এবার ঢাকার ধামরাইয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ হয়ে একই পরিবারের চারজন দগ্ধ হয়েছেন। এরমধ্যে তিনজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে ধামরাই পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের মোকামটোলায় এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন-নুরুল ইসলাম (৫৫), তার স্ত্রী সুফিয়া বেগম (৫০), মেয়ে গণবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিশরাত জাহান সাথী (২১) ও ছেলে এইচএসসি পরীক্ষার্থী আল হাদী সোহাগ (১৮)।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ঢাকার ধামরাই থেকে দগ্ধ অবস্থায় চারজনকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তাদের মধ্যে নুরুল ইসলামের শরীরের ৪৮ শতাংশ, সুফিয়া বেগমের ৮০ শতাংশ, সোহাগ হোসেনের ৩৮ শতাংশ ও নিশরাত জাহান সাথীর ১৬ শতাংশ পুড়ে গেছে। এরমধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এদিকে ধামরাই ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ সোহেল রানা বলেন, বিস্ফোরণের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, লিকেজ থেকে তিন কক্ষের ফ্ল্যাটটিতে গ্যাস জমে ছিল। ভোরের দিকে রান্না করতে উঠে আগুন জ্বালাতেই সেই গ্যাস থেকে তিনটি কক্ষেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
এ বিষয়ে ধামরাই থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) হুমায়ুন কবীর বলেন, আগুনে দগ্ধ চারজনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে ধামরাই পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের মোকামটোলায় এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন-নুরুল ইসলাম (৫৫), তার স্ত্রী সুফিয়া বেগম (৫০), মেয়ে গণবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিশরাত জাহান সাথী (২১) ও ছেলে এইচএসসি পরীক্ষার্থী আল হাদী সোহাগ (১৮)।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ঢাকার ধামরাই থেকে দগ্ধ অবস্থায় চারজনকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তাদের মধ্যে নুরুল ইসলামের শরীরের ৪৮ শতাংশ, সুফিয়া বেগমের ৮০ শতাংশ, সোহাগ হোসেনের ৩৮ শতাংশ ও নিশরাত জাহান সাথীর ১৬ শতাংশ পুড়ে গেছে। এরমধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এদিকে ধামরাই ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ সোহেল রানা বলেন, বিস্ফোরণের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, লিকেজ থেকে তিন কক্ষের ফ্ল্যাটটিতে গ্যাস জমে ছিল। ভোরের দিকে রান্না করতে উঠে আগুন জ্বালাতেই সেই গ্যাস থেকে তিনটি কক্ষেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
এ বিষয়ে ধামরাই থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) হুমায়ুন কবীর বলেন, আগুনে দগ্ধ চারজনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।