ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে আমাদ দিয়ালো এসেছেন ৩ বছর আগে। কিন্তু লাল জার্সিটা পরে খেললেন আর কই। স্কটিশ ক্লাব রেঞ্জার্স আর ইংলিশ ক্লাব সান্ডারল্যান্ডে একের পর এক লোন স্পেল পার করেছেন। সান্ডারল্যান্ডে ৪২ ম্যাচে ১৪ গোল করার পর এই মৌসুমে তাকে দলে রেখে দিয়েছেন কোচ এরিক টেন হাগ।
ম্যাচের ৮৪ মিনিটে রাফায়েল ভারানের বদলি নামেন আইভরিকোস্টের এই উইঙ্গার। ডানপাশের আক্রমণ রচনা করাই ছিল কাজ। কিন্তু লিভারপুলের বিপক্ষে এফএ কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে দিয়ালো করলেন এরচেয়েও বেশি কিছু। নিজে আক্রমণ করেছেন। মাঝমাঠের দখল নিতে সাহায্য করেছেন। কখনোবা লিভারপুলের সাঁড়াশি আক্রমণ রুখে দিয়েছেন।
সবচেয়ে বড় কথা, ৭ গোলের এই ম্যাচে জয়সূচক গোলটাও এসেছে তার পা থেকেই। আর এই সবটাই আমাদ দিয়ালো করেছেন পবিত্র রমজান মাসের রোজা রেখেই। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারী চ্যানেলের সঙ্গে সাক্ষাতে উঠে আসে এই তথ্য। রমজানের রোজা পালনের পর ফুটবল খেলা ক্লান্তির কি না, এমন প্রশ্ন করা হয়েছিল দিয়ালোকে।
এর জবাবে দিয়ালো জানালেন, কষ্ট হলেও আল্লাহর জন্যই রেখেছেন রোজা। যার কারণে তিনি সন্তুষ্টও বটে, ‘আজ আমি রোজা রেখেই খেলতে নেমেছিলাম। রোজা নিয়ে খেলাটা একদমই সহজ ছিল না। তবে, আপনাকে নিজের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে। রোজা রেখেছিলাম আল্লাহর জন্য। তাই আমি এটা পালন করতে পেরে খুশি। আমি যতক্ষণই মাঠে থাকবো, দলের জন্য লড়ে যেতে চাই। আল্লাহকে ধন্যবাদ এমন একটা মুহূর্তের জন্য।’
এফএ কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইউনাইটেডের স্কট ম্যাকটমিনে ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতলেও পারফর্ম করে মন জয় করেছেন দিয়ালো। শতভাগ পাসিং অ্যাকুরেসি ছিল। গোলমুখে একটা শট নিয়ে তাতেই করেছেন জয়সূচক গোল। এরিয়াল ডুয়েল আর ট্যাকেলেও ছিলেন নিখুঁত।
তবে ভ্যান ডাইককে ফ্রিকিক নিতে বাঁধা দিয়েছিলেন। তাতে হলুদ কার্ড জুটেছিল কপালে। এরপর গোল করে জার্সি খোলার অপরাধে পেয়েছেন দ্বিতীয় হলুদ কার্ড। যা পরিণত হয় লাল কার্ডে। কিন্তু, কার্ডজনিত কারণে মাঠ ছাড়তে হলেও দলকে ঠিকই ম্যাচ জিতিয়েছেন আমাদ দিয়ালো।
ম্যাচের ৮৪ মিনিটে রাফায়েল ভারানের বদলি নামেন আইভরিকোস্টের এই উইঙ্গার। ডানপাশের আক্রমণ রচনা করাই ছিল কাজ। কিন্তু লিভারপুলের বিপক্ষে এফএ কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে দিয়ালো করলেন এরচেয়েও বেশি কিছু। নিজে আক্রমণ করেছেন। মাঝমাঠের দখল নিতে সাহায্য করেছেন। কখনোবা লিভারপুলের সাঁড়াশি আক্রমণ রুখে দিয়েছেন।
সবচেয়ে বড় কথা, ৭ গোলের এই ম্যাচে জয়সূচক গোলটাও এসেছে তার পা থেকেই। আর এই সবটাই আমাদ দিয়ালো করেছেন পবিত্র রমজান মাসের রোজা রেখেই। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারী চ্যানেলের সঙ্গে সাক্ষাতে উঠে আসে এই তথ্য। রমজানের রোজা পালনের পর ফুটবল খেলা ক্লান্তির কি না, এমন প্রশ্ন করা হয়েছিল দিয়ালোকে।
এর জবাবে দিয়ালো জানালেন, কষ্ট হলেও আল্লাহর জন্যই রেখেছেন রোজা। যার কারণে তিনি সন্তুষ্টও বটে, ‘আজ আমি রোজা রেখেই খেলতে নেমেছিলাম। রোজা নিয়ে খেলাটা একদমই সহজ ছিল না। তবে, আপনাকে নিজের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে। রোজা রেখেছিলাম আল্লাহর জন্য। তাই আমি এটা পালন করতে পেরে খুশি। আমি যতক্ষণই মাঠে থাকবো, দলের জন্য লড়ে যেতে চাই। আল্লাহকে ধন্যবাদ এমন একটা মুহূর্তের জন্য।’
এফএ কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইউনাইটেডের স্কট ম্যাকটমিনে ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতলেও পারফর্ম করে মন জয় করেছেন দিয়ালো। শতভাগ পাসিং অ্যাকুরেসি ছিল। গোলমুখে একটা শট নিয়ে তাতেই করেছেন জয়সূচক গোল। এরিয়াল ডুয়েল আর ট্যাকেলেও ছিলেন নিখুঁত।
তবে ভ্যান ডাইককে ফ্রিকিক নিতে বাঁধা দিয়েছিলেন। তাতে হলুদ কার্ড জুটেছিল কপালে। এরপর গোল করে জার্সি খোলার অপরাধে পেয়েছেন দ্বিতীয় হলুদ কার্ড। যা পরিণত হয় লাল কার্ডে। কিন্তু, কার্ডজনিত কারণে মাঠ ছাড়তে হলেও দলকে ঠিকই ম্যাচ জিতিয়েছেন আমাদ দিয়ালো।