এবার প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় বিয়ের তিন দিন আগে এক কলেজ ছাত্রীকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আদিপুজ্জামান সংগ্রামের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর ভাই আসিফ করিম বাদী হয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগে গত রোববার দুপুর দেড়টার দিকে সদর উপজেলার হরিনারায়নপুর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার সময় বেড়বাড়াদি এলামপাড়া থেকে মেয়েটিকে জোর করে ইজিবাইকে তুলে নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এদিকে থানায় দায়ের করা অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে ভুক্তভোগী ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দিচ্ছিলেন ছাত্রলীগ নেতা আদিপুজ্জামান সংগ্রাম। গতকাল রোববার দুপুরে ওই ছাত্রী হরিনারায়নপুর বাজার থেকে কেনাকাটা শেষে বাড়ি ফিরছিলেন। সেসময় আবারো তাকে প্রেমের প্রস্তাব দেন আদিপুজ্জামান সংগ্রাম। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় আদিপুজ্জামান সংগ্রাম ও তার সহযোগীরা মেয়েটিকে জোর করে ইজিবাইকে তুলে নিয়ে যায়।
এ সময় ভুক্তভোগীর ভাই আসিফ করিম বলেন, আমার বোনকে বিরক্ত করতো আদিপুজ্জামান সংগ্রাম। প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় আমার বোনকে তুলে নিয়ে গেছে সে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মাধ্যমে জানতে পেরে ঘটনাস্থলে গিয়ে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও বোনের কোনো খোঁজ পাইনি।
তিনি আরও বলেন, ওই (আদিপুজ্জামান সংগ্রাম) ছেলের সঙ্গে আমার বোনের প্রেমের কোনো সম্পর্ক ছিল না। বুধবার আমার বোনের বিয়ে। সব আয়োজন সম্পন্ন করা হয়েছে। এর মধ্যে ঘটনাটি ঘটেছে। এই বিষয়ে জানতে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আদিপুজ্জামান সংগ্রামের মুঠোফোনে কলা করা হলেও ফোনটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
এদিকে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল আমিন শেখ হিমেল বলেন, কারো ব্যক্তিগত জীবনের দায়ভার সংগঠন নেয় না। আমিও লোকমুখে জানতে পেরে তাকে (আদিপুজ্জামান সংগ্রাম) ফোন দিয়েছিলাম। তার মোবাইল ফোন বন্ধ পেয়েছি। যদি তিনি এ ধরনের কাজ সত্যিই করে থাকেন তাহলে তিনি সংগঠনের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন। এই বিষয়ে সিনিয়র নেতাদের জানাবো। সংগঠন তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবে।
এ বিষয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রহমান বলেন, একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে থানায় দায়ের করা অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে ভুক্তভোগী ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দিচ্ছিলেন ছাত্রলীগ নেতা আদিপুজ্জামান সংগ্রাম। গতকাল রোববার দুপুরে ওই ছাত্রী হরিনারায়নপুর বাজার থেকে কেনাকাটা শেষে বাড়ি ফিরছিলেন। সেসময় আবারো তাকে প্রেমের প্রস্তাব দেন আদিপুজ্জামান সংগ্রাম। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় আদিপুজ্জামান সংগ্রাম ও তার সহযোগীরা মেয়েটিকে জোর করে ইজিবাইকে তুলে নিয়ে যায়।
এ সময় ভুক্তভোগীর ভাই আসিফ করিম বলেন, আমার বোনকে বিরক্ত করতো আদিপুজ্জামান সংগ্রাম। প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় আমার বোনকে তুলে নিয়ে গেছে সে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মাধ্যমে জানতে পেরে ঘটনাস্থলে গিয়ে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও বোনের কোনো খোঁজ পাইনি।
তিনি আরও বলেন, ওই (আদিপুজ্জামান সংগ্রাম) ছেলের সঙ্গে আমার বোনের প্রেমের কোনো সম্পর্ক ছিল না। বুধবার আমার বোনের বিয়ে। সব আয়োজন সম্পন্ন করা হয়েছে। এর মধ্যে ঘটনাটি ঘটেছে। এই বিষয়ে জানতে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আদিপুজ্জামান সংগ্রামের মুঠোফোনে কলা করা হলেও ফোনটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
এদিকে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল আমিন শেখ হিমেল বলেন, কারো ব্যক্তিগত জীবনের দায়ভার সংগঠন নেয় না। আমিও লোকমুখে জানতে পেরে তাকে (আদিপুজ্জামান সংগ্রাম) ফোন দিয়েছিলাম। তার মোবাইল ফোন বন্ধ পেয়েছি। যদি তিনি এ ধরনের কাজ সত্যিই করে থাকেন তাহলে তিনি সংগঠনের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন। এই বিষয়ে সিনিয়র নেতাদের জানাবো। সংগঠন তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবে।
এ বিষয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রহমান বলেন, একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।