এবার ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার সাধারণ মানুষের জন্য ৪০০ টন খাদ্য নিয়ে সাইপ্রাসের লার্নাকা বন্দর ছেড়েছে একটি জাহাজ। এরমাধ্যমে দ্বিতীয়বারের মতো সমুদ্রে পথে সরাসরি গাজায় যাচ্ছে খাদ্যপণ্য। গত শনিবার ৩০ মার্চ জাহাজটি সাইপ্রাস ছাড়ে।
গত ১৬ মার্চ স্প্যানিশ দাতব্য সংস্থা ওপেন আর্মসের তত্ত্বাবধান ২০০ টন খাদ্য নিয়ে গাজার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিল একটি জাহাজ। সেগুলো চ্যারিটি ওয়ার্ল্ড সেন্টার কিচেন (ডব্লিউসিকে) বিতরণ করেছিল। এই মিশনের অর্থ দিয়েছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। আর সবকিছুতে সহায়তা করেছিল সাইপ্রাসের সরকার।
এদিকে সমুদ্রপথে সরাসরি খাদ্যপণ্য পাঠাতে গাজায় একটি অস্থায়ী জেটি তৈরি করা হয়েছে। প্রথম জাহাজটি উপকূলে যাওয়ার পর বার্জের মাধ্যমে খাদ্যপণ্যগুলো তীরে নিয়ে যাওয়া হয়। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে যুদ্ধ চলায় গাজার মানুষ এখন খাদ্য সংকটে পড়েছেন।
মূলত দখলদার ইসরায়েল গাজায় খাদ্যপণ্য ঢুকতে দিচ্ছে না। যুদ্ধের আগেও গাজায় অবরোধ আরোপ করে রেখেছিল ইসরায়েল। কিন্তু সে সময় উপত্যকাটিতে খাদ্যপণ্য ঢুকত। কিন্তু যুদ্ধ শুরুর পর সব ধরনের খাদ্য সহায়তা বন্ধ করে দিয়েছে তারা।
যদিও মিসরের রাফাহ সীমান্ত ও ইসরায়েল-গাজা সীমান্তে ত্রাণবাহী হাজার হাজার ট্রাক দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের কাছে সেগুলো না পৌঁছানোয় তারা খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন।
এদিকে গত সপ্তাহে হেগের আন্তর্জাতিক আদালত ইসরায়েলকে গাজায় খাদ্য সহায়তা পৌঁছাতে দিতে নির্দেশ দেয়। এরমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গাজার উত্তরাঞ্চলে দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে। সূত্র: আলজাজিরা
গত ১৬ মার্চ স্প্যানিশ দাতব্য সংস্থা ওপেন আর্মসের তত্ত্বাবধান ২০০ টন খাদ্য নিয়ে গাজার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিল একটি জাহাজ। সেগুলো চ্যারিটি ওয়ার্ল্ড সেন্টার কিচেন (ডব্লিউসিকে) বিতরণ করেছিল। এই মিশনের অর্থ দিয়েছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। আর সবকিছুতে সহায়তা করেছিল সাইপ্রাসের সরকার।
এদিকে সমুদ্রপথে সরাসরি খাদ্যপণ্য পাঠাতে গাজায় একটি অস্থায়ী জেটি তৈরি করা হয়েছে। প্রথম জাহাজটি উপকূলে যাওয়ার পর বার্জের মাধ্যমে খাদ্যপণ্যগুলো তীরে নিয়ে যাওয়া হয়। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে যুদ্ধ চলায় গাজার মানুষ এখন খাদ্য সংকটে পড়েছেন।
মূলত দখলদার ইসরায়েল গাজায় খাদ্যপণ্য ঢুকতে দিচ্ছে না। যুদ্ধের আগেও গাজায় অবরোধ আরোপ করে রেখেছিল ইসরায়েল। কিন্তু সে সময় উপত্যকাটিতে খাদ্যপণ্য ঢুকত। কিন্তু যুদ্ধ শুরুর পর সব ধরনের খাদ্য সহায়তা বন্ধ করে দিয়েছে তারা।
যদিও মিসরের রাফাহ সীমান্ত ও ইসরায়েল-গাজা সীমান্তে ত্রাণবাহী হাজার হাজার ট্রাক দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের কাছে সেগুলো না পৌঁছানোয় তারা খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন।
এদিকে গত সপ্তাহে হেগের আন্তর্জাতিক আদালত ইসরায়েলকে গাজায় খাদ্য সহায়তা পৌঁছাতে দিতে নির্দেশ দেয়। এরমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গাজার উত্তরাঞ্চলে দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে। সূত্র: আলজাজিরা