এবার রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস, অপশক্তির কবল থেকে মুক্ত থাকা এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা পেলে শিক্ষা কার্যক্রমে ফিরে যাবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীরা। গত দুদিনে অংশ না নেওয়া পরীক্ষার নতুন তারিখ দেওয়ার আবেদন করেছেন বলেও জানিয়েছেন তারা। গতকাল রবিবার ৩১ মার্চ বিকেলে বুয়েটের ড. এম এ রশীদ প্রশাসনিক ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলন এসব কথা বলেন শিক্ষার্থীরা।
এদিকে লিখিত বক্তব্যে শিক্ষার্থীরা বলেন, বুয়েটে ছাত্ররাজনীতিবিহীন ক্যাম্পাসের পক্ষে আন্দোলনরত সব ব্যাচের সব শিক্ষার্থী আজ নিরাপত্তাজনিত তীব্র শঙ্কার কারণে কেউ কোনো ধরনের সমাগম করেননি। বুয়েট শিক্ষার্থীদের মিথ্যা ট্যাগ দেওয়া, শিক্ষার্থীদের ছবি, নাম-পরিচয়সহ পোস্ট করে তাদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা গুরুতরভাবে বিঘ্নিত হয় এমন সব অপপ্রচার চালানো হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে বুয়েট ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকা বুয়েটের শিক্ষার্থীদের জন্য অনিরাপদ হয়ে পড়েছে। এমনকি বুয়েট ক্যাম্পাসের বাইরেও শিক্ষার্থীরা তাদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত। নিরাপত্তাজনিত কারণে বুয়েট শিক্ষার্থীদের আজ ক্যাম্পাসে অবস্থান না নেওয়া মানে এই নয় যে বুয়েট শিক্ষার্থীরা তাদের ছাত্ররাজনীতিবিহীন ক্যাম্পাসের দাবি থেকে সরে এসেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আমরা শুধু এটা চাই না যে ক্ষমতার লোভ ও অপচর্চা আবারও এসে আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে ফেলুক। আমরা সব শিক্ষার্থী গর্বের সঙ্গে দেশপ্রেম ও স্বাধীনতার চেতনার চর্চা আমাদের অন্তরে লালন করি। আমরা হিযবুত তাহরীরের সম্পূর্ণ বিপক্ষে এবং কারও শিবির সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে তাৎক্ষণিকভাবে তার বহিষ্কার চাই।
এদিকে বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীদের অবস্থান কোনো একক ছাত্রসংগঠনের বিরুদ্ধে নয়, বরং বুয়েট ক্যাম্পাসে দেশের সব ছাত্ররাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রমের বিরুদ্ধে বলে উল্লেখ করেন শিক্ষার্থীরা। তারা বলেন, ছাত্ররাজনীতির উপস্থিতি ছাড়াও সুস্থ নেতৃত্ব ও নৈতিকতা বিকাশের সব উপাদান ক্যাম্পাসে কয়েক বছর ধরে উপস্থিত ছিল। এতে নেতৃত্বচর্চায় শিক্ষার্থীরা তাদের উপযুক্ত পরিবেশ পেয়েছে।
বর্তমান বুয়েটে শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ থাকায় নিজ নিজ প্রকৌশল ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি গবেষণামুখী কাজে মনোনিবেশ করতে অনুপ্রাণিত হওয়ার হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। রাজনীতিমুক্ত বুয়েট ক্যাম্পাসে গত পাঁচ বছর এতসব সফলতার পরও ক্যাম্পাসকে নিয়ে নানা ধরনের অপবাদ দেওয়া কখনোই যৌক্তিক নয়।
বুয়েটের সব শিক্ষার্থীই গর্বের সঙ্গে দেশপ্রেম ও স্বাধীনতার চেতনার চর্চা অন্তরে লালন করেন বলে লিখিত বক্তব্যে বলেন শিক্ষার্থীরা। তারা আরও বলেন, বুয়েটের সব ব্যাচের সব শিক্ষার্থী সম্মিলিতভাবে দেশবাসীর সামনে এ কথা সৎসাহসের সঙ্গে সুস্পষ্টভাবে বলতে চান, বুয়েটের শিক্ষার্থীরা মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় দৃঢ়ভাবে বিশ্বাসী এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার ব্যাপারে দৃঢ় প্রত্যয়ী। প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের যে অঙ্গীকার ও প্রচেষ্টা, তার সঙ্গে বুয়েটের সব শিক্ষার্থীই একাত্মতা পোষণ করেন।
