কোন বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিরা উপহার দিবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ভারতের তেলেঙ্গানায় একটি বিয়ের আমন্ত্রিত পত্রে বরের বাবা অতিথিদের উপহার না আনার জন্য অনুরোধ করেছেন। এর পরিবর্তে তিনি মোদিকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
এদিকে সাই কুমার এবং মহিমা রানির বিয়ের কার্ডের ওই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাতে বরের বাবা লিখেছেন, আমার ছেলের বিয়েতে আপনাদের আমন্ত্রণ রইল। দয়া করে কোনো উপহার আনবেন না। শুধু আপনারা সকলে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ভোট দেবেন। তা হলেই হবে। ওটাই আমার ছেলের বিয়ের উপহার। আগামী ৪ এপ্রিল বিয়ের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ওই বরের বাবার নাম ননিকান্তি নরসিংহালু। তিনি বিজেপি সমর্থক হিসাবে পরিচিত। ছেলের বিয়ের কার্ডেও দলের প্রতি এবং দলনেতা মোদির প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেছেন তিনি।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই কার্ড ভাইরাল হওয়ার পর অনেকে বরের বাবার এমন অভিনব চাহিদা দেখে আনন্দ পেয়েছেন। অনেকে আবার প্রশ্ন তুলেছেন কার্ডের ধরন নিয়ে। বিয়ের কার্ডকে কেন দলের প্রচারের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে, বিরোধীরা সেই প্রশ্ন তুলেছেন। যা নিয়ে বিতর্ক থামছে না।
এদিকে সাই কুমার এবং মহিমা রানির বিয়ের কার্ডের ওই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাতে বরের বাবা লিখেছেন, আমার ছেলের বিয়েতে আপনাদের আমন্ত্রণ রইল। দয়া করে কোনো উপহার আনবেন না। শুধু আপনারা সকলে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ভোট দেবেন। তা হলেই হবে। ওটাই আমার ছেলের বিয়ের উপহার। আগামী ৪ এপ্রিল বিয়ের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ওই বরের বাবার নাম ননিকান্তি নরসিংহালু। তিনি বিজেপি সমর্থক হিসাবে পরিচিত। ছেলের বিয়ের কার্ডেও দলের প্রতি এবং দলনেতা মোদির প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেছেন তিনি।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই কার্ড ভাইরাল হওয়ার পর অনেকে বরের বাবার এমন অভিনব চাহিদা দেখে আনন্দ পেয়েছেন। অনেকে আবার প্রশ্ন তুলেছেন কার্ডের ধরন নিয়ে। বিয়ের কার্ডকে কেন দলের প্রচারের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে, বিরোধীরা সেই প্রশ্ন তুলেছেন। যা নিয়ে বিতর্ক থামছে না।