নূর কামাল পেশায় একজন ব্যাবসায়ী ও ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি। তবে এলাকায় তিনি হাফেজ নূর কামাল হিসেবে পরিচিত। সেই সঙ্গে তিনি মসজিদের ইমাম। প্রায় ১৮ বছর ধরে বিনা পারিশ্রমিকে কক্সবাজারের টেকনাফে বিভিন্ন মসজিদে খতম তারাবি পড়াচ্ছেন তিনি। সুমিষ্ট সুর আর মধুর কোরআন তেলাওয়াতে মন জয় করেছেন তার এলাকার মানুষের।
এদিকে হাফেজ নূর কামালের শুরুর দিকে একইসঙ্গে রাজনীতি এবং মসজিদে ইমামতি নিয়ে প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়লেও দমে যাননি তিনি। গত দেড় যুগ ধরে তার এমন কাজে স্থানীয়রা তো খুশিই, খুশি দলীয় নেতাকর্মীরাও। এদিকে ছাত্রলীগ নেতা হাফেজ নূর কামাল হ্নীলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি। ফুলের ডেইল এলাকার বাসিন্দা তিনি। এবার ১৮তম তারাবি নামাজের ইমামতি করছেন তিনি।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালে কোরআনে হাফেজ হন তিনি। ওই বছরই ফুলের ডেইলের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে প্রথম তারাবি নামাজ পড়ানো শুরু করেন। পরে ২০১৪ সালে হ্নীলা শাহমজিদিয়া ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা থেকে দাখিল পাস করেন। এরপর ভর্তি হন কক্সবাজার হাশেমিয়া কামিল মাদরাসায়। সেখান থেকে ২০১৬ সালে আলিম পাস করেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২০ সালে ফাজিল পাস করেন। বর্তমানে উখিয়া কলেজের তিনি বাংলা বিভাগের স্নাতক চূড়ান্ত বর্ষের ছাত্র তিনি।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, হাফেজ নূর কামাল পড়াশোনার পাশাপাশি ছাত্র রাজনীতিতে জড়ান। ২০১০ সালে হ্নীলা শাহমজিদিয়া ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালে হ্নীলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরের বছর হ্নীলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। এরপর থেকে তিনিই ইউনিয়ন ছাত্রলীগের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
এ বিষয়ে কথা হয় হাফেজ নূর কামালের সঙ্গে। আলাপচারিতায় তিনি জানান, পড়াশোনার পাশাপাশি আমি রাজনীতি করি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির দীর্ঘ দিনের কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। যার তর্জনীর ইশারায় মুক্তিপাগল মানুষ সমুদ্রের মতো জেগে উঠেছিল। ছিনিয়ে এনেছিল এ দেশ, এ স্বাধীনতা, একটি স্বাধীন মানচিত্র। তার আদর্শ বুকে লালন করে ছাত্রলীগ করি। আমার শুরুর দিকেটা বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার মুখ দিয়ে পাড় হতে হয়েছে। এর পরও সব চ্যালেঞ্জ পার করে এগিয়ে যাচ্ছি।
এদিকে টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম মুন্না বলেন, নূর কামাল ছাত্রলীগের নিবেদিত প্রাণ। টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের দুঃসময়ের কর্মী। তার ওপর আস্থা ছিল বিধায় আমরা তাকে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের দায়িত্ব দিয়েছি। যারা নবীন ছাত্রলীগ আছেন আমি মনে করি নূর কামালকে অনুসরণ করা দরকার। আমাদের সহযোদ্ধা ১৮ বছর ধরে বিনা বেতনে তারাবির নামাজ পড়াচ্ছেন।
এ বিষয়ে হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী বলেন, নূর কামাল মাদরাসার ছাত্র হলেও সে ছোটবেলা থেকে ছাত্রলীগ করছে। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রথম সারিতে থাকেন। পাশাপাশি তার সুমিষ্ট সুর আর মধুর কোরআন তেলাওয়াতে মানুষের মন জয় করেছে। রোজা আসলে পারিশ্রমিক ছাড়াই তিনি তারাবি পড়ান।
এদিকে হাফেজ নূর কামালের শুরুর দিকে একইসঙ্গে রাজনীতি এবং মসজিদে ইমামতি নিয়ে প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়লেও দমে যাননি তিনি। গত দেড় যুগ ধরে তার এমন কাজে স্থানীয়রা তো খুশিই, খুশি দলীয় নেতাকর্মীরাও। এদিকে ছাত্রলীগ নেতা হাফেজ নূর কামাল হ্নীলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি। ফুলের ডেইল এলাকার বাসিন্দা তিনি। এবার ১৮তম তারাবি নামাজের ইমামতি করছেন তিনি।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালে কোরআনে হাফেজ হন তিনি। ওই বছরই ফুলের ডেইলের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে প্রথম তারাবি নামাজ পড়ানো শুরু করেন। পরে ২০১৪ সালে হ্নীলা শাহমজিদিয়া ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা থেকে দাখিল পাস করেন। এরপর ভর্তি হন কক্সবাজার হাশেমিয়া কামিল মাদরাসায়। সেখান থেকে ২০১৬ সালে আলিম পাস করেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২০ সালে ফাজিল পাস করেন। বর্তমানে উখিয়া কলেজের তিনি বাংলা বিভাগের স্নাতক চূড়ান্ত বর্ষের ছাত্র তিনি।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, হাফেজ নূর কামাল পড়াশোনার পাশাপাশি ছাত্র রাজনীতিতে জড়ান। ২০১০ সালে হ্নীলা শাহমজিদিয়া ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালে হ্নীলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরের বছর হ্নীলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। এরপর থেকে তিনিই ইউনিয়ন ছাত্রলীগের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
এ বিষয়ে কথা হয় হাফেজ নূর কামালের সঙ্গে। আলাপচারিতায় তিনি জানান, পড়াশোনার পাশাপাশি আমি রাজনীতি করি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির দীর্ঘ দিনের কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। যার তর্জনীর ইশারায় মুক্তিপাগল মানুষ সমুদ্রের মতো জেগে উঠেছিল। ছিনিয়ে এনেছিল এ দেশ, এ স্বাধীনতা, একটি স্বাধীন মানচিত্র। তার আদর্শ বুকে লালন করে ছাত্রলীগ করি। আমার শুরুর দিকেটা বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার মুখ দিয়ে পাড় হতে হয়েছে। এর পরও সব চ্যালেঞ্জ পার করে এগিয়ে যাচ্ছি।
এদিকে টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম মুন্না বলেন, নূর কামাল ছাত্রলীগের নিবেদিত প্রাণ। টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের দুঃসময়ের কর্মী। তার ওপর আস্থা ছিল বিধায় আমরা তাকে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের দায়িত্ব দিয়েছি। যারা নবীন ছাত্রলীগ আছেন আমি মনে করি নূর কামালকে অনুসরণ করা দরকার। আমাদের সহযোদ্ধা ১৮ বছর ধরে বিনা বেতনে তারাবির নামাজ পড়াচ্ছেন।
এ বিষয়ে হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী বলেন, নূর কামাল মাদরাসার ছাত্র হলেও সে ছোটবেলা থেকে ছাত্রলীগ করছে। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রথম সারিতে থাকেন। পাশাপাশি তার সুমিষ্ট সুর আর মধুর কোরআন তেলাওয়াতে মানুষের মন জয় করেছে। রোজা আসলে পারিশ্রমিক ছাড়াই তিনি তারাবি পড়ান।