এদিকে লিখিত বক্তব্যে শিক্ষার্থীরা বলেন, বুয়েটে ছাত্ররাজনীতিবিহীন ক্যাম্পাসের পক্ষে আন্দোলনরত সব ব্যাচের সব শিক্ষার্থী আজ নিরাপত্তাজনিত তীব্র শঙ্কার কারণে কেউ কোনো ধরনের সমাগম করেননি। বুয়েট শিক্ষার্থীদের মিথ্যা ট্যাগ দেওয়া, শিক্ষার্থীদের ছবি, নাম-পরিচয়সহ পোস্ট করে তাদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা গুরুতরভাবে বিঘ্নিত হয় এমন সব অপপ্রচার চালানো হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে বুয়েট ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকা বুয়েটের শিক্ষার্থীদের জন্য অনিরাপদ হয়ে পড়েছে। এমনকি বুয়েট ক্যাম্পাসের বাইরেও শিক্ষার্থীরা তাদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত। নিরাপত্তাজনিত কারণে বুয়েট শিক্ষার্থীদের আজ ক্যাম্পাসে অবস্থান না নেওয়া মানে এই নয় যে বুয়েট শিক্ষার্থীরা তাদের ছাত্ররাজনীতিবিহীন ক্যাম্পাসের দাবি থেকে সরে এসেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আমরা শুধু এটা চাই না যে ক্ষমতার লোভ ও অপচর্চা আবারও এসে আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে ফেলুক। আমরা সব শিক্ষার্থী গর্বের সঙ্গে দেশপ্রেম ও স্বাধীনতার চেতনার চর্চা আমাদের অন্তরে লালন করি। আমরা হিযবুত তাহরীরের সম্পূর্ণ বিপক্ষে এবং কারও শিবির সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে তাৎক্ষণিকভাবে তার বহিষ্কার চাই।
এদিকে বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীদের অবস্থান কোনো একক ছাত্রসংগঠনের বিরুদ্ধে নয়, বরং বুয়েট ক্যাম্পাসে দেশের সব ছাত্ররাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রমের বিরুদ্ধে বলে উল্লেখ করেন শিক্ষার্থীরা। তারা বলেন, ছাত্ররাজনীতির উপস্থিতি ছাড়াও সুস্থ নেতৃত্ব ও নৈতিকতা বিকাশের সব উপাদান ক্যাম্পাসে কয়েক বছর ধরে উপস্থিত ছিল। এতে নেতৃত্বচর্চায় শিক্ষার্থীরা তাদের উপযুক্ত পরিবেশ পেয়েছে।
বর্তমান বুয়েটে শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ থাকায় নিজ নিজ প্রকৌশল ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি গবেষণামুখী কাজে মনোনিবেশ করতে অনুপ্রাণিত হওয়ার হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। রাজনীতিমুক্ত বুয়েট ক্যাম্পাসে গত পাঁচ বছর এতসব সফলতার পরও ক্যাম্পাসকে নিয়ে নানা ধরনের অপবাদ দেওয়া কখনোই যৌক্তিক নয়।
বুয়েটের সব শিক্ষার্থীই গর্বের সঙ্গে দেশপ্রেম ও স্বাধীনতার চেতনার চর্চা অন্তরে লালন করেন বলে লিখিত বক্তব্যে বলেন শিক্ষার্থীরা। তারা আরও বলেন, বুয়েটের সব ব্যাচের সব শিক্ষার্থী সম্মিলিতভাবে দেশবাসীর সামনে এ কথা সৎসাহসের সঙ্গে সুস্পষ্টভাবে বলতে চান, বুয়েটের শিক্ষার্থীরা মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় দৃঢ়ভাবে বিশ্বাসী এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার ব্যাপারে দৃঢ় প্রত্যয়ী। প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের যে অঙ্গীকার ও প্রচেষ্টা, তার সঙ্গে বুয়েটের সব শিক্ষার্থীই একাত্মতা পোষণ করেন।