এবার সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে মোতালেব হোসেন (৪০) নামের এক যুবকের পেট থেকে ১৫টি কলম বের করেছেন চিকিৎসকেরা। তাঁর পেটে আরও ৪–৫টি কলম রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। মোতালেব হোসেন সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার খুকনী ইউনিয়নের আটারদাগ গ্রামের আবদুর রহমানের ছেলে। পেট ব্যথা নিয়ে একের পর এক চিকিত্সকের কাছে যাচ্ছিলেন তিনি।
কিন্তু তাঁর পেটব্যথার কারণ পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলে তাঁর পেট থেকে ১৫টি কলম বের করেন চিকিৎসকেরা। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, চিকিত্সকেরা মোতালেবকে দুই সপ্তাহ ধরে তাঁর পেটব্যথার চিকিত্সা দিয়েছেন। তবে এতে মোতালেবের ব্যথা না কমায় এক্স-রে ও আলট্রাসনোগ্রাম করা হয়। এতে চিকিৎসকেরা বুঝতে পারেন, তাঁর পাকস্থলিতে কলমজাতীয় কিছু রয়েছে।
এরপর তাঁর পেট থেকে গত বৃহস্পতিবার ১৫টি কলম বের করা হয়। তাঁর পেটে এখনো চার-পাঁচটি কলম রয়েছে। মোতালেবের মা লাইলী বেগম বলেন, এসএসসি পাসের পর মোতালেব গাঁজায় আসক্ত হয়ে পড়ে। এরপর কখন মোতালেব কলমগুলো গিলেছে, তা জানি না। তবে দীর্ঘদিন সুস্থ স্বভাবিকভাবেই সে কাজ করেছে। গত এক বছর যাবত মোতালেব পেটব্যথায় অসুস্থ হয়েছে।
এদিকে শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের জুনিয়র কনসালট্যান্ট আমিনুল ইসলাম বলেন, মোতালেবের পেট থেকে ১৫টি কলম বের করা হয়েছে। আগামী সোমবার আবার এন্ডোস্কপির মাধ্যমে বাকি কলমগুলো বের করা হবে। এ বিষয়ে মোতালেব হোসেন বলেন, আগে সুস্থ ছিলাম। তবে এক বছর যাবত পেটব্যথায় কোনো কাজ করতে পারছি না। কখন, কীভাবে কলমগুলো গিলে ফেলেছি, তা জানি না।
এ বিষয়ে মোতালেবের পরিবার জানিয়েছে, তাঁতের শাড়ি তৈরির কাজ করতেন মোতালেব হোসেন। ১৯৯৯ সালে প্রথম বিভাগে এসএসসি পাশ করেন মোতালেব। ২০২১ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা থাকলেও তিনি পরীক্ষা দেননি। এদিকে হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের প্রধান জাহিদুল ইসলাম বলেন, মোতালেব এখন অনেকটাই সুস্থ। সবগুলো কলম বের করার পর তাঁকে স্নায়ুতন্ত্র বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হবে।
কিন্তু তাঁর পেটব্যথার কারণ পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলে তাঁর পেট থেকে ১৫টি কলম বের করেন চিকিৎসকেরা। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, চিকিত্সকেরা মোতালেবকে দুই সপ্তাহ ধরে তাঁর পেটব্যথার চিকিত্সা দিয়েছেন। তবে এতে মোতালেবের ব্যথা না কমায় এক্স-রে ও আলট্রাসনোগ্রাম করা হয়। এতে চিকিৎসকেরা বুঝতে পারেন, তাঁর পাকস্থলিতে কলমজাতীয় কিছু রয়েছে।
এরপর তাঁর পেট থেকে গত বৃহস্পতিবার ১৫টি কলম বের করা হয়। তাঁর পেটে এখনো চার-পাঁচটি কলম রয়েছে। মোতালেবের মা লাইলী বেগম বলেন, এসএসসি পাসের পর মোতালেব গাঁজায় আসক্ত হয়ে পড়ে। এরপর কখন মোতালেব কলমগুলো গিলেছে, তা জানি না। তবে দীর্ঘদিন সুস্থ স্বভাবিকভাবেই সে কাজ করেছে। গত এক বছর যাবত মোতালেব পেটব্যথায় অসুস্থ হয়েছে।
এদিকে শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের জুনিয়র কনসালট্যান্ট আমিনুল ইসলাম বলেন, মোতালেবের পেট থেকে ১৫টি কলম বের করা হয়েছে। আগামী সোমবার আবার এন্ডোস্কপির মাধ্যমে বাকি কলমগুলো বের করা হবে। এ বিষয়ে মোতালেব হোসেন বলেন, আগে সুস্থ ছিলাম। তবে এক বছর যাবত পেটব্যথায় কোনো কাজ করতে পারছি না। কখন, কীভাবে কলমগুলো গিলে ফেলেছি, তা জানি না।
এ বিষয়ে মোতালেবের পরিবার জানিয়েছে, তাঁতের শাড়ি তৈরির কাজ করতেন মোতালেব হোসেন। ১৯৯৯ সালে প্রথম বিভাগে এসএসসি পাশ করেন মোতালেব। ২০২১ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা থাকলেও তিনি পরীক্ষা দেননি। এদিকে হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের প্রধান জাহিদুল ইসলাম বলেন, মোতালেব এখন অনেকটাই সুস্থ। সবগুলো কলম বের করার পর তাঁকে স্নায়ুতন্ত্র বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হবে।