কৃত্রিম হ্রদ ফেটে চৌচির, বাসাবাড়িতে নেই সরবরাহকৃত পানিও। কলে চাপ দিলে উঠছে না ভূগর্ভস্থ পানি। এমন পরিস্থিতিতে প্রতি ১৫ দিনে একবার পানির ট্যাঙ্কার আসে পাড়া-মহল্লায়। ট্যাঙ্কার আসামাত্রাই হাজার হাজার মানুষ বালতি, কলস নিয়ে দৌড়াতে থাকেন এর পেছনে। কেউ পায়, আবার কারও ফিরতে হয় খালি হাতেই।
ভারতের প্রযুক্তি কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত বেঙ্গালুরুর ‘সিলিকন ভ্যালি’তে এ অবস্থা চলছে অন্তত এক যুগ ধরে। এবারের শুষ্ক মৌসুমে পরিস্থিতি আরও সংকটজনক হয়ে উঠেছে। পানির জন্য অপেক্ষা করতে করতে মানুষের চাকরি ও কাজ পর্যন্ত হারাতে হচ্ছে। খবর সিএনএনের
দক্ষিণ কর্ণাটক রাজ্যের রাজধানী বেঙ্গালুরুর এমন অবস্থার জন্য মাত্রাতিরিক্ত নগরায়ণ ও ধারণক্ষমতার তিন গুণ বেশি মানুষের চাপকে দায়ী করছে কর্তৃপক্ষ। এখানকার ১ কোটি ৫০ লাখ মানুষের প্রতিদিন অন্তত ২০০ কোটি লিটার পানি প্রয়োজন।
কিন্তু গত বছর বর্ষায় তেমন বৃষ্টি না হওয়ায় ভূগর্ভস্থ পানির স্তর কমে গেছে। ফলে দৈনিক ২০ কোটি লিটার পানির ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বাসিন্দাদের অল্প পরিমাণে পানি ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ সময় এই বেঙ্গালুরু ছিল সবুজে ঘেরা জনপদ।
ভারতের উদ্যানের শহর– হিসেবেও উপাধি পেয়েছিল। কিন্তু ১৯৯০-এর দশকের শুরুর দিকে বেঙ্গালুরুতে দ্রুত নগরায়ণ হয়। বন কেটে, হ্রদের চারপাশে তৈরি হয়েছে কংক্রিটের নগরী। জলবায়ু বিজ্ঞানী টিভি রামচন্দ্র বলেন, আজ বেঙ্গালুরুর ৮৩ ভাগ এলাকা কংক্রিটে আচ্ছাদিত। পানি ভূগর্ভে যেতে পারছে না। কোনো গাছপালাও নেই।’
ভারতের প্রযুক্তি কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত বেঙ্গালুরুর ‘সিলিকন ভ্যালি’তে এ অবস্থা চলছে অন্তত এক যুগ ধরে। এবারের শুষ্ক মৌসুমে পরিস্থিতি আরও সংকটজনক হয়ে উঠেছে। পানির জন্য অপেক্ষা করতে করতে মানুষের চাকরি ও কাজ পর্যন্ত হারাতে হচ্ছে। খবর সিএনএনের
দক্ষিণ কর্ণাটক রাজ্যের রাজধানী বেঙ্গালুরুর এমন অবস্থার জন্য মাত্রাতিরিক্ত নগরায়ণ ও ধারণক্ষমতার তিন গুণ বেশি মানুষের চাপকে দায়ী করছে কর্তৃপক্ষ। এখানকার ১ কোটি ৫০ লাখ মানুষের প্রতিদিন অন্তত ২০০ কোটি লিটার পানি প্রয়োজন।
কিন্তু গত বছর বর্ষায় তেমন বৃষ্টি না হওয়ায় ভূগর্ভস্থ পানির স্তর কমে গেছে। ফলে দৈনিক ২০ কোটি লিটার পানির ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বাসিন্দাদের অল্প পরিমাণে পানি ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ সময় এই বেঙ্গালুরু ছিল সবুজে ঘেরা জনপদ।
ভারতের উদ্যানের শহর– হিসেবেও উপাধি পেয়েছিল। কিন্তু ১৯৯০-এর দশকের শুরুর দিকে বেঙ্গালুরুতে দ্রুত নগরায়ণ হয়। বন কেটে, হ্রদের চারপাশে তৈরি হয়েছে কংক্রিটের নগরী। জলবায়ু বিজ্ঞানী টিভি রামচন্দ্র বলেন, আজ বেঙ্গালুরুর ৮৩ ভাগ এলাকা কংক্রিটে আচ্ছাদিত। পানি ভূগর্ভে যেতে পারছে না। কোনো গাছপালাও নেই।’