এবার ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলের আগ্রাসন চলছে প্রায় ছয় মাস ধরে। এতে করে অবরুদ্ধ ওই ভূখণ্ডটিতে তীব্র মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। এই অঞ্চলে সম্ভাব্য দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় ইসরায়েলকে নির্দেশও দিয়েছে আন্তর্জাতিক আদালত। তবে ইসরায়েলি সেনারা মত্ত অন্য কাজে।
তারা গাজায় ফিলিস্তিনিদের বাড়িতে পাওয়া নারীদের অন্তর্বাসের সঙ্গে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে খেলা করছে। আর সেই কাজের ছবি এবং ভিডিও অনলাইনে পোস্টও করছে ইসরায়েলি সৈন্যরা। গতকাল বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি সৈন্যরা ফিলিস্তিনিদের বাড়িতে পাওয়া নারীদের অন্তর্বাসের সাথে অশ্লীলভাবে নিজেদের খেলা করার ছবি এবং ভিডিও পোস্ট করছে। একটি ভিডিওতে, একজন ইসরায়েলি সৈন্যকে গাজার একটি ঘরে আর্মচেয়ারে বসে হাসতে দেখা যায়। তার এক হাতে বন্দুক এবং অন্য হাতে সাদা সাটিনের অন্তর্বাস ঝুলছে।
তিনি মূলত পাশের সোফায় শুয়ে থাকা আরেক সেনার খোলা মুখের ওপর সেই অন্তর্বাস নাড়াচাড়া করছেন। অন্য এক ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ইসরায়েলি এক সেনা ট্যাংকের ওপর বসে আছে। এসময় নারীদের একটি ম্যানিকুইনকে (পোশাকের দোকানের পুতুল) কালো ব্রা এবং হেলমেট পরিয়ে ধরে রেখে সেই সেনা বলছে, ‘আমি সুন্দর স্ত্রী পেয়েছি। গাজায় সম্পর্কে জড়িয়ে গেছি, সুন্দরী নারী।’
এদিকে রয়টার্স বলছে, ইসরায়েলি সৈন্যদের ধারণ করা অনেকগুলো ভিডিও ও ছবির মধ্যে এ দুটি ভিডিও রয়েছে। এ রকম বহু পোস্ট রয়েছে যেখানে ইসরায়েলি সৈন্যদের ফিলিস্তিনি নারীদের অন্তর্বাস, ম্যানিকুইনকে এবং কিছু ক্ষেত্রে দুটোই প্রদর্শন করতে দেখা যাচ্ছে। অন্তর্বাসের এসব ছবি অনলাইনে দেখা হয়েছে কয়েক হাজারবার।
ইউটিউব এবং ইনস্টাগ্রামে এ রকম আটটি পোস্টের সত্যতা যাচাই করেছে রয়টার্স। এ বিষয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি বলেছেন, ‘এই ধরনের ছবি পোস্ট করা ফিলিস্তিনি নারীদের এবং সমস্ত নারীদের জন্য অবমাননাকর।’
এ বিষয়ে জানতে ইউটিউব বা ইনস্টাগ্রামে যাচাইকৃত আটটি পোস্টের বিশদ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) কাছে পাঠিয়েছে রয়টার্স। জবাবে আইডিএফের একজন মুখপাত্র বলেছেন, সৈন্যদের দায়িত্ব পালনের সময় আদেশ এবং প্রত্যাশিত মূল্যবোধ থেকে বিচ্যুত করে এমন সব ঘটনার তদন্ত করা হবে। একইসঙ্গে সামাজিক নেটওয়ার্কগুলোতে আপলোড করা ভিডিওগুলোর বিষয়েও তদন্ত হবে।
এদিকে অশ্লীল খেলায় মত্ত যেসব ইসরায়েলি সৈন্যকে রয়টার্স শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছে বার্তাসংস্থাটি। অবশ্য তাদের সামাজিক মিডিয়া অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পাঠানো মন্তব্যের অনুরোধের জবাব ওই ইসরায়েলি সেনারা দেয়নি।
তারা গাজায় ফিলিস্তিনিদের বাড়িতে পাওয়া নারীদের অন্তর্বাসের সঙ্গে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে খেলা করছে। আর সেই কাজের ছবি এবং ভিডিও অনলাইনে পোস্টও করছে ইসরায়েলি সৈন্যরা। গতকাল বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি সৈন্যরা ফিলিস্তিনিদের বাড়িতে পাওয়া নারীদের অন্তর্বাসের সাথে অশ্লীলভাবে নিজেদের খেলা করার ছবি এবং ভিডিও পোস্ট করছে। একটি ভিডিওতে, একজন ইসরায়েলি সৈন্যকে গাজার একটি ঘরে আর্মচেয়ারে বসে হাসতে দেখা যায়। তার এক হাতে বন্দুক এবং অন্য হাতে সাদা সাটিনের অন্তর্বাস ঝুলছে।
তিনি মূলত পাশের সোফায় শুয়ে থাকা আরেক সেনার খোলা মুখের ওপর সেই অন্তর্বাস নাড়াচাড়া করছেন। অন্য এক ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ইসরায়েলি এক সেনা ট্যাংকের ওপর বসে আছে। এসময় নারীদের একটি ম্যানিকুইনকে (পোশাকের দোকানের পুতুল) কালো ব্রা এবং হেলমেট পরিয়ে ধরে রেখে সেই সেনা বলছে, ‘আমি সুন্দর স্ত্রী পেয়েছি। গাজায় সম্পর্কে জড়িয়ে গেছি, সুন্দরী নারী।’
এদিকে রয়টার্স বলছে, ইসরায়েলি সৈন্যদের ধারণ করা অনেকগুলো ভিডিও ও ছবির মধ্যে এ দুটি ভিডিও রয়েছে। এ রকম বহু পোস্ট রয়েছে যেখানে ইসরায়েলি সৈন্যদের ফিলিস্তিনি নারীদের অন্তর্বাস, ম্যানিকুইনকে এবং কিছু ক্ষেত্রে দুটোই প্রদর্শন করতে দেখা যাচ্ছে। অন্তর্বাসের এসব ছবি অনলাইনে দেখা হয়েছে কয়েক হাজারবার।
ইউটিউব এবং ইনস্টাগ্রামে এ রকম আটটি পোস্টের সত্যতা যাচাই করেছে রয়টার্স। এ বিষয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি বলেছেন, ‘এই ধরনের ছবি পোস্ট করা ফিলিস্তিনি নারীদের এবং সমস্ত নারীদের জন্য অবমাননাকর।’
এ বিষয়ে জানতে ইউটিউব বা ইনস্টাগ্রামে যাচাইকৃত আটটি পোস্টের বিশদ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) কাছে পাঠিয়েছে রয়টার্স। জবাবে আইডিএফের একজন মুখপাত্র বলেছেন, সৈন্যদের দায়িত্ব পালনের সময় আদেশ এবং প্রত্যাশিত মূল্যবোধ থেকে বিচ্যুত করে এমন সব ঘটনার তদন্ত করা হবে। একইসঙ্গে সামাজিক নেটওয়ার্কগুলোতে আপলোড করা ভিডিওগুলোর বিষয়েও তদন্ত হবে।
এদিকে অশ্লীল খেলায় মত্ত যেসব ইসরায়েলি সৈন্যকে রয়টার্স শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছে বার্তাসংস্থাটি। অবশ্য তাদের সামাজিক মিডিয়া অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পাঠানো মন্তব্যের অনুরোধের জবাব ওই ইসরায়েলি সেনারা দেয়নি।