এই দুই দলের শক্তির ব্যবধানটা বলে দিচ্ছে ফিফা র্যাঙ্কিংই। ফিলিস্তিন ৯৭, বাংলাদেশ ১৮৩। তবুও বাংলাদেশকে আশা জাগাচ্ছিল গত নভেম্বরের লেবাননের বিপক্ষে ম্যাচটা। ঘরের মাঠে সেদিন শক্তির ব্যবধানে যোজন যোজন এগিয়ে থাকা লেবাননের সঙ্গে ১-১ ড্রতে ম্যাচ শেষ করেছিলেন জামাল ভূঁইয়ারা।
এদিকে স্বপ্ন দেখার আরেকটা কারণও ছিল অবশ্য। ফিলিস্তিনের সঙ্গে আগের ছয় দেখায় পাঁচবার হারলেও কোনোবারই ২ গোলের বেশি ব্যবধানে হারেনি বাংলাদেশ। সে কারণে বড় স্বপ্ন নিয়েই এশিয়া অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ খেলতে কুয়েতে উড়াল দিয়েছিল হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা।
কিন্তু জাবের আল আহমেদ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের সে আশায় গুড়েবালি। শক্তির ব্যবধান বুঝিয়ে বাংলাদেশকে ৫ -০ গোলে হারিয়েছে ফিলিস্তিন। অথচ ম্যাচের শুরুতে বাংলাদেশ লড়াইয়ে টিকে ছিল ভালোভাবেই। প্রথম ৪০ মিনিট ফিলিস্তিনের সঙ্গে সমানে-সমান লড়েছেন জামাল-সাদ-সোহেল রানারা।
সুযোগও তৈরি করেছিল বেশ কয়েকটি। এরপর ১০ মিনিটের ঝড়ে এলোমেলো হয়ে যায় বাংলাদেশের রক্ষণ। হঠাৎ আসা সে ঝড়ে বিধ্বস্ত হয়ে খেয়ে বসে চার গোল। সেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেননি কাবরেরার শিষ্যরা। উল্টো শেষ দিকে খেয়ে বসেছে আরেকটা গোল।
তবে ম্যাচের স্কোরলাইন নিয়ে ভাবতে রাজি নন বাংলাদেশ কোচ। ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে বরং প্রথম ৪০ মিনিটের জন্য প্রশংসা করলেন শিষ্যরা। কাবারেরা জানিয়েছেন, আগামী ২৬ মার্চের ম্যাচ নিয়ে ভাবতে চান তিনি।
এদিকে গতকালের ম্যাচে গ্যালারী থেকে প্রচুর সমর্থন পেয়েছে বাংলাদেশ। যদিও ফিলিস্তিনের সমর্থকের উপস্থিতি ছিল বেশি, কিন্তু প্রবাসী বাংলাদেশিরাও কম যাননি আল জাবের স্টেডিয়ামে। ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলতে থাকে ফিলিস্তিন। সে আক্রমণ বেশ ভালোভাবেই সামলে প্রতি আক্রমণে ওঠে বাংলাদেশ।
কিন্তু স্ট্রাইকারদের ব্যর্থতায় গোলমুখ খোলা আর হয়নি। উল্টো ৪৩ মিনিটে রক্ষণের ভুলের সুযোগ নিয়ে ফিলিস্তিনকে এগিয়ে দেন ওদে দাবাঘ। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে কর্ণার থেকে স্কোরলাইন দ্বিগুণ করেন শিহাব কুমবরের। এ গোলের সময়েও অপ্রস্তুত চিলেন সাদ-তপু বর্মনেরা।
এদিকে বিরতি থেকে ফিরে আবারও চেপে ধরে ফিলিস্তিন। ম্যাচের ৪৯ মিনিটে স্কোরলাইন ৩-০ করেন শিহাব। ৩ মিনিট পরে দ্বিতীয় গোলের দেখা পান দাবঘ। ৭৭ মিনিটে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন তিনি।
আগামী ২৬ মার্চ ফিরতি লেগে ঢাকায় মুখোমুখি হবে দুদল। সে ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াতে চান বাংলাদেশ কোচ কাবরেরা, ‘আমরা কত গোলে হেরেছি সেটা নিয়ে এখন ভাবতে চাই না। ৪০ মিনিট পর্যন্ত দুর্দান্ত খেলে এরপর এমন বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ নিয়ে অনুসন্ধান করতে চাই। পরের ম্যাচে কীভাবে ফেরা যায় সেটা নিয়ে ভাবতে চাই।’
