এবার নিজের শরীরের চামড়া দিয়ে মায়ের জন্য জুতা বানালেন যুবক। সেই জুতা নিজের হাতে মায়ের পায়ে পরিয়েও দিলেন তিনি। মূলত, রামায়ণ থেকে মাতৃভক্তির এই অনুপ্রেরণা পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভারতীয় এই যুবক।
গতকাল বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনীর বাসিন্দা রৌনক গুর্জরের নাম এমন ঘটনার জন্য সামনে আসে।
এদিকে রৌনক গুর্জর বলেন, তিনি রামায়ণের ভক্ত। রোজ একবার করে রামায়ণ পাঠ করেন। রাম তার আদর্শ। সেই গ্রন্থ পাঠ করেই মায়ের জন্য কিছু করার ইচ্ছা জাগে তার মনে। সেই মতো নিজের চামড়া দিয়ে মায়ের জুতা তৈরির পরিকল্পনা করেন।
জানা যায়, ওই যুবক অতীতে অপরাধমূলক কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। একবার পুলিশের গুলিও খেয়েছিলেন। পায়ে গুলি লেগেছিল তার। সেই পায়ের উপরের অংশ থেকেই কিছুটা চামড়া অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কেটে বার করে নেন। নিজের সেই চামড়া নিয়ে যান মুচির কাছে। গোটা প্রক্রিয়ার কথা বাড়িতে কাউকে জানতেও দেননি যুবক।
এদিকে মুচির কাছ থেকে নিজের চামড়া দিয়ে তৈরি জুতা নিয়ে মায়ের হাতে তুলে দেন যুবক। নিজেই মাকে সেই জুতা পরিয়ে দেন। তারপর জানান, কী দিয়ে আসলে জুতাটি তৈরি করা হয়েছে। যুবকের কথা শুনে কেঁদে ফেলেন বৃদ্ধা। মা এবং ছেলের মধ্যে আবেগঘন মুহূর্ত তৈরি হয়।
সংবাদমাধ্যমে যুবক বলেন, ‘রামায়ণ অনুযায়ী, ভগবান রাম একবার বলেছিলেন, নিজের চামড়া দিয়ে তৈরি জুতাও মায়ের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের জন্য যথেষ্ট নয়। সেখান থেকেই এই ভাবনাটি আমার মাথায় আসে। মাকে ওই জুতা উপহার দেওয়ার পরিকল্পনা করি আমি।’ জুতা পেয়ে উচ্ছ্বসিত বৃদ্ধা বলেন, ‘ও কী করেছে, আমি জানতে পারিনি। এমন ছেলে যেন ঈশ্বর সব মাকেই দেন।’
গতকাল বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনীর বাসিন্দা রৌনক গুর্জরের নাম এমন ঘটনার জন্য সামনে আসে।
এদিকে রৌনক গুর্জর বলেন, তিনি রামায়ণের ভক্ত। রোজ একবার করে রামায়ণ পাঠ করেন। রাম তার আদর্শ। সেই গ্রন্থ পাঠ করেই মায়ের জন্য কিছু করার ইচ্ছা জাগে তার মনে। সেই মতো নিজের চামড়া দিয়ে মায়ের জুতা তৈরির পরিকল্পনা করেন।
জানা যায়, ওই যুবক অতীতে অপরাধমূলক কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। একবার পুলিশের গুলিও খেয়েছিলেন। পায়ে গুলি লেগেছিল তার। সেই পায়ের উপরের অংশ থেকেই কিছুটা চামড়া অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কেটে বার করে নেন। নিজের সেই চামড়া নিয়ে যান মুচির কাছে। গোটা প্রক্রিয়ার কথা বাড়িতে কাউকে জানতেও দেননি যুবক।
এদিকে মুচির কাছ থেকে নিজের চামড়া দিয়ে তৈরি জুতা নিয়ে মায়ের হাতে তুলে দেন যুবক। নিজেই মাকে সেই জুতা পরিয়ে দেন। তারপর জানান, কী দিয়ে আসলে জুতাটি তৈরি করা হয়েছে। যুবকের কথা শুনে কেঁদে ফেলেন বৃদ্ধা। মা এবং ছেলের মধ্যে আবেগঘন মুহূর্ত তৈরি হয়।
সংবাদমাধ্যমে যুবক বলেন, ‘রামায়ণ অনুযায়ী, ভগবান রাম একবার বলেছিলেন, নিজের চামড়া দিয়ে তৈরি জুতাও মায়ের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের জন্য যথেষ্ট নয়। সেখান থেকেই এই ভাবনাটি আমার মাথায় আসে। মাকে ওই জুতা উপহার দেওয়ার পরিকল্পনা করি আমি।’ জুতা পেয়ে উচ্ছ্বসিত বৃদ্ধা বলেন, ‘ও কী করেছে, আমি জানতে পারিনি। এমন ছেলে যেন ঈশ্বর সব মাকেই দেন।’