগ প্রশংসার দাবিদার। বন্যা, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনসহ যেকোনো দুর্যোগে তারা কাজ করেছেন।