এদিকে স্বপ্ন দেখার আরেকটা কারণও ছিল অবশ্য। ফিলিস্তিনের সঙ্গে আগের ছয় দেখায় পাঁচবার হারলেও কোনোবারই ২ গোলের বেশি ব্যবধানে হারেনি বাংলাদেশ। সে কারণে বড় স্বপ্ন নিয়েই এশিয়া অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ খেলতে কুয়েতে উড়াল দিয়েছিল হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা।
কিন্তু জাবের আল আহমেদ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের সে আশায় গুড়েবালি। শক্তির ব্যবধান বুঝিয়ে বাংলাদেশকে ৫ -০ গোলে হারিয়েছে ফিলিস্তিন। অথচ ম্যাচের শুরুতে বাংলাদেশ লড়াইয়ে টিকে ছিল ভালোভাবেই। প্রথম ৪০ মিনিট ফিলিস্তিনের সঙ্গে সমানে-সমান লড়েছেন জামাল-সাদ-সোহেল রানারা।
সুযোগও তৈরি করেছিল বেশ কয়েকটি। এরপর ১০ মিনিটের ঝড়ে এলোমেলো হয়ে যায় বাংলাদেশের রক্ষণ। হঠাৎ আসা সে ঝড়ে বিধ্বস্ত হয়ে খেয়ে বসে চার গোল। সেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেননি কাবরেরার শিষ্যরা। উল্টো শেষ দিকে খেয়ে বসেছে আরেকটা গোল।
তবে ম্যাচের স্কোরলাইন নিয়ে ভাবতে রাজি নন বাংলাদেশ কোচ। ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে বরং প্রথম ৪০ মিনিটের জন্য প্রশংসা করলেন শিষ্যরা। কাবারেরা জানিয়েছেন, আগামী ২৬ মার্চের ম্যাচ নিয়ে ভাবতে চান তিনি।
এদিকে গতকালের ম্যাচে গ্যালারী থেকে প্রচুর সমর্থন পেয়েছে বাংলাদেশ। যদিও ফিলিস্তিনের সমর্থকের উপস্থিতি ছিল বেশি, কিন্তু প্রবাসী বাংলাদেশিরাও কম যাননি আল জাবের স্টেডিয়ামে। ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলতে থাকে ফিলিস্তিন। সে আক্রমণ বেশ ভালোভাবেই সামলে প্রতি আক্রমণে ওঠে বাংলাদেশ।
কিন্তু স্ট্রাইকারদের ব্যর্থতায় গোলমুখ খোলা আর হয়নি। উল্টো ৪৩ মিনিটে রক্ষণের ভুলের সুযোগ নিয়ে ফিলিস্তিনকে এগিয়ে দেন ওদে দাবাঘ। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে কর্ণার থেকে স্কোরলাইন দ্বিগুণ করেন শিহাব কুমবরের। এ গোলের সময়েও অপ্রস্তুত চিলেন সাদ-তপু বর্মনেরা।
এদিকে বিরতি থেকে ফিরে আবারও চেপে ধরে ফিলিস্তিন। ম্যাচের ৪৯ মিনিটে স্কোরলাইন ৩-০ করেন শিহাব। ৩ মিনিট পরে দ্বিতীয় গোলের দেখা পান দাবঘ। ৭৭ মিনিটে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন তিনি।
আগামী ২৬ মার্চ ফিরতি লেগে ঢাকায় মুখোমুখি হবে দুদল। সে ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াতে চান বাংলাদেশ কোচ কাবরেরা, ‘আমরা কত গোলে হেরেছি সেটা নিয়ে এখন ভাবতে চাই না। ৪০ মিনিট পর্যন্ত দুর্দান্ত খেলে এরপর এমন বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ নিয়ে অনুসন্ধান করতে চাই। পরের ম্যাচে কীভাবে ফেরা যায় সেটা নিয়ে ভাবতে চাই।’