এবার লক্ষীপুরের রামগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থী মোহনা আক্তারকে নিয়ে উধাও হয়েছেন সাহাদাৎ হোসেন বিপুল নামে এক সহকারী শিক্ষক। গত বুধবার ১৩ মার্চ দুপুরে রামগঞ্জ এম ইউ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষক সাহাদাৎ হোসেন বিপুল রামগঞ্জ উপজেলার ভাটিয়ালপুর গ্রামের জমদ্ধার বাড়ির খসরু মিয়ার ছেলে এবং তিনি শাহজকি উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
এ ঘটনায় সহযোগিতার সন্দেহে লোকজন নিয়ে গত শনিবার (১৬ মার্চ) পরীক্ষার কেন্দ্রের মাঠে প্রীতি আক্তার নামে আরেক পরীক্ষার্থীকে মারধর করেন মোহনার মা তাহমিনা ও বড়বোন তারিন আক্তার মীম। পরে গতকাল রোববার (১৭ মার্চ) প্রীতির মা পারভিন বেগম বাদী হয়ে রামগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ করেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পুলিশ।
জানা যায়, উপজেলার শাহজকি উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাহাদাৎ হোসেন বিপুলের সঙ্গে একই বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী মোহনা আক্তারের প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় শিক্ষক বিপুল প্রেমিকা মোহনাকে নিয়ে পালিয়ে যায়।
অন্যদিকে মোহনাকে পালিয়ে যাওয়ায় সহযোগিতায় সন্দেহে মোহনার মা তাহমিনা ও বড়বোন তারিন আক্তার মীম লোকজন নিয়ে শনিবার (১৬ মার্চ) পরীক্ষার কেন্দ্রের ভেতর মাঠের মধ্যে প্রীতি আক্তার নামে আরেক পরীক্ষার্থীকে মারধর করেন। মোহনা ও প্রীতি একই বিদ্যালয়ের ছাত্রী একই পরীক্ষা হলের পরীক্ষার্থী ছিলেন।
এদিকে প্রীতির মা পারভিন জানান, মোহনা ও প্রীতি একই বাড়ির হওয়ায় মোহনা ও আমার মেয়ের এক সঙ্গে স্কুলে যেত। শিক্ষকের সঙ্গে মোহনার সম্পর্ক ছিল এটা প্রীতি জানতো না। মোহনার মা ও বোন অন্যায় ভাবে আমার মেয়েকে পরীক্ষার হলে গিয়ে পিটিয়েছে। আমার মেয়ে প্রীতির ওপর হামলার বিচার চাই।
পালিয়ে যাওয়া ওই ছাত্রী মোহনার মা তাহমিনা আক্তার জানান, ওরা দুইজনে এক সঙ্গে কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে যায়। লম্পট শিক্ষক আমার মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে যায়। পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি মোহনার বান্ধবী প্রীতি জানতো। কিন্তু আমাদেরকে কিছুই জানাইনি। এজন্য আমরা মনের দুঃখে উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য প্রীতিকে পরীক্ষা হলে হালকা পাতলা উত্তম মধ্যম দিয়েছি।
এদিকে রামগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ সোলাইমান বলেন, শিক্ষকের সঙ্গে ছাত্রী পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা এবং সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আরেক ছাত্রীর ওপর হামলার ঘটনায় মোট দুটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ ঘটনায় সহযোগিতার সন্দেহে লোকজন নিয়ে গত শনিবার (১৬ মার্চ) পরীক্ষার কেন্দ্রের মাঠে প্রীতি আক্তার নামে আরেক পরীক্ষার্থীকে মারধর করেন মোহনার মা তাহমিনা ও বড়বোন তারিন আক্তার মীম। পরে গতকাল রোববার (১৭ মার্চ) প্রীতির মা পারভিন বেগম বাদী হয়ে রামগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ করেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পুলিশ।
জানা যায়, উপজেলার শাহজকি উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাহাদাৎ হোসেন বিপুলের সঙ্গে একই বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী মোহনা আক্তারের প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় শিক্ষক বিপুল প্রেমিকা মোহনাকে নিয়ে পালিয়ে যায়।
অন্যদিকে মোহনাকে পালিয়ে যাওয়ায় সহযোগিতায় সন্দেহে মোহনার মা তাহমিনা ও বড়বোন তারিন আক্তার মীম লোকজন নিয়ে শনিবার (১৬ মার্চ) পরীক্ষার কেন্দ্রের ভেতর মাঠের মধ্যে প্রীতি আক্তার নামে আরেক পরীক্ষার্থীকে মারধর করেন। মোহনা ও প্রীতি একই বিদ্যালয়ের ছাত্রী একই পরীক্ষা হলের পরীক্ষার্থী ছিলেন।
এদিকে প্রীতির মা পারভিন জানান, মোহনা ও প্রীতি একই বাড়ির হওয়ায় মোহনা ও আমার মেয়ের এক সঙ্গে স্কুলে যেত। শিক্ষকের সঙ্গে মোহনার সম্পর্ক ছিল এটা প্রীতি জানতো না। মোহনার মা ও বোন অন্যায় ভাবে আমার মেয়েকে পরীক্ষার হলে গিয়ে পিটিয়েছে। আমার মেয়ে প্রীতির ওপর হামলার বিচার চাই।
পালিয়ে যাওয়া ওই ছাত্রী মোহনার মা তাহমিনা আক্তার জানান, ওরা দুইজনে এক সঙ্গে কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে যায়। লম্পট শিক্ষক আমার মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে যায়। পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি মোহনার বান্ধবী প্রীতি জানতো। কিন্তু আমাদেরকে কিছুই জানাইনি। এজন্য আমরা মনের দুঃখে উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য প্রীতিকে পরীক্ষা হলে হালকা পাতলা উত্তম মধ্যম দিয়েছি।
এদিকে রামগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ সোলাইমান বলেন, শিক্ষকের সঙ্গে ছাত্রী পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা এবং সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আরেক ছাত্রীর ওপর হামলার ঘটনায় মোট দুটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।