জনপ্রিয় ইনফ্লুয়েন্সার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভে এসে মদ্যপান করে তাক লাগানোর চেষ্টা করছিলেন। তিনি ক্যামেরার সামনে এক-দুই নয়, পরপর সাত বোতল মদ্যপান করেন। কিন্তু নিজের কেরামতি দেখাতে গিয়ে মর্মান্তিক পরিণতি হলো তার। ১২ ঘণ্টা পরই প্রাণ হারালেন ইনফ্লুয়েন্সার।
গত ১৬ মে টিকটকের চাইনিজ ভার্সন ডুইন (Douyin)-এ স্থানীয় সময় রাত ১টার দিকে লাইভ শুরু করেন চীনের জনপ্রিয় ইনফ্লুয়েন্সার স্যানকিয়েঞ্জ। লাইভে তিনি জানান, একের পর এক চীনা ভদকার বোতল শেষ করার চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন তিনি।
চ্যালেঞ্জের ভিত্তিতে লাইভেই একের পর এক বোতল শেষ করতে থাকেন স্যানকিয়েঞ্জ। দর্শকদের থেকে নানারকম উপহার পাওয়ার আশায় দ্রুত নিজের টার্গেট পূরণের চেষ্টা করতে থাকেন তিনি। স্যানকিয়েঞ্জের এক বন্ধুর বরাতে সিএনএন-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, 'পিকে' নামে পরিচিত একটি অনলাইন চ্যালেঞ্জে অংশ নিয়েছিল তার বন্ধু।
'পিকে' চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এক ধরণের প্রতিযোগিতা যেখানে বিভিন্ন ইনফ্লুয়েন্সাররা দর্শকদের কাছ থেকে পুরষ্কার এবং উপহার জেতার জন্য একজন আরেকজনকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন। এতে হেরে যাওয়া ব্যক্তিকে শাস্তিও পেতে হয়। স্যানকিয়েঞ্জের মদ্যপানও এই ধরণের একটি চ্যালেঞ্জের মত। লাইভে স্যানকিয়েঞ্জকে প্রায় চারটি বোতল শেষ করতে দেখেছিলেন তার বন্ধু। তবে দীর্ঘক্ষণের ওই লাইভে অন্তত সাত বোতল মদ পান করেছিলেন। আর লাইভ শেষ হওয়ার ১২ ঘণ্টা পরই মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় তাকে।
যে ভদকা পানের চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন তিনি, তাতে ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ অ্যালকোহল ছিল বলে জানা গেছে। স্যানকিয়েঞ্জের পরিবার জানায়, চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ারও সুযোগ পাননি তারা। এর আগেই সব শেষ। অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণেই তিনি প্রাণ হারিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন চিকিৎসকরা।
চীনের মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ডুইন লাইভে গিয়ে মদ্যপানের অনুমতি দেয় না। সেক্ষেত্রে জরিমানা করা হয়। এর আগেও এই ইনফ্লুয়েন্সার লাইভে মদ্যপান করায় তাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে আবারও একই কাজ করেন তিনি। এবার তার মৃত্যুতে ফের কঠোর হচ্ছে ওই মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি।
গত ১৬ মে টিকটকের চাইনিজ ভার্সন ডুইন (Douyin)-এ স্থানীয় সময় রাত ১টার দিকে লাইভ শুরু করেন চীনের জনপ্রিয় ইনফ্লুয়েন্সার স্যানকিয়েঞ্জ। লাইভে তিনি জানান, একের পর এক চীনা ভদকার বোতল শেষ করার চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন তিনি।
চ্যালেঞ্জের ভিত্তিতে লাইভেই একের পর এক বোতল শেষ করতে থাকেন স্যানকিয়েঞ্জ। দর্শকদের থেকে নানারকম উপহার পাওয়ার আশায় দ্রুত নিজের টার্গেট পূরণের চেষ্টা করতে থাকেন তিনি। স্যানকিয়েঞ্জের এক বন্ধুর বরাতে সিএনএন-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, 'পিকে' নামে পরিচিত একটি অনলাইন চ্যালেঞ্জে অংশ নিয়েছিল তার বন্ধু।
'পিকে' চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এক ধরণের প্রতিযোগিতা যেখানে বিভিন্ন ইনফ্লুয়েন্সাররা দর্শকদের কাছ থেকে পুরষ্কার এবং উপহার জেতার জন্য একজন আরেকজনকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন। এতে হেরে যাওয়া ব্যক্তিকে শাস্তিও পেতে হয়। স্যানকিয়েঞ্জের মদ্যপানও এই ধরণের একটি চ্যালেঞ্জের মত। লাইভে স্যানকিয়েঞ্জকে প্রায় চারটি বোতল শেষ করতে দেখেছিলেন তার বন্ধু। তবে দীর্ঘক্ষণের ওই লাইভে অন্তত সাত বোতল মদ পান করেছিলেন। আর লাইভ শেষ হওয়ার ১২ ঘণ্টা পরই মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় তাকে।
যে ভদকা পানের চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন তিনি, তাতে ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ অ্যালকোহল ছিল বলে জানা গেছে। স্যানকিয়েঞ্জের পরিবার জানায়, চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ারও সুযোগ পাননি তারা। এর আগেই সব শেষ। অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণেই তিনি প্রাণ হারিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন চিকিৎসকরা।
চীনের মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ডুইন লাইভে গিয়ে মদ্যপানের অনুমতি দেয় না। সেক্ষেত্রে জরিমানা করা হয়। এর আগেও এই ইনফ্লুয়েন্সার লাইভে মদ্যপান করায় তাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে আবারও একই কাজ করেন তিনি। এবার তার মৃত্যুতে ফের কঠোর হচ্ছে ওই মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি।