পবিত্র হজ পালন করতে পায়ে হেঁটে যাত্রা করা কক্সবাজারের টেকনাফের বাসিন্দা মোহাম্মদ জামিল (৪৮) এখন ইরানে পৌঁছেছেন। টেকনাফ আইডিয়াল পাবলিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক জামিল ১৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে সাতটায় টেকনাফের জিরো পয়েন্ট থেকে সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে হেঁটে রওনা দেন। তিনি টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালীয়াপাড়ার বাসিন্দা।
গতকাল বুধবার ২৭ মার্চ বিকেলে এক হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা ইরান থেকে মোহাম্মদ জামিল বলেন, তিনি ভারত থেকে পাকিস্তান, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত হয়ে সৌদি আরবে যাবেন। সে লক্ষ্যে এখন ইরান পৌঁছেছেন। তাকে পুরো পথ পাড়ি দিতে প্রায় আট হাজার কিলোমিটার হাঁটতে হবে।
জামিল বলেন, ১৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে সাতটায় টেকনাফ পৌরসভার জিরো পয়েন্ট থেকে যশোরের বেনাপোলের উদ্দেশ্যে রওনা দেন তিনি। ১১ ফেব্রুয়ারি বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন। এরপর ৩ মার্চ ভারতের ওয়াগ্গা সীমান্ত দিয়ে পাকিস্তানে প্রবেশ করেন।
১৯ মার্চ পাকিস্তানের রিমদান সীমান্ত হয়ে ইরানে প্রবেশ করেন। এখন ইরানের বন্দর আব্বাস নামের এক জায়গায় অবস্থান করেন তিনি। তবে ভারত ও পাকিস্তানে কিছু জায়গায় তিনি গাড়িতে চড়ে পাড়ি দিয়েছেন। হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হয়ে পড়ায় তখন এই ব্যবস্থা নিতে হয়েছে। এ ক্ষেত্রে তাকে স্থানীয় পুলিশ সহযোগিতা করেছে।
মোহাম্মদ জামিল আরও বলেন, ১৯ মার্চ রিমদান সীমান্ত দিয়ে তিনি ইরানে প্রবেশ করেন। ইরানে প্রবেশ করার আগে পাকিস্তানি পুলিশ ও সাধারণ মানুষ তাকে অনেক সহায়তা করেছেন। ইরানে বাংলাদেশের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তিনি।
দূতাবাসের লোকজন তাকে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। ইরান থেকে শিগগিরই তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই যাবেন। তারপর দুবাই-আবুধাবি হয়ে সৌদি আরবে প্রবেশ করবেন তিনি।
গতকাল বুধবার ২৭ মার্চ বিকেলে এক হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা ইরান থেকে মোহাম্মদ জামিল বলেন, তিনি ভারত থেকে পাকিস্তান, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত হয়ে সৌদি আরবে যাবেন। সে লক্ষ্যে এখন ইরান পৌঁছেছেন। তাকে পুরো পথ পাড়ি দিতে প্রায় আট হাজার কিলোমিটার হাঁটতে হবে।
জামিল বলেন, ১৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে সাতটায় টেকনাফ পৌরসভার জিরো পয়েন্ট থেকে যশোরের বেনাপোলের উদ্দেশ্যে রওনা দেন তিনি। ১১ ফেব্রুয়ারি বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন। এরপর ৩ মার্চ ভারতের ওয়াগ্গা সীমান্ত দিয়ে পাকিস্তানে প্রবেশ করেন।
১৯ মার্চ পাকিস্তানের রিমদান সীমান্ত হয়ে ইরানে প্রবেশ করেন। এখন ইরানের বন্দর আব্বাস নামের এক জায়গায় অবস্থান করেন তিনি। তবে ভারত ও পাকিস্তানে কিছু জায়গায় তিনি গাড়িতে চড়ে পাড়ি দিয়েছেন। হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হয়ে পড়ায় তখন এই ব্যবস্থা নিতে হয়েছে। এ ক্ষেত্রে তাকে স্থানীয় পুলিশ সহযোগিতা করেছে।
মোহাম্মদ জামিল আরও বলেন, ১৯ মার্চ রিমদান সীমান্ত দিয়ে তিনি ইরানে প্রবেশ করেন। ইরানে প্রবেশ করার আগে পাকিস্তানি পুলিশ ও সাধারণ মানুষ তাকে অনেক সহায়তা করেছেন। ইরানে বাংলাদেশের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তিনি।
দূতাবাসের লোকজন তাকে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। ইরান থেকে শিগগিরই তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই যাবেন। তারপর দুবাই-আবুধাবি হয়ে সৌদি আরবে প্রবেশ করবেন তিনি।