এবার ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ঘারুয়া ইউনিয়নের খারদিয়া গ্রামের মহিউদ্দিন শেখের ছেলে শামীম হোসেনের (৩৫) সঙ্গে মালয়েশিয়ান তরুণী সুয়াইলা বিনতে আব্দুর রহমানের সঙ্গে ৩ বছরের প্রেমের সম্পর্ক। সেই সম্পর্ককে বিয়েতে পরিণতি দিতে এক মাসের ছুটিতে ফরিদপুরের এসেছেন ওই যুবতী। এদিকে বিদেশী বউকে নিয়ে এলাকাবাসীর কৌতূহলের শেষ নেই।
আজ সোমবার ২৫ মার্চ সকাল থেকেই শামীমের গ্রাম খারদিয়াসহ আশপাশের গ্রামের বাসিন্দারা বিদেশী বউ দেখতে ভিড় করছেন শামীমের বাড়িতে। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় সুয়াইলা ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। রাতে ঢাকার একটি হোটেলে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। এ সময় শামীমের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। পরে রাতেই নতুন বউকে নিয়ে নিজের বাড়ি ভাঙ্গায় চলে আসেন শামীম।
জানা গেছে, শামীম হোসেন জীবিকার তাগিদে গত ৫ বছর আগে নির্মাণ শ্রমিকের ভিসায় (কনস্ট্রাকশন) মালয়েশিয়ায় যান। সুয়াইলা বর্তমানে মালয়েশিয়ার একটি রেস্টুরেন্টে কাজ করেন। সেখানে যে এলাকায় শামীম বসবাস করতেন ওই এলাকারই বাসিন্দা ছিল সুয়াইলা। অনলাইনে সুয়াইলা একটি ওয়েব পেজের মাধ্যমে ফুল বিক্রি করতেন।
ওই ওয়েবপেজের মাধ্যমেই শামীমের সঙ্গে তার সখ্যতা গড়ে উঠে। সখ্যতা থেকে তারা দুইজন প্রেমের সম্পর্কে জড়ান। এর মধ্যে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে শামীমের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে দেশে ফিরে আসেন। এরপর অনলাইনে তাদের যোগাযোগ ও প্রেম চলছিল। সেই প্রেমকে বিয়েতে রূপ দিতেই গতকাল বাংলাদেশে আসেন মালয়েশিয়ান ওই তরুণী।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, ঢাকায় বিয়ের পর্ব শেষ করে গতরাতেই শামীম তার স্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি ভাঙ্গাতে চলে আসেন। মালয়েশিয়ান স্ত্রীকে বিয়ে করে দেশে এনেছেন শামীম। খবর ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের গ্রামের অনেক লোকজন শামীমের বাড়িতে এসে নতুন বউ দেখার জন্য ভির জমাচ্ছেন।
এ সময় শামীম হোসেন বলেন, মালয়েশিয়া থাকাকালীন আমাদের প্রেমের সম্পর্ক ভালোই চলছিল। তবে গত ৪ মাস আগে দেশে ফিরে আসায় একটু চিন্তিত ছিলাম সুয়াইলাকে বিয়ে করতে পারব কিনা, ও আমাদের দেশে আসবে কিনা। তবে সুয়াইলা কথা রেখেছে। আমাকে, আমার পরিবার ও দেশকে ভালোবেসে সে আমার কাছে এসেছে এতেই আমি খুশি।
তিনি আরও বলেন, এই প্রেমকে বিয়েতে রূপ দিতে আমাদের অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে। অন্যদেশি মানুষ, আমার পরিবার, সমাজ খুব সহজে মেনে নিয়েছে তাতেই আমি খুশি।
এদিকে সুয়াইলার অনুভূতি জানিয়ে শামীম বলেন, সুয়াইলার বাংলাদেশের মানুষের অতিথি পরায়ণ খুব পছন্দ করেছে। মাত্র এক মাসের ছুটিতে বেরিয়ে তার মন ভরবে না। সে আগামীতে অবশ্যই বেশি ছুটি নিয়ে এদেশে বার বার আসতে চায়।
