এবার অবিশ্বাস্য এই শব্দটি দিয়ে ব্রাজিল-স্পেন ম্যাচের রোমাঞ্চ বোঝা যাবে না। বুধবার রাতে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে যে নাটকীয়তা দেখা গেছে, এর রেশ রবে বহুদিন। নাটকীয়তার ম্যাচে কেউ কাউকে হারাতে পারেনি। ৩-৩ গোলের ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছে স্পেন-ব্রাজিল।
এদিকে রোমাঞ্চকর ফুটবলের প্রত্যাশিত সব রসদ ছিল রিয়াল মাদ্রিদের মাঠে হওয়া এই ম্যাচটিতে। শুরু দিকে স্পেনের একক দাপট। এরপর রূপকথার মতো ব্রাজিলের ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প। বার্সেলোনার তরুণ তুর্কি লামিনে ইয়ামালের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জবাবে রিয়ালে যোগ দিতে যাওয়া ফেলিপে এনদ্রিকের দৃষ্টিনন্দন গোল। উত্তাপের কোনো কিছুর কমতি ছিল না এ ম্যাচে।
নিজেদের মাঠে শুরু থেকে স্পেনের দাপট। টানা আক্রমণে কোণঠাসা ব্রাজিলের রক্ষণ ভুল করে বসে ম্যাচের ১২ মিনিটে। নিজেদের বক্সের ইয়ামালকে ফাউল করে বসেন জোয়াও গোমেজ। সফল স্পট কিক থেকে স্বাগতিকদের এগিয়ে নেন রদ্রি।
এ ম্যাচে মুগ্ধতা ছড়ানো ইয়ামালের অ্যাসিস্টে ৩৬ মিনিটে দুর্দান্ত গোলে স্পেনে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে নেন দানি অলমো। দুই গোলে পিছিয়ে খুব একটা সুবিধা করতে পারছিল না ব্রাজিল। ইংল্যান্ড ম্যাচের সেই ধারও ছিল অনুপস্থিত ছিল।
তবে ভুগতে থাকা ব্রাজিলকে ম্যাচে ফেরায় স্পেনই। গোলকিপার উনাই সিমোনের হাস্যকর ভুলে বক্সের সমানে বল পেয়ে যান রদ্রিগো। এমন সুযোগে গোল ব্যবধান ২-১ করেন রিয়াল মাদ্রিদ তারকা।
বিরতির পর মাঠে নামানো হয় বিস্ময় বালক এনদ্রিককে। কিছুদিন পর যে মাঠে দাপিয়ে বেড়াবেন তিনি, সে মাঠ মাতাতে সময় নেন মাত্র ৪ মিনিট। ৫০ মিনিটে দৃষ্টিনন্দন এক ভলিতে ব্রাজিলকে ২-২ গোলের সমতায় ফেরান ১৭ বছর বয়সী এই ফুটবলার। এর আগে ইংলিশদের বিপক্ষে পাওয়া ১-০ গোলের জয়ে ব্রাজিলের গোলদাতা ছিলেন এনদ্রিক।
ম্যাচের ৮৫ মিনিটে স্পেন দ্বিতীয় পেনাল্টি পেলে হতাশা বাড়ে ব্রাজিল সমর্থকদের। ইয়ামালের থ্রু বল আটকাতে গিয়ে কারভাহালকে ফাউল করে করে বসেন বেরালদো। এবারও ভুল করেননি স্পেন অধিনায়ক রদ্রি। তার গোলে ৩-২ ব্যবধানে এগিয়ে যায় স্পেন।
এদিকে শেষ বাঁশি বাজার আগে অপেক্ষা করছিল চমক। এবার নিজেদের বক্সে গালেনোকে ফাউল করে ব্রাজিলকে ম্যাচে ফেরার সুযোগ করে দেন কারভাহাল। পাকেতার সফল স্পট কিকে উল্লাসে মাতে সেলেসাওলা।
