এবার পুরান ঢাকার কসাইটুলির কেপি ঘোষ স্ট্রিটে ‘বিসমিল্লাহ খাসি-গরুর মাংস সাপ্লাই’ দোকানে নিয়মিত গরুর মাংসের কেজি ৫৮০ টাকায় বিক্রি করেন সেটির পরিচালক নয়ন আহমেদ। তবে রোববার (১৭ মার্চ) থেকে ১০ টাকা কমে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৭০ টাকা কেজি দরে। চলবে রোববার থেকে আগামী পাঁচ দিন।
গতকাল রোববার (১৭ মার্চ) দুপুরে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান তার মাংসের দোকান পরিদর্শনে গেলে তিনি এ ঘোষণা দেন। পুরান ঢাকার আরমানিটোলার কসাইটুলির কেপি ঘোষ স্ট্রিটে অন্যান্য ব্যবসায়ী ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি করছেন গরুর মাংস। সেখানে ‘বিসমিল্লাহ খাসি-গরুর মাংস সাপ্লাই’ দোকানে ৫৭০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস।
এদিকে পুরান ঢাকার ‘বিসমিল্লাহ খাসি-গরুর মাংস সাপ্লাই’ দোকানটি প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত সবচেয়ে কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করে আসছে। দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরে দোকানটিতে হাড়সহ মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া পছন্দ বা বাছাইকৃত গরুর মাংস ৬৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এই দোকানটিতে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বেশ ভিড় লক্ষ্য করা যায়। দোকানটিতে ৩০ থেকে ৩৫ জন কর্মচারী কর্মরত আছেন।
গতকাল রোববার (১৭ মার্চ) এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, নয়ন আহমেদ, খলিল ও উজ্জ্বলরা সমাজের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে দেখিয়েছেন যে সদিচ্ছা থাকলে ভোক্তাদের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি করা সম্ভব।
এদিকে দোকানের পরিচালক নয়ন আহমেদ বলেন, আমরা চাই আমাদের বিক্রি বেশি হোক, লাভ কম হোক সমস্যা নাই। কম লাভে আমরা বেশি মাংস বিক্রি করতে পারবো। গরু জবাই করার পর শরীরের সব অংশ একসঙ্গে মেশানো হয়। এরপর ভাগ করে ৫৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছি। আর কেউ যদি নিজের পছন্দমতো মাংস নিতে চান, মানে দোকানে ঝোলানো মাংস নিতে চান তা ৬৫০ টাকা কেজি।
গতকাল রোববার (১৭ মার্চ) দুপুরে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান তার মাংসের দোকান পরিদর্শনে গেলে তিনি এ ঘোষণা দেন। পুরান ঢাকার আরমানিটোলার কসাইটুলির কেপি ঘোষ স্ট্রিটে অন্যান্য ব্যবসায়ী ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি করছেন গরুর মাংস। সেখানে ‘বিসমিল্লাহ খাসি-গরুর মাংস সাপ্লাই’ দোকানে ৫৭০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস।
এদিকে পুরান ঢাকার ‘বিসমিল্লাহ খাসি-গরুর মাংস সাপ্লাই’ দোকানটি প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত সবচেয়ে কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করে আসছে। দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরে দোকানটিতে হাড়সহ মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া পছন্দ বা বাছাইকৃত গরুর মাংস ৬৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এই দোকানটিতে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বেশ ভিড় লক্ষ্য করা যায়। দোকানটিতে ৩০ থেকে ৩৫ জন কর্মচারী কর্মরত আছেন।
গতকাল রোববার (১৭ মার্চ) এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, নয়ন আহমেদ, খলিল ও উজ্জ্বলরা সমাজের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে দেখিয়েছেন যে সদিচ্ছা থাকলে ভোক্তাদের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি করা সম্ভব।
এদিকে দোকানের পরিচালক নয়ন আহমেদ বলেন, আমরা চাই আমাদের বিক্রি বেশি হোক, লাভ কম হোক সমস্যা নাই। কম লাভে আমরা বেশি মাংস বিক্রি করতে পারবো। গরু জবাই করার পর শরীরের সব অংশ একসঙ্গে মেশানো হয়। এরপর ভাগ করে ৫৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছি। আর কেউ যদি নিজের পছন্দমতো মাংস নিতে চান, মানে দোকানে ঝোলানো মাংস নিতে চান তা ৬৫০ টাকা কেজি।