এ বিষয়ে ঘারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য কাউসার খন্দকার বলেন, আমাদের গ্রামের শামীম বিদেশি এক নারীকে বিয়ে করে এনেছেন। ভিনদেশী নারী আমাদের এলাকায় এসেছেন শুনে অনেকে ওই বাড়িতে তাকে দেখতে যাচ্ছেন।
আজ সোমবার ২৫ মার্চ সকাল থেকেই শামীমের গ্রাম খারদিয়াসহ আশপাশের গ্রামের বাসিন্দারা বিদেশী বউ দেখতে ভিড় করছেন শামীমের বাড়িতে। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় সুয়াইলা ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। রাতে ঢাকার একটি হোটেলে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। এ সময় শামীমের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। পরে রাতেই নতুন বউকে নিয়ে নিজের বাড়ি ভাঙ্গায় চলে আসেন শামীম।
জানা গেছে, শামীম হোসেন জীবিকার তাগিদে গত ৫ বছর আগে নির্মাণ শ্রমিকের ভিসায় (কনস্ট্রাকশন) মালয়েশিয়ায় যান। সুয়াইলা বর্তমানে মালয়েশিয়ার একটি রেস্টুরেন্টে কাজ করেন। সেখানে যে এলাকায় শামীম বসবাস করতেন ওই এলাকারই বাসিন্দা ছিল সুয়াইলা। অনলাইনে সুয়াইলা একটি ওয়েব পেজের মাধ্যমে ফুল বিক্রি করতেন।
ওই ওয়েবপেজের মাধ্যমেই শামীমের সঙ্গে তার সখ্যতা গড়ে উঠে। সখ্যতা থেকে তারা দুইজন প্রেমের সম্পর্কে জড়ান। এর মধ্যে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে শামীমের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে দেশে ফিরে আসেন। এরপর অনলাইনে তাদের যোগাযোগ ও প্রেম চলছিল। সেই প্রেমকে বিয়েতে রূপ দিতেই গতকাল বাংলাদেশে আসেন মালয়েশিয়ান ওই তরুণী।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, ঢাকায় বিয়ের পর্ব শেষ করে গতরাতেই শামীম তার স্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি ভাঙ্গাতে চলে আসেন। মালয়েশিয়ান স্ত্রীকে বিয়ে করে দেশে এনেছেন শামীম। খবর ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের গ্রামের অনেক লোকজন শামীমের বাড়িতে এসে নতুন বউ দেখার জন্য ভির জমাচ্ছেন।
এ সময় শামীম হোসেন বলেন, মালয়েশিয়া থাকাকালীন আমাদের প্রেমের সম্পর্ক ভালোই চলছিল। তবে গত ৪ মাস আগে দেশে ফিরে আসায় একটু চিন্তিত ছিলাম সুয়াইলাকে বিয়ে করতে পারব কিনা, ও আমাদের দেশে আসবে কিনা। তবে সুয়াইলা কথা রেখেছে। আমাকে, আমার পরিবার ও দেশকে ভালোবেসে সে আমার কাছে এসেছে এতেই আমি খুশি।
তিনি আরও বলেন, এই প্রেমকে বিয়েতে রূপ দিতে আমাদের অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে। অন্যদেশি মানুষ, আমার পরিবার, সমাজ খুব সহজে মেনে নিয়েছে তাতেই আমি খুশি।
এদিকে সুয়াইলার অনুভূতি জানিয়ে শামীম বলেন, সুয়াইলার বাংলাদেশের মানুষের অতিথি পরায়ণ খুব পছন্দ করেছে। মাত্র এক মাসের ছুটিতে বেরিয়ে তার মন ভরবে না। সে আগামীতে অবশ্যই বেশি ছুটি নিয়ে এদেশে বার বার আসতে চায়।
এ বিষয়ে ঘারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য কাউসার খন্দকার বলেন, আমাদের গ্রামের শামীম বিদেশি এক নারীকে বিয়ে করে এনেছেন। ভিনদেশী নারী আমাদের এলাকায় এসেছেন শুনে অনেকে ওই বাড়িতে তাকে দেখতে যাচ্ছেন।