এবার মাত্র ২২ বছর বয়সে যেখানে পুরো মনোযোগ ফুটবলে থাকার কথা সেখানে ফুটবলকেই বিদায় জানিয়ে দিলেন সাফ জয়ী দলের ফরোয়ার্ড স্বপ্না। সিরাত জাহান স্বপ্নার আকস্মিক অবসর নিয়ে কথা বলেন সাফ জয়ী দলের আরেক সদস্য সাজেদা খাতুন। ক্যাম্প থেকে বাদ পড়ার পর খেলে ছেড়ে দেওয়া সাজেদা জানান, নারী ফুটবলাররা সাফল্য এনে দিলেও ফেডারেশন কিছুই দেয়নি তাদের।
স্বপ্নার অবসরের দিন নারী ফুটবলের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটনও দেন পদত্যাগের খবর। সবমিলিয়ে আবারও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দেশের ফুটবল। বর্তমান অবস্থাতে দেশের নারী ফুটবলের কোনো ভবিষ্যৎ নেই বলে মনে করেন সাজেদা। গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে নারী ফুটবলের কিছু আছে? আমি জিজ্ঞেস করতে চাই, বাফুফে নারী ফুটবলারদের কিছু দিয়েছে। একটু অপেক্ষা করেন আরও অনেক মেয়েরা খেলা ছেড়ে দেবে। এখানে কোন আশা নাই।’
এদিকে সাফ জয়ের পর বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, সংগঠন থেকে নারী দলকে ব্যাপক সংবর্ধনার পাশাপাশি আর্থিক উপহার দেয়া হলেও বাফুফে থেকে অবহেলা পাওয়ার কথা জানান সাজেদা। তিনি বলেন, ‘ফেডারেশন কিছু দিছে নাকি? ঢাকা ব্যাংক দিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী আমাদের অনেক কিছু দিছেন। কিন্তু ফেডারেশন কিছুই দেয়নি।’
সাফ জেতার পর ফুটবলারদের জন্য কিছুই করা হয়নি বলেও মন্তব্য করেন সাজেদা খাতুন। ফেডারেশনের অবহেলায় অলিম্পিক বাছাই পর্বে খেলার সুযোগও হারায় বাংলাদেশের মেয়েরা। এমতাবস্থায় দেশের নারী ফুটবলের ভবিষ্যৎ বলতে কিছু নেই বলে মনে করেন তিনি।
সাজেদা খাতুন বলেন, ‘আমরা কেন ফুটবল খেলি? সারা জীবন শুধু ক্যাম্পই করব? সাফ জেতার পর ফুটবলারদের জন্য কোনো কিছুরই আয়োজন করা হয়নি। আমরা যে ফুটবলের জন্য আছি সেটাই তো খেলা হয় না। অলিম্পিক বাছাই পর্বে খেলার সুযোগ থাকলেও ফেডারেশনের অবহেলায় সেটা হয়নি। তাদের জিজ্ঞেস করলে খালি এই সমস্যা, ওই সমস্যার কথা বলবে। তাহলে কেন মেয়েরা আগামীতে ফুটবল খেলবে?’
স্বপ্নার অবসরের দিন নারী ফুটবলের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটনও দেন পদত্যাগের খবর। সবমিলিয়ে আবারও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দেশের ফুটবল। বর্তমান অবস্থাতে দেশের নারী ফুটবলের কোনো ভবিষ্যৎ নেই বলে মনে করেন সাজেদা। গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে নারী ফুটবলের কিছু আছে? আমি জিজ্ঞেস করতে চাই, বাফুফে নারী ফুটবলারদের কিছু দিয়েছে। একটু অপেক্ষা করেন আরও অনেক মেয়েরা খেলা ছেড়ে দেবে। এখানে কোন আশা নাই।’
এদিকে সাফ জয়ের পর বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, সংগঠন থেকে নারী দলকে ব্যাপক সংবর্ধনার পাশাপাশি আর্থিক উপহার দেয়া হলেও বাফুফে থেকে অবহেলা পাওয়ার কথা জানান সাজেদা। তিনি বলেন, ‘ফেডারেশন কিছু দিছে নাকি? ঢাকা ব্যাংক দিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী আমাদের অনেক কিছু দিছেন। কিন্তু ফেডারেশন কিছুই দেয়নি।’
সাফ জেতার পর ফুটবলারদের জন্য কিছুই করা হয়নি বলেও মন্তব্য করেন সাজেদা খাতুন। ফেডারেশনের অবহেলায় অলিম্পিক বাছাই পর্বে খেলার সুযোগও হারায় বাংলাদেশের মেয়েরা। এমতাবস্থায় দেশের নারী ফুটবলের ভবিষ্যৎ বলতে কিছু নেই বলে মনে করেন তিনি।
সাজেদা খাতুন বলেন, ‘আমরা কেন ফুটবল খেলি? সারা জীবন শুধু ক্যাম্পই করব? সাফ জেতার পর ফুটবলারদের জন্য কোনো কিছুরই আয়োজন করা হয়নি। আমরা যে ফুটবলের জন্য আছি সেটাই তো খেলা হয় না। অলিম্পিক বাছাই পর্বে খেলার সুযোগ থাকলেও ফেডারেশনের অবহেলায় সেটা হয়নি। তাদের জিজ্ঞেস করলে খালি এই সমস্যা, ওই সমস্যার কথা বলবে। তাহলে কেন মেয়েরা আগামীতে ফুটবল খেলবে?’