এবার আল্লাহর ৯৯ নাম সম্বলিত ইসলামিক ভাস্কর্য উদ্বোধনের মাধ্যমে ফেনী পৌরসভার নান্দনিক সৌন্দর্যে আরও একটি পালক যুক্ত হলো। গতকাল রবিবার ১৭ মার্চ সন্ধ্যায় শহরের মিজান রোডের মাথায় (সোনালী ব্যাংকের সামনে) ইসলামিক ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করেন ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী। এসময় চত্বরটির নাম করণ করা হয় শান্তি চত্বর।
এমন দৃষ্টিনন্দন স্থাপনার ভূয়সী প্রশংসা করে সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী বলেন, শহরের ঐতিহাসিক মিজান ময়দান জেলার কেন্দ্রীয় ঈদগা। এখানে আন্তর্জাতিক কেরাত সম্মেলনসহ সব বড় বড় ইসলামিক অনুষ্ঠান হয়। সে ময়দানের মুখপথে আল্লাহর নাম সম্বলিত এ শান্তি চত্বর নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।
তিনি বলেন, আমরা ধর্মপ্রাণ মুসলমান আমাদের জন্য এসব আবেগের। এমন ভাস্কর্য পৃথিবীর কোথাও নেই। এ প্রথম ফেনীতে এটি স্থাপন হয়েছে। ফেনীর মানুষ শান্তিতে বিশ্বাসী, আমরা শান্তিতে থাকতে চাই।
এ সময় ফেনীর পৌর মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী বলেন, ফেনী পৌরসভার অর্থায়নে ইসলামিক ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে। মুসলিম দেশ হিসেবে ইসলামের বিভিন্ন নিদর্শন, আল্লাহ ও রসুলের নাম মানুষের সামনে উপস্থাপন করা মুসলমান হিসেবে আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। সেই দায়িত্ববোধ থেকে এই ভাস্কর্যটি স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করি। এগুলো দেখে মানুষ যাতে আল্লাহ ও রসুলের এবং ধর্মের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে।
এছাড়াও ফেনী পৌরসভার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ইসলামিক ভাস্কর্যের মাধ্যমে শহরকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর নির্দেশে কাজ করছি। আশা করছি শহরের আরও জন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ইসলামিক নিদর্শন স্থাপনের মাধ্যমে মুসলিম রাষ্ট্রের স্বীকৃতি এখান থেকে আরও বেশি উন্মোচিত হবে।
এছাড়াও ভাস্কর্যটি ওপরে চারটি এলইডি জায়ান্ট স্ক্রিন বসানো হয়েছে। যার মাধ্যমে কোরআন তেলাওয়াত, ওয়াজ মাহফিল, বিভিন্ন ইসলামিক প্রোগ্রাম ও সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম প্রচার করা হবে বলেও জানান তিনি। পৌর সূত্রে জানায়, ২ মাসে এর কাজ সমাপ্ত করেন নিউ স্মার্ট জেনারেল সার্ভিস নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এই ভাস্কার্যটিতে ৭ হাজার এলইডি লাইট রয়েছে।
এ সময় ফেনী আলিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মাহমুদুল হাসান বলেন, ইসলামি আলো ছড়াতে এ ভাস্কর্য বিশাল ভূমিকা রাখবে। এ চত্বরে এলে সুমধুর কুরআন তেলাওয়াত মুসলিমদের জীবনে প্রভাব ফেলবে। এ সময় শহরের বিভিন্ন বয়েসী কিশোর তরুণ ওলামায়ে কেরামসহ অসংখ্য মানুষের ভিড় জমে।
এমন দৃষ্টিনন্দন স্থাপনার ভূয়সী প্রশংসা করে সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী বলেন, শহরের ঐতিহাসিক মিজান ময়দান জেলার কেন্দ্রীয় ঈদগা। এখানে আন্তর্জাতিক কেরাত সম্মেলনসহ সব বড় বড় ইসলামিক অনুষ্ঠান হয়। সে ময়দানের মুখপথে আল্লাহর নাম সম্বলিত এ শান্তি চত্বর নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।
তিনি বলেন, আমরা ধর্মপ্রাণ মুসলমান আমাদের জন্য এসব আবেগের। এমন ভাস্কর্য পৃথিবীর কোথাও নেই। এ প্রথম ফেনীতে এটি স্থাপন হয়েছে। ফেনীর মানুষ শান্তিতে বিশ্বাসী, আমরা শান্তিতে থাকতে চাই।
এ সময় ফেনীর পৌর মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী বলেন, ফেনী পৌরসভার অর্থায়নে ইসলামিক ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে। মুসলিম দেশ হিসেবে ইসলামের বিভিন্ন নিদর্শন, আল্লাহ ও রসুলের নাম মানুষের সামনে উপস্থাপন করা মুসলমান হিসেবে আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। সেই দায়িত্ববোধ থেকে এই ভাস্কর্যটি স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করি। এগুলো দেখে মানুষ যাতে আল্লাহ ও রসুলের এবং ধর্মের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে।
এছাড়াও ফেনী পৌরসভার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ইসলামিক ভাস্কর্যের মাধ্যমে শহরকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর নির্দেশে কাজ করছি। আশা করছি শহরের আরও জন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ইসলামিক নিদর্শন স্থাপনের মাধ্যমে মুসলিম রাষ্ট্রের স্বীকৃতি এখান থেকে আরও বেশি উন্মোচিত হবে।
এছাড়াও ভাস্কর্যটি ওপরে চারটি এলইডি জায়ান্ট স্ক্রিন বসানো হয়েছে। যার মাধ্যমে কোরআন তেলাওয়াত, ওয়াজ মাহফিল, বিভিন্ন ইসলামিক প্রোগ্রাম ও সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম প্রচার করা হবে বলেও জানান তিনি। পৌর সূত্রে জানায়, ২ মাসে এর কাজ সমাপ্ত করেন নিউ স্মার্ট জেনারেল সার্ভিস নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এই ভাস্কার্যটিতে ৭ হাজার এলইডি লাইট রয়েছে।
এ সময় ফেনী আলিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মাহমুদুল হাসান বলেন, ইসলামি আলো ছড়াতে এ ভাস্কর্য বিশাল ভূমিকা রাখবে। এ চত্বরে এলে সুমধুর কুরআন তেলাওয়াত মুসলিমদের জীবনে প্রভাব ফেলবে। এ সময় শহরের বিভিন্ন বয়েসী কিশোর তরুণ ওলামায়ে কেরামসহ অসংখ্য মানুষের ভিড় জমে।