চিলমারী (কুড়িগ্রাম) সংবাদদাতাঃ কুড়িগ্রামের চিলমারীতে কাঁচারাস্তা দীর্ঘদিন গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষে হেরিং বন্ড (এইচবিবি) মাধ্যমে কাজ শুরু হওয়ায় স্থানীয়রা খুশি হয়েছেন। কারণ কাঁচা রাস্তার দূর্ভোগ থেকে পরিত্রাণ পাবে কয়েক শত পরিবার। স্থানীয়রা বলছেন, বৃষ্টি নামার আগেই রাস্তার কাজ শেষ হলে অনেকটাই দূভোর্গ থেকে পরিত্রাণ পাবেন ।
জানা গেছে, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়নের দপ্ততরের আওতায় গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষে হেরিং বন্ড (এইচবিবি) মাধ্যমে উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে গোলাপ হাজীর বাড়ি হতে মিজানুর রহমানের দোকান পর্যন্ত প্রায় ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে ৫০০ মিটার রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে। কাজটি করছেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান আব্দুল মালেক ট্রেডার্স উলিপুর।
সরেজমিনে ওই ওয়ার্ডে গিয়ে স্থানীয় আলমগীর হোসেন, সাবেক মেম্বার দেলাবর,কাপড় ব্যবসায়ী জলিল হকের সাথে কখা হলে তারা বলেন, বন্যা-বৃষ্টি সময় এই রাস্তা দিয়ে হাটা যেতো না। এখন রাস্তার কাজ হচ্ছে আর সমস্যা নেই। অনেক দিনের দূভোর্গ থেকে এখন আমরা স্থানীয়রা পরিত্রাণ পাবো।
ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম জানান, এই এলাকার মানুষের বড় দূর্ভোগ ছিল রাস্তাটি। মাটির রাস্তা হওয়ায় বিশেষ করে বৃষ্টির সময় যাতায়াত করা মুশকিল হত। এই এলাকায় কয়েকশত পরিবার আছেন যারা প্রতিনিয়ন রাস্তাটি ব্যবহার করেন। রাস্তার কাজ শুরু হওয়ায় অনেকটাই দূর্ভোগ কমবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, মানুষের দূর্ভোগ কমাতে এইচবিবি প্রকল্পের আওতায় রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে। অফিস থেকে কাজ তদারকি করা হচ্ছে সবসময় যাতে কাজটি সঠিক ভাবে শেষ হয়।
জানা গেছে, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়নের দপ্ততরের আওতায় গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষে হেরিং বন্ড (এইচবিবি) মাধ্যমে উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে গোলাপ হাজীর বাড়ি হতে মিজানুর রহমানের দোকান পর্যন্ত প্রায় ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে ৫০০ মিটার রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে। কাজটি করছেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান আব্দুল মালেক ট্রেডার্স উলিপুর।
সরেজমিনে ওই ওয়ার্ডে গিয়ে স্থানীয় আলমগীর হোসেন, সাবেক মেম্বার দেলাবর,কাপড় ব্যবসায়ী জলিল হকের সাথে কখা হলে তারা বলেন, বন্যা-বৃষ্টি সময় এই রাস্তা দিয়ে হাটা যেতো না। এখন রাস্তার কাজ হচ্ছে আর সমস্যা নেই। অনেক দিনের দূভোর্গ থেকে এখন আমরা স্থানীয়রা পরিত্রাণ পাবো।
ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম জানান, এই এলাকার মানুষের বড় দূর্ভোগ ছিল রাস্তাটি। মাটির রাস্তা হওয়ায় বিশেষ করে বৃষ্টির সময় যাতায়াত করা মুশকিল হত। এই এলাকায় কয়েকশত পরিবার আছেন যারা প্রতিনিয়ন রাস্তাটি ব্যবহার করেন। রাস্তার কাজ শুরু হওয়ায় অনেকটাই দূর্ভোগ কমবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, মানুষের দূর্ভোগ কমাতে এইচবিবি প্রকল্পের আওতায় রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে। অফিস থেকে কাজ তদারকি করা হচ্ছে সবসময় যাতে কাজটি সঠিক ভাবে শেষ হয়।