এবার ভারতের পাঞ্জাবে নিজের জন্মদিনের কেক খেয়ে মানভি নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি গতকাল শনিবার ৩০ মার্চ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে গত সপ্তাহে এ ঘটনা ঘটে। অনলাইনে অর্ডার করে আনা ওই কেক খেয়ে শিশুটির বড় বোনসহ পরিবারের সব সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। কেকটি পাতিয়ালার একটি বেকারি থেকে আনা হয়।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শিশুটির একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে, শিশুটি খুব খুশি মন নিয়ে কেকটি কাটছে। কিন্তু সে বুঝতেই পারেনি এই কেক খেয়েই মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর তার মৃত্যু হবে। শিশুটি সন্ধ্যা ৭টার দিকে কেকটি কাটে এবং পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এটি খায়।
এরপর রাত ১০টার দিকে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে বলে জানিয়েছে তার দাদা হারবান লাল। মানভি ও তার বোন প্রথমে বমি করা শুরু করে। মানভি তখন বারবার পানি চায় ও প্রচণ্ড তৃষ্ণার কথা জানায়। এছাড়া মুখ শুষ্ক হয়ে যাওয়ার কথাও জানায় সে। বমি ও অস্বস্তি বোধ করতে করতে রাতে সে ঘুমিয়ে পড়ে।
কিন্তু সকালে তার অবস্থা বেশ খারাপ হয়ে যায়। এরপর দ্রুত শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে তাকে অক্সিজেন দেওয়া হয় এবং তার ওপর ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম প্রয়োগ করা হয়। কিন্তু তাকে চিকিৎসকরা বাঁচাতে পারেননি। শিশুটির পরিবার দাবি করেছে, ‘কেক কানহা’ নামের বেকারি থেকে আনা সেই চকলেট কেকটিতে বিষ জাতীয় কিছু ছিল।
ওই বেকারির মালিকের বিরুদ্ধে শিশুটির পরিবার একটি এফআইআর দায়ের করেছে। এছাড়া পরীক্ষার জন্য কেকের একটি নমুনা ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। সূত্র: এনডিটিভি
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শিশুটির একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে, শিশুটি খুব খুশি মন নিয়ে কেকটি কাটছে। কিন্তু সে বুঝতেই পারেনি এই কেক খেয়েই মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর তার মৃত্যু হবে। শিশুটি সন্ধ্যা ৭টার দিকে কেকটি কাটে এবং পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এটি খায়।
এরপর রাত ১০টার দিকে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে বলে জানিয়েছে তার দাদা হারবান লাল। মানভি ও তার বোন প্রথমে বমি করা শুরু করে। মানভি তখন বারবার পানি চায় ও প্রচণ্ড তৃষ্ণার কথা জানায়। এছাড়া মুখ শুষ্ক হয়ে যাওয়ার কথাও জানায় সে। বমি ও অস্বস্তি বোধ করতে করতে রাতে সে ঘুমিয়ে পড়ে।
কিন্তু সকালে তার অবস্থা বেশ খারাপ হয়ে যায়। এরপর দ্রুত শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে তাকে অক্সিজেন দেওয়া হয় এবং তার ওপর ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম প্রয়োগ করা হয়। কিন্তু তাকে চিকিৎসকরা বাঁচাতে পারেননি। শিশুটির পরিবার দাবি করেছে, ‘কেক কানহা’ নামের বেকারি থেকে আনা সেই চকলেট কেকটিতে বিষ জাতীয় কিছু ছিল।
ওই বেকারির মালিকের বিরুদ্ধে শিশুটির পরিবার একটি এফআইআর দায়ের করেছে। এছাড়া পরীক্ষার জন্য কেকের একটি নমুনা ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। সূত্র: এনডিটিভি