দেশের অন্যতম বৃহৎ পাইকারি কাপড়ের হাট শেখেরচর-বাবুরহাটের জিয়া উদ্দিন মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। শনিবার (১৬ মার্চ) দিবাগত রাত সোয়া ১টায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে।
জানা গেছে, আগুনে থ্রি-পিস, বিছানার চাদর এবং তোশকের কাপড়ের ৩২টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এসব দোকান থেকে কোনো কাপড় সরানো যায়নি। ব্যবসায়ীরা ১০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছেন। নরসিংদী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-সহকারী পরিচালক শিমুল রফি অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
জিয়া উদ্দিন মার্কেটের মালিক কামরুজ্জামান জানান, আগুনের ধোঁয়া ও লেলিহান শিখা দেখে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তারা আশপাশের দোকান ও মার্কেটের লোকজন নিয়ে নিজ নিজ দোকানের মালামাল সরানোর চেষ্টা করেন। অনেকেই আগুন নেভানোর কাজে অংশ নেন।
খবর পেয়ে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের একটি, নরসিংদী ফায়ার সার্ভিসের দুটি, মাধবদী ফায়ার সার্ভিসের দুটি এবং পলাশ ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটসহ মোট সাতটি ইউনিট প্রায় ১ ঘণ্টা চেষ্টা করে রাত আড়াইটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে ১০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছেন ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকেরা।
স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বণিক সমিতির নেতারা জানান, বৃহস্পতিবার ও রবিবার এ হাটে আধা বেলা পাইকারি বেচাকেনা হয়। প্রতি শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক হাট বার। এ হাটে ছোট-বড় প্রায় পাঁচ হাজার দোকান রয়েছে। আসন্ন রমজানের ঈদকে সামনে রেখে প্রায় সব দোকানেই প্রচুর কাপড় তুলেছিলেন ব্যবসায়ীরা। শনিবার দিবাগত রাত সোয়া ১টায় লাগা আগুন মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে ওই মার্কেটের ৩২টি দোকানে। এসব দোকানে থ্রি-পিস, বিছানার চাদর ও তোশকের কাপড় ছিল।
নরসিংদী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-সহকারী পরিচালক শিমুল রফি বলেন, “খবর পেয়ে নরসিংদীসহ আশপাশের ফায়ার সার্ভিসের মোট সাতটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে ওই মার্কেটের ৩২টি দোকান পুড়ে গেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে। তাৎক্ষণিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা যায়নি।”
জানা গেছে, আগুনে থ্রি-পিস, বিছানার চাদর এবং তোশকের কাপড়ের ৩২টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এসব দোকান থেকে কোনো কাপড় সরানো যায়নি। ব্যবসায়ীরা ১০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছেন। নরসিংদী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-সহকারী পরিচালক শিমুল রফি অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
জিয়া উদ্দিন মার্কেটের মালিক কামরুজ্জামান জানান, আগুনের ধোঁয়া ও লেলিহান শিখা দেখে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তারা আশপাশের দোকান ও মার্কেটের লোকজন নিয়ে নিজ নিজ দোকানের মালামাল সরানোর চেষ্টা করেন। অনেকেই আগুন নেভানোর কাজে অংশ নেন।
খবর পেয়ে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের একটি, নরসিংদী ফায়ার সার্ভিসের দুটি, মাধবদী ফায়ার সার্ভিসের দুটি এবং পলাশ ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটসহ মোট সাতটি ইউনিট প্রায় ১ ঘণ্টা চেষ্টা করে রাত আড়াইটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে ১০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছেন ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকেরা।
স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বণিক সমিতির নেতারা জানান, বৃহস্পতিবার ও রবিবার এ হাটে আধা বেলা পাইকারি বেচাকেনা হয়। প্রতি শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক হাট বার। এ হাটে ছোট-বড় প্রায় পাঁচ হাজার দোকান রয়েছে। আসন্ন রমজানের ঈদকে সামনে রেখে প্রায় সব দোকানেই প্রচুর কাপড় তুলেছিলেন ব্যবসায়ীরা। শনিবার দিবাগত রাত সোয়া ১টায় লাগা আগুন মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে ওই মার্কেটের ৩২টি দোকানে। এসব দোকানে থ্রি-পিস, বিছানার চাদর ও তোশকের কাপড় ছিল।
নরসিংদী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-সহকারী পরিচালক শিমুল রফি বলেন, “খবর পেয়ে নরসিংদীসহ আশপাশের ফায়ার সার্ভিসের মোট সাতটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে ওই মার্কেটের ৩২টি দোকান পুড়ে গেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে। তাৎক্ষণিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা যায়নি।”