আসছে কোপা আমেরিকার আরেকটি আসর। কিন্তু ইনজুরির কারণে খেলতে পারবেন না নেইমার জুনিয়র। ২০১৯ সালের আসরে ব্রাজিল যেবার সবশেষ শিরোপা জিতেছিল, সেবারও ছিলেন না এই তারকা। তাকে ছাড়া ব্রাজিল কি পারবে প্রত্যাশা পূরণ করতে? চলতি বছরের জুনে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে বসবে কোপা আমেরিকার ৪৮তম আসর।
আগামী ২০ জুন টুর্নামেন্ট শুরু হয়ে এর পর্দা নামবে ১৪ জুলাই। এ আসরে নেইমার যে খেলতে পারবেন না, তা আগেই জানিয়েছেন ব্রাজিলের চিকিৎসক রদ্রিগো লাসমার। প্রশ্ন হলো, দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়কে ছাড়া ব্রাজিল কি পারবে শিরোপা ঘরে তুলতে? তার উত্তর খুঁজে পেতে হলে চোখ বুলাতে হবে ব্রাজিল দলের ওপর।
এদিকে নেইমার যে পজিশনে খেলেন, ব্রাজিল দলে সেখানে খেলেন ভিনিসিউস জুনিয়র। পুরোপুরি নেইমারের মতো না হলেও অনেকটাই প্রভাববিস্তারকারী রিয়াল মাদ্রিদের এই ফরোয়ার্ড। গত পরশু ব্রাজিল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে যে ম্যাচটায় জিতল, তাতে একমাত্র অ্যাসিস্টটা তারই।
চলতি মৌসুমে ক্লাবের হয়েও দারুণ ফর্মে আছেন এই তারকা। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে ১৮ গোলের পাশাপাশি ৮টি গোলে সহায়তা করেছেন তিনি। গত মৌসুমের ক্ষেত্রে সংখ্যা দুটি যথাক্রমে ২৩ ও ২১। নেইমারের কথা বাদ দিলে ভিনিই এখন ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় তারকা।
আক্রমণভাগে জাতীয় দলে তাকে সঙ্গ দেয়ার মতো আছেন রদ্রিগো, রিচার্লিসন, গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেল্লি, রাফিনহা, গ্যাব্রিয়েল হেসুস ও তরুণ এন্দরিক। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র গোলটি এন্দরিকই করেছিলেন। ব্রাজিলের আক্রমণভাগ তরুণ দিয়ে ভরা থাকলেও রক্ষণ ও মিডফিল্ডে আছে দুইয়ের মিশেল।
গোলপোস্টের নিচে আছেন অ্যালিসন বেকার, এডারসনের মতো অভিজ্ঞরা। সবশেষ ম্যাচে নজর কেড়েছেন অভিষিক্ত বেন্তো। ডিফেন্সে থাকছেন থিয়াগো সিলভা, মার্কুইনহোস, দানিলোরা। তরুণদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম ওয়ানডেল নাসচিমেন্তো, লুকাস বেরালদো ও ফ্যাব্রিকো ব্রুনো।
রক্ষণে এই তিনজন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এমন প্রাচীর গড়েছিলেন ছিলেন যে, সাউথগেটের শিষ্যরা ব্রাজিলের জালই ভেদ করতে পারেনি। মিডফিল্ডে ব্রাজিলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ফুটবলার ক্যাসেমিরো। ট্যাকেল-পারদর্শীতায় ফুটবল দুনিয়াতেই বোধহয় তার বিকল্প খুঁজে পাওয়া কষ্টসাধ্য হবে।
তার সঙ্গী ব্রুনো গুইমারেস ও লুকাস পাকুয়েতাদের মতো ভার্সাটাইলরা। ব্রাজিল আটকাবে কোথায়? অনেকের ধারনা তিতে গতানুগতিক ধারায় ব্রাজিলকে খেলাতেন। হাতবদলের পর কোচের ভার এখন দরিভাল জুনিয়রের ওপর। ব্রাজিলজুড়ে তার কোচিংয়ের সুনাম আছে বলেই জানা যায় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে।
ডাগআউটে হাজার ম্যাচের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এই কোচের জয়ের রেকর্ড প্রায় ৫০ শতাংশ। নেইমার না থাকায় ব্রাজিল যেমন অসুবিধায়, তেমনি সুবিধাও আছে কয়েকটি। কেউ কেউ বলেন, নেইমার থাকলে দল অনেকটাই তার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। না থাকলেই বরং বাকিদের থেকে সেরাটা আদায় করতে পারেন কোচ।
তাছাড়া ড্রিবলিং করা নেইমারের সহজাত প্রবণতা হওয়ায় বলটাও বেশি ধরে রাখেন তিনি। তাতে আক্রমণে যাওয়ার হার কমে যায় পাঁচ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের। তাহলে ব্রাজিল কি পারবে নেইমারকে ছাড়া শিরোপা ঘরে তুলতে?
