সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে ভারত মহাসাগরে ২৩ নাবিকসহ জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে মুক্ত করতে সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে নাবিক ও জাহাজ উদ্ধারে কোন প্রক্রিয়ায় চেষ্টা চলছে তা জনসম্মুখে প্রকাশ করার বিষয় নয় বলে মনে করিয়ে দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
রোববার (১৭ মার্চ) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি যাতে করে আমাদের নাবিকদের সম্পূর্ণ সুস্থভাবে এবং জাহাজটিও অক্ষতভাবে উদ্ধার করতে পারি। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কী প্রক্রিয়ায় চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি বা করছি সেটি আসলে জনসম্মুখে প্রকাশ করার বিষয় নয়।
জিম্মি নাবিক ও জাহাজ নিয়ে গণমাধ্যমে অতিমাত্রায় প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলে তার ফলাফল কী হতে পারে তা মনে করিয়ে দিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, গণমাধ্যমে এটি নিয়ে অতি মাতামাতি হলে তারা সেগুলো স্যাটেলাইটের মাধ্যমে দেখে। দেখার পর যারা হাইজ্যাক (ছিনতাই) করেছে তারা এটির মূল্যমানটা ঠিক করবে। এটি যত বেশি মিডিয়া কাভারেজ ও যত বেশি গুরুত্ব পাবে তত বেশি তারা তাদের অবস্থানকে দৃঢ় করবে। এটি আগেও হয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সুতরাং আমি সবাইকে অনুরোধ জানাব, এ নিয়ে সতর্কভাবে রিপোর্ট করার জন্য। আমি কোনো কোনো কাগজে দেখেছি… একটি কাগজে লিখেছে, সেই জাহাজের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে, যেটি মিথ্যা। আরেকটি কাগজে লিখেছে, অমুক জায়গায় টেলিফোন লুকিয়ে রেখেছে, সেখান থেকে যোগাযোগ করছে।
তিনি বলেন, এসব কথা রিপোর্টে এলে নাবিকদের সেখানে থাকাটা কঠিন হয়ে যাবে। সুতরাং এগুলো সতর্কতার সঙ্গে সবার অ্যাড্রেস করা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।
গত মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বাংলাদেশ সময় বেলা দেড়টার দিকে জলদস্যুরা বাংলাদেশি জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। জাহাজটি মোজাম্বিক থেকে দুবাই যাচ্ছিল। চট্টগ্রামের কবির গ্রুপের জাহাজটি পরিচালনা করছে গ্রুপটির সহযোগী সংস্থা এস আর শিপিং লিমিটেড। জাহাজে ২৩ বাংলাদেশি নাবিক রয়েছেন।
রোববার (১৭ মার্চ) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি যাতে করে আমাদের নাবিকদের সম্পূর্ণ সুস্থভাবে এবং জাহাজটিও অক্ষতভাবে উদ্ধার করতে পারি। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কী প্রক্রিয়ায় চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি বা করছি সেটি আসলে জনসম্মুখে প্রকাশ করার বিষয় নয়।
জিম্মি নাবিক ও জাহাজ নিয়ে গণমাধ্যমে অতিমাত্রায় প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলে তার ফলাফল কী হতে পারে তা মনে করিয়ে দিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, গণমাধ্যমে এটি নিয়ে অতি মাতামাতি হলে তারা সেগুলো স্যাটেলাইটের মাধ্যমে দেখে। দেখার পর যারা হাইজ্যাক (ছিনতাই) করেছে তারা এটির মূল্যমানটা ঠিক করবে। এটি যত বেশি মিডিয়া কাভারেজ ও যত বেশি গুরুত্ব পাবে তত বেশি তারা তাদের অবস্থানকে দৃঢ় করবে। এটি আগেও হয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সুতরাং আমি সবাইকে অনুরোধ জানাব, এ নিয়ে সতর্কভাবে রিপোর্ট করার জন্য। আমি কোনো কোনো কাগজে দেখেছি… একটি কাগজে লিখেছে, সেই জাহাজের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে, যেটি মিথ্যা। আরেকটি কাগজে লিখেছে, অমুক জায়গায় টেলিফোন লুকিয়ে রেখেছে, সেখান থেকে যোগাযোগ করছে।
তিনি বলেন, এসব কথা রিপোর্টে এলে নাবিকদের সেখানে থাকাটা কঠিন হয়ে যাবে। সুতরাং এগুলো সতর্কতার সঙ্গে সবার অ্যাড্রেস করা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।
গত মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বাংলাদেশ সময় বেলা দেড়টার দিকে জলদস্যুরা বাংলাদেশি জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। জাহাজটি মোজাম্বিক থেকে দুবাই যাচ্ছিল। চট্টগ্রামের কবির গ্রুপের জাহাজটি পরিচালনা করছে গ্রুপটির সহযোগী সংস্থা এস আর শিপিং লিমিটেড। জাহাজে ২৩ বাংলাদেশি নাবিক রয়েছেন।