এবার জয়পুরহাট বিম্বাসপাড়া এলাকায় সেহরি খেয়ে রেল লাইনে বসে গেম খেলার সময় সৈয়দ জিহান (১৮) নামে এক কলেজছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ৩০ মার্চ সকালে রেল লাইনের পাশ থেকে স্থানীয়রা তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে নিহত জিহান শহরের ঠেঙ্গামারা কারিগরি শাখার দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ও জয়পুরহাট পৌর এলাকার ৯নং ওয়ার্ডের বিশ্বাসপাড়া মহল্লার সৈয়দ সুজনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শনিবার ভোরে জয়পুরহাট পৌর এলাকার বিশ্বাসপাড়া এলাকায় সৈয়দ জিহান সেহরি খাওয়া শেষে বাড়ির পাশে রেল লাইনে বসে মোবাইলে ফ্রি ফায়ার গেম খেলছিল। এ সময় একটি ট্রেনের ধাক্কায় জিহান রেল লাইনের পাশে পড়ে যায়। সকাল ৬টার দিকে প্রতিবেশী এক নারী রেল লাইনের পাশে জিহানকে পড়ে থাকতে দেখতে পায়, তখন তার পাশে মোবাইল ফোনে গেম চলছিল।
পরে ওই নারীর চিৎকারে স্থানীয়রা জড়ো হয়। এরপর জিহানকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে স্থানীয় ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হায়দার আলী পলাশ বলেন, সকাল ৬টার দিকে খবর পাই বাড়ির পাশে রেল লাইনের পাশে একজন পড়ে আছে আর তার পাশে মোবাইল ফোনে গেম চলছিল। সেখানে জিহানকে সনাক্ত করে দ্রুত জয়পুরহাট হাসপাতালে ও পরে বগুড়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে সান্তাহার রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোক্তার হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে নিহত জিহান শহরের ঠেঙ্গামারা কারিগরি শাখার দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ও জয়পুরহাট পৌর এলাকার ৯নং ওয়ার্ডের বিশ্বাসপাড়া মহল্লার সৈয়দ সুজনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শনিবার ভোরে জয়পুরহাট পৌর এলাকার বিশ্বাসপাড়া এলাকায় সৈয়দ জিহান সেহরি খাওয়া শেষে বাড়ির পাশে রেল লাইনে বসে মোবাইলে ফ্রি ফায়ার গেম খেলছিল। এ সময় একটি ট্রেনের ধাক্কায় জিহান রেল লাইনের পাশে পড়ে যায়। সকাল ৬টার দিকে প্রতিবেশী এক নারী রেল লাইনের পাশে জিহানকে পড়ে থাকতে দেখতে পায়, তখন তার পাশে মোবাইল ফোনে গেম চলছিল।
পরে ওই নারীর চিৎকারে স্থানীয়রা জড়ো হয়। এরপর জিহানকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে স্থানীয় ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হায়দার আলী পলাশ বলেন, সকাল ৬টার দিকে খবর পাই বাড়ির পাশে রেল লাইনের পাশে একজন পড়ে আছে আর তার পাশে মোবাইল ফোনে গেম চলছিল। সেখানে জিহানকে সনাক্ত করে দ্রুত জয়পুরহাট হাসপাতালে ও পরে বগুড়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে সান্তাহার রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোক্তার হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।