আগামী ২০ জুন টুর্নামেন্ট শুরু হয়ে এর পর্দা নামবে ১৪ জুলাই। এ আসরে নেইমার যে খেলতে পারবেন না, তা আগেই জানিয়েছেন ব্রাজিলের চিকিৎসক রদ্রিগো লাসমার। প্রশ্ন হলো, দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়কে ছাড়া ব্রাজিল কি পারবে শিরোপা ঘরে তুলতে? তার উত্তর খুঁজে পেতে হলে চোখ বুলাতে হবে ব্রাজিল দলের ওপর।
এদিকে নেইমার যে পজিশনে খেলেন, ব্রাজিল দলে সেখানে খেলেন ভিনিসিউস জুনিয়র। পুরোপুরি নেইমারের মতো না হলেও অনেকটাই প্রভাববিস্তারকারী রিয়াল মাদ্রিদের এই ফরোয়ার্ড। গত পরশু ব্রাজিল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে যে ম্যাচটায় জিতল, তাতে একমাত্র অ্যাসিস্টটা তারই।
চলতি মৌসুমে ক্লাবের হয়েও দারুণ ফর্মে আছেন এই তারকা। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে ১৮ গোলের পাশাপাশি ৮টি গোলে সহায়তা করেছেন তিনি। গত মৌসুমের ক্ষেত্রে সংখ্যা দুটি যথাক্রমে ২৩ ও ২১। নেইমারের কথা বাদ দিলে ভিনিই এখন ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় তারকা।
আক্রমণভাগে জাতীয় দলে তাকে সঙ্গ দেয়ার মতো আছেন রদ্রিগো, রিচার্লিসন, গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেল্লি, রাফিনহা, গ্যাব্রিয়েল হেসুস ও তরুণ এন্দরিক। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র গোলটি এন্দরিকই করেছিলেন। ব্রাজিলের আক্রমণভাগ তরুণ দিয়ে ভরা থাকলেও রক্ষণ ও মিডফিল্ডে আছে দুইয়ের মিশেল।
গোলপোস্টের নিচে আছেন অ্যালিসন বেকার, এডারসনের মতো অভিজ্ঞরা। সবশেষ ম্যাচে নজর কেড়েছেন অভিষিক্ত বেন্তো। ডিফেন্সে থাকছেন থিয়াগো সিলভা, মার্কুইনহোস, দানিলোরা। তরুণদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম ওয়ানডেল নাসচিমেন্তো, লুকাস বেরালদো ও ফ্যাব্রিকো ব্রুনো।
রক্ষণে এই তিনজন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এমন প্রাচীর গড়েছিলেন ছিলেন যে, সাউথগেটের শিষ্যরা ব্রাজিলের জালই ভেদ করতে পারেনি। মিডফিল্ডে ব্রাজিলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ফুটবলার ক্যাসেমিরো। ট্যাকেল-পারদর্শীতায় ফুটবল দুনিয়াতেই বোধহয় তার বিকল্প খুঁজে পাওয়া কষ্টসাধ্য হবে।
তার সঙ্গী ব্রুনো গুইমারেস ও লুকাস পাকুয়েতাদের মতো ভার্সাটাইলরা। ব্রাজিল আটকাবে কোথায়? অনেকের ধারনা তিতে গতানুগতিক ধারায় ব্রাজিলকে খেলাতেন। হাতবদলের পর কোচের ভার এখন দরিভাল জুনিয়রের ওপর। ব্রাজিলজুড়ে তার কোচিংয়ের সুনাম আছে বলেই জানা যায় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে।
ডাগআউটে হাজার ম্যাচের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এই কোচের জয়ের রেকর্ড প্রায় ৫০ শতাংশ। নেইমার না থাকায় ব্রাজিল যেমন অসুবিধায়, তেমনি সুবিধাও আছে কয়েকটি। কেউ কেউ বলেন, নেইমার থাকলে দল অনেকটাই তার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। না থাকলেই বরং বাকিদের থেকে সেরাটা আদায় করতে পারেন কোচ।
তাছাড়া ড্রিবলিং করা নেইমারের সহজাত প্রবণতা হওয়ায় বলটাও বেশি ধরে রাখেন তিনি। তাতে আক্রমণে যাওয়ার হার কমে যায় পাঁচ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের। তাহলে ব্রাজিল কি পারবে নেইমারকে ছাড়া শিরোপা ঘরে তুলতে?