এবার বিপিএলে সিলেট স্ট্রাইকার্সের জার্সিতে নিজের ছায়া হয়ে ছিলেন মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা। তার অধিনায়কত্বে টানা ম্যাচ হেরেছে সিলেট। ম্যাচ খেলার মতো ফিট না হয়েও মাঠে নামায় ব্যাপক সমালোচনার শিকার হন মাশরাফী। শেষ পর্যন্ত বিপিএল মাঝপথে রেখেই রাজনীতিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন তিনি। তবে চলমান ডিপিএলে রাজকীয়ভাবেই ফিরেছেন মাশরাফী।
আজ বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের মুখোমুখি হয়েছে মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ। এদিন টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় রূপগঞ্জ। বল হাতে নিয়ে এদিন বিকেএসপিতে আগুন ঝরিয়েছেন মাশরাফী।
নড়াইল এক্সপ্রেসের তোপে মাত্র ১১২ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে গাজী গ্রুপ। রূপগঞ্জের হয়ে একাই পাঁচ উইকেট শিকার করেছেন মাশরাফী। এদিন লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের হয়ে চলতি ডিপিএলে প্রথমবারের মতো খেলতে নেমেছেন মাশরাফী। আর খেলতে নেমেই দেখালেন চমক।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে গাজী গ্রুপ খুব একটা খারাপ খেলছিল না। ১৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৮২ রান তুলেছিল তারা। দলীয় ১৯ রানে মেহেদী মারুফ প্রথম ব্যাটার হিসেবে আউট হন। আব্দুল হালিমের বলে আউট হওয়ার আগে ১৭ বলে ১৮ রান করেন তিনি।
মাশরাফী শিকার শুরু করেন ১১তম ওভার করতে এসে। নিজের বলে নিজেই ক্যাচ নিয়ে ফেরান প্রিতম কুমারকে। ১৬তম ওভারের শেষ বলে নিহাদ উজ জামান ফেরান ৩৬ বলে ৬ চারে ৪১ রান করা আনিসুল হককে। গাজী গ্রুপের সংগ্রহ তখন ১৬ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২।
এরপর ১৭তম ওভারে বল করতে আসেন মাশরাফী। আর এই ওভারেই পথ হারায় গাজী গ্রুপ। মাশরাফীর এক স্পেলেই দুমড়ে-মুচড়ে যায় তারা। ১৭তম ওভারের চতুর্থ বলে ৬ রান করা সাব্বির হোসেনকে উইকেটের পেছেন ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন ম্যাশ। একই ওভারের শেষ বলে রানের খাতা খোলার অপেক্ষায় থাকা ফয়সাল আহমেদকেও আউট করেন তিনি।
এর পরের ওভারে আরও এক উইকেট শিকার করেন মাশরাফী। এবার তার শিকার ১ রান করা মঈন খান। দেখতে দেখতে গাজী গ্রুপ ৮৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে। মাশরাফী ইনিংসে পাঁচ উইকেট পূর্ন করেন অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেয়া মাহফুজুর রাব্বিকে ফিরিয়ে। ২৩তম ওভারের পঞ্চম বলে ৬ রান করা রাব্বিকে নিহাদ উজ জামানের ক্যাচে পরিণত করেন তিনি।
এদিকে ১১১ রানে পারভেজ জীবন ও ১১২ রানে আল আমিন জুনিয়রও বিদায় নেন। শেষ উইকেট জুটিতে রুয়েল মিয়া ও মাসুম খান ২৪ রান যোগ করেন। ৩০ বলে ১১ রান করেন মাসুম। রুয়েল ৫ রান করে শুভাগত হোম চৌধুরীর শিকারে পরিণত হলে ১৩৬ রানে গুটিয়ে যায় গাজী গ্রুপ। মাশরাফী ৫ উইকেট শিকার করতে ৮ ওভারে মাত্র ১৯ রান দেন। আব্দুল হালিম নেন ২ উইকেট। এছাড়া শুভাগত হোম ও নিহাদ উজ জামান ১টি করে উইকেট শিকার করেন।
আজ বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের মুখোমুখি হয়েছে মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ। এদিন টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় রূপগঞ্জ। বল হাতে নিয়ে এদিন বিকেএসপিতে আগুন ঝরিয়েছেন মাশরাফী।
নড়াইল এক্সপ্রেসের তোপে মাত্র ১১২ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে গাজী গ্রুপ। রূপগঞ্জের হয়ে একাই পাঁচ উইকেট শিকার করেছেন মাশরাফী। এদিন লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের হয়ে চলতি ডিপিএলে প্রথমবারের মতো খেলতে নেমেছেন মাশরাফী। আর খেলতে নেমেই দেখালেন চমক।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে গাজী গ্রুপ খুব একটা খারাপ খেলছিল না। ১৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৮২ রান তুলেছিল তারা। দলীয় ১৯ রানে মেহেদী মারুফ প্রথম ব্যাটার হিসেবে আউট হন। আব্দুল হালিমের বলে আউট হওয়ার আগে ১৭ বলে ১৮ রান করেন তিনি।
মাশরাফী শিকার শুরু করেন ১১তম ওভার করতে এসে। নিজের বলে নিজেই ক্যাচ নিয়ে ফেরান প্রিতম কুমারকে। ১৬তম ওভারের শেষ বলে নিহাদ উজ জামান ফেরান ৩৬ বলে ৬ চারে ৪১ রান করা আনিসুল হককে। গাজী গ্রুপের সংগ্রহ তখন ১৬ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২।
এরপর ১৭তম ওভারে বল করতে আসেন মাশরাফী। আর এই ওভারেই পথ হারায় গাজী গ্রুপ। মাশরাফীর এক স্পেলেই দুমড়ে-মুচড়ে যায় তারা। ১৭তম ওভারের চতুর্থ বলে ৬ রান করা সাব্বির হোসেনকে উইকেটের পেছেন ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন ম্যাশ। একই ওভারের শেষ বলে রানের খাতা খোলার অপেক্ষায় থাকা ফয়সাল আহমেদকেও আউট করেন তিনি।
এর পরের ওভারে আরও এক উইকেট শিকার করেন মাশরাফী। এবার তার শিকার ১ রান করা মঈন খান। দেখতে দেখতে গাজী গ্রুপ ৮৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে। মাশরাফী ইনিংসে পাঁচ উইকেট পূর্ন করেন অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেয়া মাহফুজুর রাব্বিকে ফিরিয়ে। ২৩তম ওভারের পঞ্চম বলে ৬ রান করা রাব্বিকে নিহাদ উজ জামানের ক্যাচে পরিণত করেন তিনি।
এদিকে ১১১ রানে পারভেজ জীবন ও ১১২ রানে আল আমিন জুনিয়রও বিদায় নেন। শেষ উইকেট জুটিতে রুয়েল মিয়া ও মাসুম খান ২৪ রান যোগ করেন। ৩০ বলে ১১ রান করেন মাসুম। রুয়েল ৫ রান করে শুভাগত হোম চৌধুরীর শিকারে পরিণত হলে ১৩৬ রানে গুটিয়ে যায় গাজী গ্রুপ। মাশরাফী ৫ উইকেট শিকার করতে ৮ ওভারে মাত্র ১৯ রান দেন। আব্দুল হালিম নেন ২ উইকেট। এছাড়া শুভাগত হোম ও নিহাদ উজ জামান ১টি করে উইকেট শিকার করেন।