এবার বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না জাতীয় দলের তারকা সাকিব আল হাসানের। এই তো গেল সপ্তাহে অভিযোগ ওঠে- ভারতে অনলাইন জুয়ায় সাকিবের বোন জান্নাতুলের বিনিয়োগ রয়েছে। এই বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার নতুন সংবাদ, সাকিব কিংস পার্টি নামে পরিচিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে (বিএনএম) যোগ দিয়েছিলেন।
এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়ার আগে তিনি ওই দলে যোগ দিয়েছিলেন। দলটির কো-চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব নিতে চেয়েছিলেন। সেজন্য তিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের সাথে সাক্ষাতও করেন।
এদিকে সাকিব ও মেজর হাফিজের বিএনএমে যোগদানের বিষয়ে মুখ খুলেছেন হাফিজ নিজেই। আজ মঙ্গলবার ১৯ মার্চ বনানীতে নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলন করে মেজর হাফিজ জানান, সাকিব বিএনএমে যোগ দিতে তার সাথে সাক্ষাত করেছিলেন।
এ বিষয়ে তিনি বলেন, সাকিব আমার কাছে এসে রাজনীতিতে যোগদানের ইচ্ছা ব্যক্ত করেছিল। তাকে বিএনএমের দুইজন কর্মকর্তা নিয়ে এসেছিল। আমি বলেছি রাজনীতি করা তোমার বিষয়। তুমি এখনও খেলাধুলা করো। রাজনীতি করবা কিনা চিন্তাভাবনা করে দেখো। আমার কাছ থেকে উৎসাহ না পেয়ে সে চলে যায়। এই ঘটনা নির্বাচনের ৪ থেকে ৫ মাস আগে হবে।
তিনি বলেন, যখন ক্ষমতাসীনদের চাপ বাড়তে লাগলো, তৎকালীন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদও ঘোষণা দিয়ে দিলেন মেজর হাফিজ আলাদা নতুন দল গঠন করে নির্বাচনে যাবেন। পরদিনই আমি সংবাদ সম্মেলন করেছি। তখনই বলেছি আমি ৩২ বছর ধরে বিএনপিতে আছি। এই দলেই থাকবো। বিএনএম বা অন্য দলে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। আমি শেষ পর্যন্ত এ দলেই থাকবো।
সাকিব আল হাসান তার সঙ্গে সাক্ষাত করেছিলেন, একথা অকপটে স্বীকার করলেও মেজর হাফিজ বিএনএমে যোগ দেননি, এমন দাবি করেন। বলেন, বিএনপির বিভিন্ন ইস্যুতে আমার দ্বিমত ছিল। যেটি বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমেও এসেছে। তারা ধরে নিয়েছে আমি বিএনপি ত্যাগ করার জন্য উন্মুখ হয়ে আছি। আমি বারবার বলেছি ৩২ বছর পর আমার পক্ষে বিএনপি ত্যাগ করা সম্ভব নয়। এ বয়সে রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এদিকে মেজর (অব.) হাফিজ আরও বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি অত্যন্ত নোংরা। দেশে গণতন্ত্র নেই। নির্বাচনের সময় নানা কলাকৌশল গ্রহণ করা হয়। যারা ক্ষমতায় থাকে বিরোধীদের ভাগিয়ে এনে প্রতিপক্ষকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায়। তাকেও সেভাবে বিএনপি থেকে সরাতে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে চাপ দেয়া হয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়ার আগে তিনি ওই দলে যোগ দিয়েছিলেন। দলটির কো-চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব নিতে চেয়েছিলেন। সেজন্য তিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের সাথে সাক্ষাতও করেন।
এদিকে সাকিব ও মেজর হাফিজের বিএনএমে যোগদানের বিষয়ে মুখ খুলেছেন হাফিজ নিজেই। আজ মঙ্গলবার ১৯ মার্চ বনানীতে নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলন করে মেজর হাফিজ জানান, সাকিব বিএনএমে যোগ দিতে তার সাথে সাক্ষাত করেছিলেন।
এ বিষয়ে তিনি বলেন, সাকিব আমার কাছে এসে রাজনীতিতে যোগদানের ইচ্ছা ব্যক্ত করেছিল। তাকে বিএনএমের দুইজন কর্মকর্তা নিয়ে এসেছিল। আমি বলেছি রাজনীতি করা তোমার বিষয়। তুমি এখনও খেলাধুলা করো। রাজনীতি করবা কিনা চিন্তাভাবনা করে দেখো। আমার কাছ থেকে উৎসাহ না পেয়ে সে চলে যায়। এই ঘটনা নির্বাচনের ৪ থেকে ৫ মাস আগে হবে।
তিনি বলেন, যখন ক্ষমতাসীনদের চাপ বাড়তে লাগলো, তৎকালীন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদও ঘোষণা দিয়ে দিলেন মেজর হাফিজ আলাদা নতুন দল গঠন করে নির্বাচনে যাবেন। পরদিনই আমি সংবাদ সম্মেলন করেছি। তখনই বলেছি আমি ৩২ বছর ধরে বিএনপিতে আছি। এই দলেই থাকবো। বিএনএম বা অন্য দলে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। আমি শেষ পর্যন্ত এ দলেই থাকবো।
সাকিব আল হাসান তার সঙ্গে সাক্ষাত করেছিলেন, একথা অকপটে স্বীকার করলেও মেজর হাফিজ বিএনএমে যোগ দেননি, এমন দাবি করেন। বলেন, বিএনপির বিভিন্ন ইস্যুতে আমার দ্বিমত ছিল। যেটি বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমেও এসেছে। তারা ধরে নিয়েছে আমি বিএনপি ত্যাগ করার জন্য উন্মুখ হয়ে আছি। আমি বারবার বলেছি ৩২ বছর পর আমার পক্ষে বিএনপি ত্যাগ করা সম্ভব নয়। এ বয়সে রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এদিকে মেজর (অব.) হাফিজ আরও বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি অত্যন্ত নোংরা। দেশে গণতন্ত্র নেই। নির্বাচনের সময় নানা কলাকৌশল গ্রহণ করা হয়। যারা ক্ষমতায় থাকে বিরোধীদের ভাগিয়ে এনে প্রতিপক্ষকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায়। তাকেও সেভাবে বিএনপি থেকে সরাতে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে চাপ দেয়া হয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।