এবার রাজবাড়ীর কালুখালীতে ভ্যানে করে পেঁয়াজ নিয়ে হাটে যাওয়ার পথে ট্রাকচাপায় হযরত আলী মণ্ডল (৫০) নামে এক কৃষক নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন ভ্যানচালক বাপ্পি মল্লিক (১৮)। ভোরে সেহরি খেয়ে পেঁয়াজ নিয়ে বেরিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জীবন নিয়ে ফেরা হলো না। গতকাল রবিবার (১৭ মার্চ) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার চরচিলোকা এলাকায় রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এদিকে নিহত হযরত আলী পাংশা উপজেলার মৌরাট ইউনিয়নের কাজিয়াল পাড়া গ্রামের মৃত হাসেন মন্ডলের ছেলে ও আহত ভ্যানচালক বাপ্পি মল্লিক স্বর্ণগড়া গ্রামের জহিরুল মল্লিকের ছেলে। বাপ্পিকে গুরুতর আহত অবস্থায় ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, ভোরে হযরত আলী নিজ বাড়ি থেকে ভ্যানে করে পেঁয়াজ নিয়ে বিক্রি করার জন্য সোনাপুর হাটে যাচ্ছিলেন। পথে কালুখালী উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নের পাইকারা বাসস্ট্যান্ড মোড় সংলগ্ন চরচিলোকা নামক এলাকায় এলে বিপরীত দিক থেকে আসা (কুষ্টিয়াগামী) সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক ভ্যানটিকে চাপা দেয়। এতে ভ্যানের যাত্রী হযরত আলী ঘটনাস্থলে নিহত হন এবং ভ্যানচালক বাপ্পি গুরুতর আহত হন। গুরুতর আহত বাপ্পিকে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদিকে নিহত হযরত আলীর ছেলে নয়ন আলী মণ্ডল বলেন, আমার বাবা ভোরে সেহরি খেয়ে নামাজ পড়ে ভ্যানে করে পেঁয়াজ নিয়ে পার্শ্ববর্তী উপজেলার সোনাপুর হাটের উদ্দেশ্যে রওনা হন। পথে কুষ্টিয়াগামী একটি সিমেন্টবোঝাই ট্রাক ভ্যানটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই আমার বাবার মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে পাংশা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) হাসানুজ্জামান বলেন, রাজবাড়ীর দিক থেকে আসা কুষ্টিয়াগামী সিমেন্টবোঝাই ট্রাকের চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ট্রাকটি রাস্তার বিপরীত পাশে এসে ভ্যানগাড়িকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ভ্যানের যাত্রী হযরত আলী নিহত হন এবং ভ্যানচালক বাপ্পি আহত হন। ভ্যানকে চাপা দিয়ে ট্রাকটিও রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। এ সময় ট্রাকের চালক হেলপার কৌশলে পালিয়ে যায়।
তিনি বলেন, নিহতের পরিবারের সদস্যদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
এদিকে নিহত হযরত আলী পাংশা উপজেলার মৌরাট ইউনিয়নের কাজিয়াল পাড়া গ্রামের মৃত হাসেন মন্ডলের ছেলে ও আহত ভ্যানচালক বাপ্পি মল্লিক স্বর্ণগড়া গ্রামের জহিরুল মল্লিকের ছেলে। বাপ্পিকে গুরুতর আহত অবস্থায় ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, ভোরে হযরত আলী নিজ বাড়ি থেকে ভ্যানে করে পেঁয়াজ নিয়ে বিক্রি করার জন্য সোনাপুর হাটে যাচ্ছিলেন। পথে কালুখালী উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নের পাইকারা বাসস্ট্যান্ড মোড় সংলগ্ন চরচিলোকা নামক এলাকায় এলে বিপরীত দিক থেকে আসা (কুষ্টিয়াগামী) সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক ভ্যানটিকে চাপা দেয়। এতে ভ্যানের যাত্রী হযরত আলী ঘটনাস্থলে নিহত হন এবং ভ্যানচালক বাপ্পি গুরুতর আহত হন। গুরুতর আহত বাপ্পিকে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদিকে নিহত হযরত আলীর ছেলে নয়ন আলী মণ্ডল বলেন, আমার বাবা ভোরে সেহরি খেয়ে নামাজ পড়ে ভ্যানে করে পেঁয়াজ নিয়ে পার্শ্ববর্তী উপজেলার সোনাপুর হাটের উদ্দেশ্যে রওনা হন। পথে কুষ্টিয়াগামী একটি সিমেন্টবোঝাই ট্রাক ভ্যানটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই আমার বাবার মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে পাংশা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) হাসানুজ্জামান বলেন, রাজবাড়ীর দিক থেকে আসা কুষ্টিয়াগামী সিমেন্টবোঝাই ট্রাকের চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ট্রাকটি রাস্তার বিপরীত পাশে এসে ভ্যানগাড়িকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ভ্যানের যাত্রী হযরত আলী নিহত হন এবং ভ্যানচালক বাপ্পি আহত হন। ভ্যানকে চাপা দিয়ে ট্রাকটিও রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। এ সময় ট্রাকের চালক হেলপার কৌশলে পালিয়ে যায়।
তিনি বলেন, নিহতের পরিবারের সদস্যদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।