এবার মালয়েশিয়ার পেরাক রাজ্যের ইপোহ শহরের রাজা মনজিৎ সিং ইপোহ হাসপাতালের মর্গে পড়ে আছে মো. আবদুল সোবহান নামে (৪৯) এক বাংলাদেশির মরদেহ। গত ১৭ মার্চ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। স্বজনদের খোঁজ না মেলায় মরদেহ দেশে পাঠানো যাচ্ছে না বলে জানিয়েছে মালিয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশন।
এদিকে মৃত মো. আবদুল সোবহান কুমিল্লার নুরে জামানের ছেলে। তার বিস্তারিত পরিচয় নিশ্চিতে বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) থেকে চেষ্টা চালাচ্ছে বাংলাদেশ হাইকমিশন। তবে তার হাতে লেখা পাসপোর্টে বিস্তারিত তথ্য না থাকায় স্বজনদের খুঁজে পেতে বেগ পেতে হচ্ছে। পাশাপাশি মরদেহ শনাক্তের জন্য স্বজন বা অন্য পরিচিতজনদের হাইকমিশনে যোগাযোগ করতেও বলা হয়েছে।
হাইকমিশনের এক বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৭ মার্চ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আবদুল সোবহান। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বাংলাদেশ হাইকমিশনকে অবগত করে। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হাতে লেখা একটি পাসপোর্ট ব্যতীত নিহতের পরিচিতজনের কোনো তথ্য দিতে পারেনি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মরদেহের দাবিদার না পাওয়া পর্যন্ত তা দেশে পাঠানো সম্ভব নয়। এছাড়া পরিচিত বা স্বজনদের মো. আবদুল সোবহানের মরদেহ শনাক্তের জন্য হাইকমিশনের প্রথম সচিব (শ্রম) সুমন চন্দ্র দাসের সঙ্গে +৬০১২৪৩১৩১৫০ ফোনে যোগাযোগের অনুরোধও জানানো হয়।
এদিকে মৃত মো. আবদুল সোবহান কুমিল্লার নুরে জামানের ছেলে। তার বিস্তারিত পরিচয় নিশ্চিতে বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) থেকে চেষ্টা চালাচ্ছে বাংলাদেশ হাইকমিশন। তবে তার হাতে লেখা পাসপোর্টে বিস্তারিত তথ্য না থাকায় স্বজনদের খুঁজে পেতে বেগ পেতে হচ্ছে। পাশাপাশি মরদেহ শনাক্তের জন্য স্বজন বা অন্য পরিচিতজনদের হাইকমিশনে যোগাযোগ করতেও বলা হয়েছে।
হাইকমিশনের এক বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৭ মার্চ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আবদুল সোবহান। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বাংলাদেশ হাইকমিশনকে অবগত করে। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হাতে লেখা একটি পাসপোর্ট ব্যতীত নিহতের পরিচিতজনের কোনো তথ্য দিতে পারেনি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মরদেহের দাবিদার না পাওয়া পর্যন্ত তা দেশে পাঠানো সম্ভব নয়। এছাড়া পরিচিত বা স্বজনদের মো. আবদুল সোবহানের মরদেহ শনাক্তের জন্য হাইকমিশনের প্রথম সচিব (শ্রম) সুমন চন্দ্র দাসের সঙ্গে +৬০১২৪৩১৩১৫০ ফোনে যোগাযোগের অনুরোধও জানানো হয়।