এ ড্রতে নতুন এক বার্তা দিলেন সদ্য দায়িত্ব নেওয়া কোচ দরিভাল জুনিয়র। নতুন এই ব্রাজিল হারের আগে হারে না। জুনে যুক্তরাষ্ট্রে বসবে কোপা আমেরিকা কাপ। এর আগে ইংল্যান্ড ও স্পেনের বিপক্ষে এমন পারফরম্যান্স নিশ্চিতভাবে আত্মবিশ্বাস বাড়াবে ব্রাজিলের।
এদিকে রোমাঞ্চকর ফুটবলের প্রত্যাশিত সব রসদ ছিল রিয়াল মাদ্রিদের মাঠে হওয়া এই ম্যাচটিতে। শুরু দিকে স্পেনের একক দাপট। এরপর রূপকথার মতো ব্রাজিলের ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প। বার্সেলোনার তরুণ তুর্কি লামিনে ইয়ামালের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জবাবে রিয়ালে যোগ দিতে যাওয়া ফেলিপে এনদ্রিকের দৃষ্টিনন্দন গোল। উত্তাপের কোনো কিছুর কমতি ছিল না এ ম্যাচে।
নিজেদের মাঠে শুরু থেকে স্পেনের দাপট। টানা আক্রমণে কোণঠাসা ব্রাজিলের রক্ষণ ভুল করে বসে ম্যাচের ১২ মিনিটে। নিজেদের বক্সের ইয়ামালকে ফাউল করে বসেন জোয়াও গোমেজ। সফল স্পট কিক থেকে স্বাগতিকদের এগিয়ে নেন রদ্রি।
এ ম্যাচে মুগ্ধতা ছড়ানো ইয়ামালের অ্যাসিস্টে ৩৬ মিনিটে দুর্দান্ত গোলে স্পেনে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে নেন দানি অলমো। দুই গোলে পিছিয়ে খুব একটা সুবিধা করতে পারছিল না ব্রাজিল। ইংল্যান্ড ম্যাচের সেই ধারও ছিল অনুপস্থিত ছিল।
তবে ভুগতে থাকা ব্রাজিলকে ম্যাচে ফেরায় স্পেনই। গোলকিপার উনাই সিমোনের হাস্যকর ভুলে বক্সের সমানে বল পেয়ে যান রদ্রিগো। এমন সুযোগে গোল ব্যবধান ২-১ করেন রিয়াল মাদ্রিদ তারকা।
বিরতির পর মাঠে নামানো হয় বিস্ময় বালক এনদ্রিককে। কিছুদিন পর যে মাঠে দাপিয়ে বেড়াবেন তিনি, সে মাঠ মাতাতে সময় নেন মাত্র ৪ মিনিট। ৫০ মিনিটে দৃষ্টিনন্দন এক ভলিতে ব্রাজিলকে ২-২ গোলের সমতায় ফেরান ১৭ বছর বয়সী এই ফুটবলার। এর আগে ইংলিশদের বিপক্ষে পাওয়া ১-০ গোলের জয়ে ব্রাজিলের গোলদাতা ছিলেন এনদ্রিক।
ম্যাচের ৮৫ মিনিটে স্পেন দ্বিতীয় পেনাল্টি পেলে হতাশা বাড়ে ব্রাজিল সমর্থকদের। ইয়ামালের থ্রু বল আটকাতে গিয়ে কারভাহালকে ফাউল করে করে বসেন বেরালদো। এবারও ভুল করেননি স্পেন অধিনায়ক রদ্রি। তার গোলে ৩-২ ব্যবধানে এগিয়ে যায় স্পেন।
এদিকে শেষ বাঁশি বাজার আগে অপেক্ষা করছিল চমক। এবার নিজেদের বক্সে গালেনোকে ফাউল করে ব্রাজিলকে ম্যাচে ফেরার সুযোগ করে দেন কারভাহাল। পাকেতার সফল স্পট কিকে উল্লাসে মাতে সেলেসাওলা।
এ ড্রতে নতুন এক বার্তা দিলেন সদ্য দায়িত্ব নেওয়া কোচ দরিভাল জুনিয়র। নতুন এই ব্রাজিল হারের আগে হারে না। জুনে যুক্তরাষ্ট্রে বসবে কোপা আমেরিকা কাপ। এর আগে ইংল্যান্ড ও স্পেনের বিপক্ষে এমন পারফরম্যান্স নিশ্চিতভাবে আত্মবিশ্বাস বাড়াবে ব্রাজিলের।