এবার প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, কোনো মেজরের বাঁশির ফুতে এদেশ স্বাধীন হয়নি। জাতির পিতার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ছিল বলেই দেশ স্বাধীন হয়েছিল। আজ বুধবার ২৭ মার্চ রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি
স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, সবাই ভারতে পালালে যুদ্ধ করলেন কারা। জিয়ার জন্ম ভারতে, বড় হয়েছেন পাকিস্তানে আর পদায়ন হয়েছিল পূর্ব পাকিস্তানে। কোনো মেজরের বাঁশির ফুতে এদেশ স্বাধীন হয়নি। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করায় বিএনপির বড়াই করার কিছু নেই। জিয়াউর রহমান আওয়াম লীগ সরকারের বেতনভুক্ত কর্মচারী ছিলেন। মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করেই ক্ষমতা দখল করেছিলেন তিনি।
তিনি বলেন, ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর ইতিহাস বিকৃতির পালা শুরু হয় দেশে। মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করেই ক্ষমতা দখল করেছিলেন জিয়াউর রহমান। আর ক্ষমতা দখলকারীদের দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব না। বিএনপি নেতা ড. মঈন খানের বাবা ছিলেন ওই সময় খাদ্যসচিব, তার ভুল তথ্যের কারণে দেশে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল বলেও জানান শেখ হাসিনা।
তিনি আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধে অনেক দেশ সহায়তা করলেও বড় কিছু দেশ বিরোধিতা করেছিল। স্বাধীনতার পর অল্প সময়ের মধ্যে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সব পরিকল্পনা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। তার মধ্যে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ছিল বলেই স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছে।
স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, সবাই ভারতে পালালে যুদ্ধ করলেন কারা। জিয়ার জন্ম ভারতে, বড় হয়েছেন পাকিস্তানে আর পদায়ন হয়েছিল পূর্ব পাকিস্তানে। কোনো মেজরের বাঁশির ফুতে এদেশ স্বাধীন হয়নি। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করায় বিএনপির বড়াই করার কিছু নেই। জিয়াউর রহমান আওয়াম লীগ সরকারের বেতনভুক্ত কর্মচারী ছিলেন। মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করেই ক্ষমতা দখল করেছিলেন তিনি।
তিনি বলেন, ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর ইতিহাস বিকৃতির পালা শুরু হয় দেশে। মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করেই ক্ষমতা দখল করেছিলেন জিয়াউর রহমান। আর ক্ষমতা দখলকারীদের দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব না। বিএনপি নেতা ড. মঈন খানের বাবা ছিলেন ওই সময় খাদ্যসচিব, তার ভুল তথ্যের কারণে দেশে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল বলেও জানান শেখ হাসিনা।
তিনি আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধে অনেক দেশ সহায়তা করলেও বড় কিছু দেশ বিরোধিতা করেছিল। স্বাধীনতার পর অল্প সময়ের মধ্যে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সব পরিকল্পনা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। তার মধ্যে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ছিল বলেই স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছে।