এবার সিলেটে কালবৈশাখীর তাণ্ডবের সঙ্গে ব্যাপক শিলাবৃষ্টি হয়েছে। বড় বড় শিলাখণ্ডের আঘাতে অসংখ্য বসতবাড়ির জানালার কাচ ভেঙে গেছে। ফসলের ক্ষতির শঙ্কাও করছেন কৃষকরা। এ ছাড়াও অনেক যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
গতকাল রবিবার ৩১ মার্চ রাত সাড়ে ১০টায় প্রায় ১৫ মিনিট এ ঝড় স্থায়ী হয়। স্থানীয়রা বলেন, শিলাবৃষ্টি শুরু হওয়ায় রাস্তায় থাকা পথচারী ও ঈদের কেনাকাটায় যাওয়া লোকজন বেশ বিপাকে পড়েন। বিশেষ করে কয়েকটি গাড়ির সামনের গ্লাস প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টির আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে একেকটি শিলাবৃষ্টি টেনিস বলের আকার ছিলো বলেও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান। এ প্রসঙ্গে স্থানীয় এক চা দোকানদার বলেন, এত বড় বড় শিলা আগে শেষ কবে দেখেছি বলতে পারবো না। পুরো টেনিস বলের আকারের শিলার আঘাতে অনেক বসতবাড়ি ও রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা অনেক গাড়ির ক্ষতি হয়েছে।
এ চা দোকানদারের মতোই এরকম শিলাবৃষ্টি আগে কখনো দেখা যায়নি বলে অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন। অনেকেই লিখেছেন, কারও কারও বাসার টিনের চালা ফুটো হয়ে গেছে। জানালার কাঁচের গ্লাস শিলাবৃষ্টিতে ভেঙে গেছে। আহত হয়েছেন খোলা জায়গায় ও রাস্তায় অবস্থান করা অনেক মানুষ। বিশেষ করে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে অনেক কৃষক দাবি করছেন।
গতকাল রবিবার ৩১ মার্চ রাত সাড়ে ১০টায় প্রায় ১৫ মিনিট এ ঝড় স্থায়ী হয়। স্থানীয়রা বলেন, শিলাবৃষ্টি শুরু হওয়ায় রাস্তায় থাকা পথচারী ও ঈদের কেনাকাটায় যাওয়া লোকজন বেশ বিপাকে পড়েন। বিশেষ করে কয়েকটি গাড়ির সামনের গ্লাস প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টির আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে একেকটি শিলাবৃষ্টি টেনিস বলের আকার ছিলো বলেও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান। এ প্রসঙ্গে স্থানীয় এক চা দোকানদার বলেন, এত বড় বড় শিলা আগে শেষ কবে দেখেছি বলতে পারবো না। পুরো টেনিস বলের আকারের শিলার আঘাতে অনেক বসতবাড়ি ও রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা অনেক গাড়ির ক্ষতি হয়েছে।
এ চা দোকানদারের মতোই এরকম শিলাবৃষ্টি আগে কখনো দেখা যায়নি বলে অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন। অনেকেই লিখেছেন, কারও কারও বাসার টিনের চালা ফুটো হয়ে গেছে। জানালার কাঁচের গ্লাস শিলাবৃষ্টিতে ভেঙে গেছে। আহত হয়েছেন খোলা জায়গায় ও রাস্তায় অবস্থান করা অনেক মানুষ। বিশেষ করে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে অনেক কৃষক দাবি করছেন।