মাত্র এক হাজার টাকার জন্য বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন হলো। পাবনার দাপুনিয়া এলাকার আলোচিত আজাদ (২২) হত্যার সাথে জড়িত প্রধান অভিযুক্ত আব্দুস সামাদ ওরফে সম্রাটকে (২৮) আটকের পর এমন তথ্য পেয়েছে পুলিশ। পুলিশ সম্রাটকে আটকের পর তার দেয়া তথ্যে উদ্ধার করে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত চাকু, নিহত আজাদের মোবাইল ফোন, মোটরসাইকেল ও রক্তমাখা জ্যাকেট।
নিহত আজাদ মন্ডল পাবনা সদর উপজেলার দাপুনিয়া ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের আব্দুল হাকিম মন্ডলের ছেলে। পেশায় সে রাজমিস্ত্রির কাজ করতো। আর আটক সম্রাট একই ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া মির্জাপুর এলাকার রবিউল ইসলামের ছেলে।
গত সোমবার (১১ মার্চ) রাত ৮টার দিকে আজাদ বাড়ি থেকে তার ব্যবহৃত ডিসকভার মোটরসাইকেল নিয়ে বেড়ানোর কথা বলে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরে না গেলে, দুইদিন পর বুধবার বিকেলে দাপুনিয়া ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া এলাকার একটি লিচু বাগান থেকে আজাদের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এরপর রোববার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জেলা পুলিশ জানায়, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আজাদের বাবা আব্দুল হাকিম মন্ডল বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেছেন। মামলার পর পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে সম্রাটকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে সম্রাট জানান, আজাদ তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং এক সাথে রাজমিস্ত্রির কাজ করতো।
প্রায় একমাস আগে সে আজাদের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল নিয়ে বেড়াতে গেলে মোটরসাইকেলটি দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দুই হাজার টাকা খরচ করে আজাদ ক্ষতিগ্রস্ত মোটরসাইকেল মেরামত করে। এক হাজার টাকা পরিশোধ করার পর আরও এক হাজার টাকার জন্য আজাদ তাকে চাপ দিতে থাকে।
সেই টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে মনমালিন্যের সৃষ্টি হয়। তারপর থেকে সে আজাদকে হত্যার সুযোগ খুঁজতে থাকে। পরে সোমবার রাতে আজাদকে কৌশলে এলাকার একটি লিচু বাগান নিয়ে গিয়ে কথা-বার্তার একপর্যায়ে ধারালো চাকু দিয়ে আজাদের গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়।
নিহত আজাদ মন্ডল পাবনা সদর উপজেলার দাপুনিয়া ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের আব্দুল হাকিম মন্ডলের ছেলে। পেশায় সে রাজমিস্ত্রির কাজ করতো। আর আটক সম্রাট একই ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া মির্জাপুর এলাকার রবিউল ইসলামের ছেলে।
গত সোমবার (১১ মার্চ) রাত ৮টার দিকে আজাদ বাড়ি থেকে তার ব্যবহৃত ডিসকভার মোটরসাইকেল নিয়ে বেড়ানোর কথা বলে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরে না গেলে, দুইদিন পর বুধবার বিকেলে দাপুনিয়া ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া এলাকার একটি লিচু বাগান থেকে আজাদের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এরপর রোববার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জেলা পুলিশ জানায়, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আজাদের বাবা আব্দুল হাকিম মন্ডল বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেছেন। মামলার পর পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে সম্রাটকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে সম্রাট জানান, আজাদ তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং এক সাথে রাজমিস্ত্রির কাজ করতো।
প্রায় একমাস আগে সে আজাদের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল নিয়ে বেড়াতে গেলে মোটরসাইকেলটি দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দুই হাজার টাকা খরচ করে আজাদ ক্ষতিগ্রস্ত মোটরসাইকেল মেরামত করে। এক হাজার টাকা পরিশোধ করার পর আরও এক হাজার টাকার জন্য আজাদ তাকে চাপ দিতে থাকে।
সেই টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে মনমালিন্যের সৃষ্টি হয়। তারপর থেকে সে আজাদকে হত্যার সুযোগ খুঁজতে থাকে। পরে সোমবার রাতে আজাদকে কৌশলে এলাকার একটি লিচু বাগান নিয়ে গিয়ে কথা-বার্তার একপর্যায়ে ধারালো চাকু দিয়ে আজাদের গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়।