এবার ‘সেবার ব্রতে চাকরি’ এই স্লোগানে শতভাগ মেধা যোগ্যতা ও স্বচ্ছতার মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদের নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে পুলিশের চাকরি পেয়েছেন ৭১ জন ছেলে-মেয়ে। চাকরি পেতে অনলাইন আবেদন খরচ বাবদ জনপ্রতি খরচ হয়েছে ১২০ টাকা।
বুধবার (১৩ মার্চ) রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ লাইনস্ ড্রিল শেড নতুন চাকরি পাওয়া ছেলে-মেয়েদের মনস্তাত্বিক ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। এতে ৬০ জন ছেলে ও ১১ জন মেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এ সময় তাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ।
জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে ১৭৩৮ জন আবেদন করেন। আবেদন যাচাই-বাচাই করে ৭১ জনের শূন্যপদের বিপরীতে প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিং শেষে ১২৩৮ জন প্রার্থী শারীরিক মাপ, শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। শারীরিক মাপ, শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষা শেষে ৪৬৩ জন লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন।
এর মধ্যে ৪৬১ জন লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহ করে মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষার জন্য ২৮৯ জন উত্তীর্ণ হন। মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষায় ২৮৯ অংশগ্রহণকারীর মধ্যে চূড়ান্তভাবে ৭১ জন (৬০ জন ছেলে ও ১১ জন মেয়ে) মনোনীত করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা টিআরসি-২০২৪ নিয়োগ বোর্ড।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, সততা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে মূল্যায়নের ভিত্তিতে ৭১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এখানে যোগ্যতা ও মেধাকে মূল্যায়ন করা হয়েছে। নিয়োগ প্রক্রিয়াটির প্রতি সাধারণ মানুষ আস্থা রেখেছিল। আমরাও সঠিক কাজটি করতে পেরেছি। ১২০ টাকা তাদের আবেদন খরচের বিনিময়ে এ চাকরি হয়েছে, এর বাহিরে আর কোনো সুযোগ নাই।
তিনি বলেন, আজকে যারা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ পুলিশের নতুন সদস্য হলেন তারা সবাই সততা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে দেশসেবার মনোভাব নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে কাজ করার আহবান জানান তিনি।
বুধবার (১৩ মার্চ) রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ লাইনস্ ড্রিল শেড নতুন চাকরি পাওয়া ছেলে-মেয়েদের মনস্তাত্বিক ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। এতে ৬০ জন ছেলে ও ১১ জন মেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এ সময় তাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ।
জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে ১৭৩৮ জন আবেদন করেন। আবেদন যাচাই-বাচাই করে ৭১ জনের শূন্যপদের বিপরীতে প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিং শেষে ১২৩৮ জন প্রার্থী শারীরিক মাপ, শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। শারীরিক মাপ, শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষা শেষে ৪৬৩ জন লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন।
এর মধ্যে ৪৬১ জন লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহ করে মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষার জন্য ২৮৯ জন উত্তীর্ণ হন। মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষায় ২৮৯ অংশগ্রহণকারীর মধ্যে চূড়ান্তভাবে ৭১ জন (৬০ জন ছেলে ও ১১ জন মেয়ে) মনোনীত করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা টিআরসি-২০২৪ নিয়োগ বোর্ড।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, সততা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে মূল্যায়নের ভিত্তিতে ৭১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এখানে যোগ্যতা ও মেধাকে মূল্যায়ন করা হয়েছে। নিয়োগ প্রক্রিয়াটির প্রতি সাধারণ মানুষ আস্থা রেখেছিল। আমরাও সঠিক কাজটি করতে পেরেছি। ১২০ টাকা তাদের আবেদন খরচের বিনিময়ে এ চাকরি হয়েছে, এর বাহিরে আর কোনো সুযোগ নাই।
তিনি বলেন, আজকে যারা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ পুলিশের নতুন সদস্য হলেন তারা সবাই সততা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে দেশসেবার মনোভাব নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে কাজ করার আহবান জানান তিনি।