এবার নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলায় রমজানে বাজার মনিটরিং এর অংশ হিসেবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এ সময় ম্যাজিস্ট্রেট আসার খবরে ১৩৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া পেঁয়াজের মূল্য নেমে আসে ৬০ টাকায়। গতকাল রবিবার ১৭ মার্চ দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত চাটখিল পৌর বাজারে অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আকিব ওসমান।
এদিকে অভিযানকালে মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করা এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে ৫ ব্যবসায়ীকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ১৬ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা করে চাটখিল থানা পুলিশ ।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম কমে যাওয়ার পরেও খুচরা বাজারে কমানো হয়নি সেই দাম। রোববার সকাল থেকেই বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছিলো সর্বনিম্ন ১০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১৪০ টাকা পর্যন্ত। বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে এই খবর শোনার পরই হঠাৎ কমে যায় পেঁয়াজের খুচরা মূল্য। এসময় ১৩৫ টাকা দরে বিক্রি করা দেশি ও আমদানিকৃত দুই ধরনের পেঁয়াজের কেজি হয়ে যায় কোথাও ৬০, কোথাও ৬৫ কোথাও ৭০ টাকা।
তবে বেশিরভাগ দোকানে কমলেও অল্প কিছু দোকানে পূর্বের কেনা কিছু পেঁয়াজের মূল্য অপরিবর্তিত থাকতে দেখা যায়। তবে অভিযান পরিচালনার সময় দাম কমিয়ে ফেলায় বিভিন্ন দোকানে ৬০ থেকে ৭০ টাকায় ক্রেতাগণ ৫ থেকে ১৫ কেজি পর্যন্ত পেঁয়াজ কিনে নিয়ে যায়।
এ সময় পেঁয়াজ কিনতে আসা হাসিবুর রহমান বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভয়ে ব্যবসায়ীরা অন্য সময়ে যে পেঁয়াজ ১৩৫ টাকা বিক্রয় করতো সেগুলো ৬০ থেকে ৭০ টাকা বিক্রয় করছেন। যে কারণে আমি ১০ কেজি পেঁয়াজ কিনে নিয়েছি। রমজানে এমন অভিযান পরিচালনা আমাদের জন্য খুবই উপকার হলো। এজন্য প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানাই।
এদিকে চাটখিল উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আকিব ওসমান পেঁয়াজের দাম কমার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, রমজানে বাজার মনিটরিং এর অংশ হিসেবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। অভিযানের খবরে যে পেঁয়াজ ১৩৫ টাকা বিক্রয় করতো সেগুলো ৬০ থেকে ৭০ টাকায় নেমে আসে।
আমরা অভিযানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করা এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে ৫ ব্যবসায়ীকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ১৬ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেছি। এ সময় বাজার ব্যবসায়ীদের দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বাজার মনিটরিং এর এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
এদিকে অভিযানকালে মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করা এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে ৫ ব্যবসায়ীকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ১৬ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা করে চাটখিল থানা পুলিশ ।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম কমে যাওয়ার পরেও খুচরা বাজারে কমানো হয়নি সেই দাম। রোববার সকাল থেকেই বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছিলো সর্বনিম্ন ১০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১৪০ টাকা পর্যন্ত। বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে এই খবর শোনার পরই হঠাৎ কমে যায় পেঁয়াজের খুচরা মূল্য। এসময় ১৩৫ টাকা দরে বিক্রি করা দেশি ও আমদানিকৃত দুই ধরনের পেঁয়াজের কেজি হয়ে যায় কোথাও ৬০, কোথাও ৬৫ কোথাও ৭০ টাকা।
তবে বেশিরভাগ দোকানে কমলেও অল্প কিছু দোকানে পূর্বের কেনা কিছু পেঁয়াজের মূল্য অপরিবর্তিত থাকতে দেখা যায়। তবে অভিযান পরিচালনার সময় দাম কমিয়ে ফেলায় বিভিন্ন দোকানে ৬০ থেকে ৭০ টাকায় ক্রেতাগণ ৫ থেকে ১৫ কেজি পর্যন্ত পেঁয়াজ কিনে নিয়ে যায়।
এ সময় পেঁয়াজ কিনতে আসা হাসিবুর রহমান বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভয়ে ব্যবসায়ীরা অন্য সময়ে যে পেঁয়াজ ১৩৫ টাকা বিক্রয় করতো সেগুলো ৬০ থেকে ৭০ টাকা বিক্রয় করছেন। যে কারণে আমি ১০ কেজি পেঁয়াজ কিনে নিয়েছি। রমজানে এমন অভিযান পরিচালনা আমাদের জন্য খুবই উপকার হলো। এজন্য প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানাই।
এদিকে চাটখিল উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আকিব ওসমান পেঁয়াজের দাম কমার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, রমজানে বাজার মনিটরিং এর অংশ হিসেবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। অভিযানের খবরে যে পেঁয়াজ ১৩৫ টাকা বিক্রয় করতো সেগুলো ৬০ থেকে ৭০ টাকায় নেমে আসে।
আমরা অভিযানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করা এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে ৫ ব্যবসায়ীকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ১৬ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেছি। এ সময় বাজার ব্যবসায়ীদের দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বাজার মনিটরিং এর এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।