মোহাম্মদ রিদুয়ান হাফিজ কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজারে রেল আসা যেন স্বপ্নের মত ছিল মানুষের কাছে। সরকার সে স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দিয়েছে। ফলে বদলে গেছে পুরো কক্সবাজার। নানা অর্থনৈতিক খাতে বাড়ছে বিনিয়োগ। কক্সবাজারে ট্রেন চালু হবার পর থেকে যেন পর্যটনে তৈরি হয়েছে নতুন সম্ভাবনা। রমজানের আগ পর্যন্ত পর্যটকে ভরা ছিল কক্সবাজারের হোটেল মোটেল।
কক্সবাজার-ঢাকা রেলযাত্রা শুরু হয়েছে মাত্র ৩ মাস। এই তিন মাসেই শুধুমাত্র কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশনে টিকেট বিক্রি হয়েছে ১০ কোটি টাকার। যেখানে ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে ৬ কোটি টাকার টিকেট বিক্রি হলেও ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছে ৪ কোটি টাকার টিকেট। বিষয়টি নিশ্চিত করেন আইকনিক রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার গোলাম রাব্বানী।
সারাদেশের সাথে রেল নের্টওয়াকে যুক্ত হওয়ায় কক্সবাজারে শিল্প কারখানা গড়ে ওঠার পাশাপাশি পর্যটন শিল্পের আমূল পরিবর্তন ঘটবে। একইসাথে তৈরি হয়েছে অর্থনীতির নতুন সম্ভাবনা। তবে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হলে ট্রেনের গতি, যাত্রী সেবার মান বৃদ্ধির পাশাপাশি আয়ও বাড়বে বলে জানিয়েছেন স্টেশন মাস্টার গোলাম রাব্বানী।
এছাড়া এবার বিপুল যাত্রী চাহিদার কথা মাথায় রেখে এবারের ঈদযাত্রায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে প্রথমবারের মতো ঈদ স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ঈদুল ফিতরের আগে ও পরে পাঁচ দিন এই রুটে অন্তত দুটি স্পেশাল ট্রেন চলবে বলে রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
দুটি বিশেষ ট্রেনই আসা-যাওয়ার পথে দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে অবস্থিত একাধিক রেলওয়ে স্টেশনে দাঁড়াবে। এর ফলে এই প্রথম এই অঞ্চলের মানুষ ট্রেনে চড়ে ঈদে বাড়ি যাওয়ার সুযোগ পাবেন। সড়ক পথের উপর বাড়ি ফেরা মানুষের চাপ কিছুটা কমবে। ঈদযাত্রাও গতবারের চেয়ে স্বস্তিদায়ক হবে।
বিপুল যাত্রী চাহিদা থাকলেও গেলো তিন মাস ধরে এই রুটে চলাচল করছে মাত্র দুটি ট্রেন। তাও চলছে কেবল ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে। ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলাচল করা কক্সবাজার এক্সপ্রেস ও পর্যটক এক্সপ্রেস বিরতিহীন হওয়ায় দক্ষিণ চট্টগ্রামের লোকজন দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইনের সুফল পাচ্ছেন না। এ নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে স্থানীয়দের। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে নতুন ট্রেন চালুর বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছেন তারা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিপুল চাহিদা থাকা সত্ত্বেও বিদ্যমান ব্যবস্থায় কক্সবাজার এক্সপ্রেস ও পর্যটক এক্সপ্রেসে চড়ে প্রতিদিন চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার সুযোগ পান মাত্র ১১৫ জন করে যাত্রী।
ফলে এই রুটে স্বাভাবিক সময়েই ট্রেনের টিকেট পাওয়া যেন অনেকটা ‘সোনার হরিণ’ পাওয়ার সমান। ঈদে ট্রেনের টিকেটের চাহিদা স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় দুই থেকে তিন গুণ বেড়ে যায়। বিপুল এ যাত্রী চাহিদার কথা মাথায় রেখেই এবারের ঈদযাত্রায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে বিশেষ ট্রেন চালাবে রেলওয়ে। এতে ঈদযাত্রায় দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মানুষের দুর্ভোগ লাঘব হবে বলেই আশা এ সেবা সংস্থার।
রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা তারেক মুহাম্মদ ইমরান বলেন, প্রতি ঈদেও বিপুল চাহিদা সম্পন্ন রুটে স্পেশাল ট্রেন পরিচালনা করে রেলওয়ে। এবার প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ঈদযাত্রায় বিশেষ ট্রেন পরিচালনা করা হবে। আগামী সপ্তাহে সময়সূচি চূড়ান্ত হবে।
এদিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের পাশাপাশি চট্টগ্রাম থেকে আরও দুটি রুটে এবারের ঈদযাত্রায় বিশেষ ট্রেন চালানো হবে বলে রেলওয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।ফলে অগ্রিম টিকেট মিলবে ২৪ মার্চ থেকে।গেলোবারের মতো এবারও ঈদযাত্রার কোনো টিকেট কাউন্টারে বিক্রি করা হবে না। অনলাইন প্ল্যাটফর্মেই শতভাগ টিকেট মিলবে।
কক্সবাজার-ঢাকা রেলযাত্রা শুরু হয়েছে মাত্র ৩ মাস। এই তিন মাসেই শুধুমাত্র কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশনে টিকেট বিক্রি হয়েছে ১০ কোটি টাকার। যেখানে ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে ৬ কোটি টাকার টিকেট বিক্রি হলেও ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছে ৪ কোটি টাকার টিকেট। বিষয়টি নিশ্চিত করেন আইকনিক রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার গোলাম রাব্বানী।
সারাদেশের সাথে রেল নের্টওয়াকে যুক্ত হওয়ায় কক্সবাজারে শিল্প কারখানা গড়ে ওঠার পাশাপাশি পর্যটন শিল্পের আমূল পরিবর্তন ঘটবে। একইসাথে তৈরি হয়েছে অর্থনীতির নতুন সম্ভাবনা। তবে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হলে ট্রেনের গতি, যাত্রী সেবার মান বৃদ্ধির পাশাপাশি আয়ও বাড়বে বলে জানিয়েছেন স্টেশন মাস্টার গোলাম রাব্বানী।
এছাড়া এবার বিপুল যাত্রী চাহিদার কথা মাথায় রেখে এবারের ঈদযাত্রায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে প্রথমবারের মতো ঈদ স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ঈদুল ফিতরের আগে ও পরে পাঁচ দিন এই রুটে অন্তত দুটি স্পেশাল ট্রেন চলবে বলে রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
দুটি বিশেষ ট্রেনই আসা-যাওয়ার পথে দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে অবস্থিত একাধিক রেলওয়ে স্টেশনে দাঁড়াবে। এর ফলে এই প্রথম এই অঞ্চলের মানুষ ট্রেনে চড়ে ঈদে বাড়ি যাওয়ার সুযোগ পাবেন। সড়ক পথের উপর বাড়ি ফেরা মানুষের চাপ কিছুটা কমবে। ঈদযাত্রাও গতবারের চেয়ে স্বস্তিদায়ক হবে।
বিপুল যাত্রী চাহিদা থাকলেও গেলো তিন মাস ধরে এই রুটে চলাচল করছে মাত্র দুটি ট্রেন। তাও চলছে কেবল ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে। ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলাচল করা কক্সবাজার এক্সপ্রেস ও পর্যটক এক্সপ্রেস বিরতিহীন হওয়ায় দক্ষিণ চট্টগ্রামের লোকজন দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইনের সুফল পাচ্ছেন না। এ নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে স্থানীয়দের। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে নতুন ট্রেন চালুর বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছেন তারা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিপুল চাহিদা থাকা সত্ত্বেও বিদ্যমান ব্যবস্থায় কক্সবাজার এক্সপ্রেস ও পর্যটক এক্সপ্রেসে চড়ে প্রতিদিন চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার সুযোগ পান মাত্র ১১৫ জন করে যাত্রী।
ফলে এই রুটে স্বাভাবিক সময়েই ট্রেনের টিকেট পাওয়া যেন অনেকটা ‘সোনার হরিণ’ পাওয়ার সমান। ঈদে ট্রেনের টিকেটের চাহিদা স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় দুই থেকে তিন গুণ বেড়ে যায়। বিপুল এ যাত্রী চাহিদার কথা মাথায় রেখেই এবারের ঈদযাত্রায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে বিশেষ ট্রেন চালাবে রেলওয়ে। এতে ঈদযাত্রায় দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মানুষের দুর্ভোগ লাঘব হবে বলেই আশা এ সেবা সংস্থার।
রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা তারেক মুহাম্মদ ইমরান বলেন, প্রতি ঈদেও বিপুল চাহিদা সম্পন্ন রুটে স্পেশাল ট্রেন পরিচালনা করে রেলওয়ে। এবার প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ঈদযাত্রায় বিশেষ ট্রেন পরিচালনা করা হবে। আগামী সপ্তাহে সময়সূচি চূড়ান্ত হবে।
এদিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের পাশাপাশি চট্টগ্রাম থেকে আরও দুটি রুটে এবারের ঈদযাত্রায় বিশেষ ট্রেন চালানো হবে বলে রেলওয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।ফলে অগ্রিম টিকেট মিলবে ২৪ মার্চ থেকে।গেলোবারের মতো এবারও ঈদযাত্রার কোনো টিকেট কাউন্টারে বিক্রি করা হবে না। অনলাইন প্ল্যাটফর্মেই শতভাগ টিকেট মিলবে।