তানজীন মাহমুদ (তনু): রাজধানীতে প্রতারক চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল নাটোরের লালপুর এবং রাজশাহী জেলার বাঘা থানাএলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। গ্রেফতার তিনজন অভিনব সব উপায়ে মানুষের সাথে প্রতারণা করেন। মিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহসীন বিডি২৪রিপোর্টকে জানান।
গ্রেফতার তিনজন হলেন, মোঃ ফজলে রাব্বি (২০),মোঃ রাজন আলী(২২),রন্জু আহম্মেদ(২২)
সাহায্যের নামে বিপদে ফেলে টাকা হাতিয়ে নেন ইমো রাজন!
তার নাম রাজন। কিন্তু এলাকাবাসীর কাছে পরিচিত ইমো রাজন নামে। তিনি অভিনব উপায়ে ইমোর মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকেটাকা হাতিয়ে নেন। তিনি বিভিন্ন নামে ইমোতে অনেকগুলো গ্রুপ খুলেন। ইমো সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্যই এসব গ্রুপখুলেন তিনি। এই গ্রুপে যুক্ত হওয়ার পর তাকে টার্গেট করা হয়। এরপর বিভিন্ন উপায়ে বিভিন্ন নাম্বার থেকে তার ইমোতে বিপুল পরিমাণ স্টিকার ম্যাসেজ পাঠানো। এত বিপুল পরিমাণ ম্যাসেজ আসার এক পর্যায়ে ওই নাম্বার হ্যাং হয়ে যায়। তখন ওই ব্যক্তিগ্রুপে সহযোগিতা চান। তখন রাজন ওই ব্যক্তির সাথে কথা বলে এই 'সমস্যা' সমাধানের জন্য তার আইডিতে ঢুকার একসেসচান।
এক্ষেত্রে গ্রাহকের কাছে একটি ওটিপি যায়, ওই ওটিপির মাধ্যমে অন্যরাও একসেস পায়। ইমোতে ঢুকে রাজন সেই ইমোরসব ম্যাসেজ পড়ে নেন এবং তার আত্মীয় স্বজন সম্পর্কে তথ্য নেন। এরপর তার আত্মীয়ের কাছে 'আমি বিপদে পরেছি, টাকাপাঠান' 'মা অসুস্থ, টাকা পাঠান' জাতীয় ম্যাসেজ পাঠিয়ে ৫ হাজার, ১০ হাজার, ১৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। তার এমনবিভিন্ন গ্রুপ আছে। তার মধ্যে রাজন স্টোরি, রাজন সলিউশন উল্লেখযোগ্য।
পেশায় মুদি দোকানদার রনজু আহম্মেদ। কিন্তু তিনি করেন বিকাশ প্রতারণা! দোকানে বসেই বিকাশ কর্মকর্তা সেজে বিভিন্নমানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেন তিনি।
সাধারণত সড়কের পাশে যারা সিম বিক্রি করেন তাদের কেউ কেউ বিভিন্ন অসদুপায় অবলম্বন করে মানুষের কাছ থেকে একাধিকফিঙ্গারপ্রিন্ট গ্রহণ করেন। পরে সেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে আরও সিম ইস্যু করেন। সেসব সিম উচ্চমূল্যে বিভিন্ন প্রতারক চক্রের কাছেবিক্রি করেন রাব্বি। সাধারণত সিমের দামের তুলনায় এগুলোর মূল্য ৪/৫ গুণ বেশি। এসব সিম দিয়েই প্রতারকরা বিভিন্নঅপরাধমূলক কাজ করে।
গ্রেফতার তিনজন হলেন, মোঃ ফজলে রাব্বি (২০),মোঃ রাজন আলী(২২),রন্জু আহম্মেদ(২২)
সাহায্যের নামে বিপদে ফেলে টাকা হাতিয়ে নেন ইমো রাজন!
তার নাম রাজন। কিন্তু এলাকাবাসীর কাছে পরিচিত ইমো রাজন নামে। তিনি অভিনব উপায়ে ইমোর মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকেটাকা হাতিয়ে নেন। তিনি বিভিন্ন নামে ইমোতে অনেকগুলো গ্রুপ খুলেন। ইমো সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্যই এসব গ্রুপখুলেন তিনি। এই গ্রুপে যুক্ত হওয়ার পর তাকে টার্গেট করা হয়। এরপর বিভিন্ন উপায়ে বিভিন্ন নাম্বার থেকে তার ইমোতে বিপুল পরিমাণ স্টিকার ম্যাসেজ পাঠানো। এত বিপুল পরিমাণ ম্যাসেজ আসার এক পর্যায়ে ওই নাম্বার হ্যাং হয়ে যায়। তখন ওই ব্যক্তিগ্রুপে সহযোগিতা চান। তখন রাজন ওই ব্যক্তির সাথে কথা বলে এই 'সমস্যা' সমাধানের জন্য তার আইডিতে ঢুকার একসেসচান।
এক্ষেত্রে গ্রাহকের কাছে একটি ওটিপি যায়, ওই ওটিপির মাধ্যমে অন্যরাও একসেস পায়। ইমোতে ঢুকে রাজন সেই ইমোরসব ম্যাসেজ পড়ে নেন এবং তার আত্মীয় স্বজন সম্পর্কে তথ্য নেন। এরপর তার আত্মীয়ের কাছে 'আমি বিপদে পরেছি, টাকাপাঠান' 'মা অসুস্থ, টাকা পাঠান' জাতীয় ম্যাসেজ পাঠিয়ে ৫ হাজার, ১০ হাজার, ১৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। তার এমনবিভিন্ন গ্রুপ আছে। তার মধ্যে রাজন স্টোরি, রাজন সলিউশন উল্লেখযোগ্য।
পেশায় মুদি দোকানদার রনজু আহম্মেদ। কিন্তু তিনি করেন বিকাশ প্রতারণা! দোকানে বসেই বিকাশ কর্মকর্তা সেজে বিভিন্নমানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেন তিনি।
সাধারণত সড়কের পাশে যারা সিম বিক্রি করেন তাদের কেউ কেউ বিভিন্ন অসদুপায় অবলম্বন করে মানুষের কাছ থেকে একাধিকফিঙ্গারপ্রিন্ট গ্রহণ করেন। পরে সেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে আরও সিম ইস্যু করেন। সেসব সিম উচ্চমূল্যে বিভিন্ন প্রতারক চক্রের কাছেবিক্রি করেন রাব্বি। সাধারণত সিমের দামের তুলনায় এগুলোর মূল্য ৪/৫ গুণ বেশি। এসব সিম দিয়েই প্রতারকরা বিভিন্নঅপরাধমূলক কাজ করে।