পৃথিবীতে যুগে যুগে যত নবি-রাসুল রোজা পালন করেছেন, তাদের মধ্যে হজরত দাউদ আলাইহিস সালাম অন্যতম। আর সব যুগেই নবি-পয়গম্বরদের রোজা পালনের কথা কোরআনে কারিম অথবা হাদিসে উঠে এসেছে সুস্পষ্টভাবে। সেখান থেকেই জানা যায়, আল্লাহর কাছে হজরত দাউদ (আ.) এর রোজা পালন অধিক পছন্দনীয় ছিল।
আর কেমন ছিল তার রোজা পালন? কেন তার রোজা পালন ছিল আল্লাহর কাছে সর্বাধিক পছন্দের? কারণ, তিনি এক দিন রোজা রাখতেন আর পরের দিন বিনা রোজায় অতিবাহিত করতেন। এছাড়াও, তার কণ্ঠে ছিল সুরের জাদু। তার আসমানি কিতাবের তেলওয়াত নিয়েও রয়েছে নানান ঘটনা।
এদিকে হযরত দাউদ (আ.) এর রোজা পালন সম্পর্কে হাদিসেও সুস্পষ্ট বর্ণনা রয়েছে- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার কাছে সবচেয়ে প্রিয় রোজা হজরত দাউদ আলাইহিস সালামের রোজা। তিনি একদিন রোজা রাখতেন এবং একদিন বিনা রোজায় থাকতেন। (নাসাঈ, বুখারি, মুসলিম, মিশকাত)
আর কেমন ছিল তার রোজা পালন? কেন তার রোজা পালন ছিল আল্লাহর কাছে সর্বাধিক পছন্দের? কারণ, তিনি এক দিন রোজা রাখতেন আর পরের দিন বিনা রোজায় অতিবাহিত করতেন। এছাড়াও, তার কণ্ঠে ছিল সুরের জাদু। তার আসমানি কিতাবের তেলওয়াত নিয়েও রয়েছে নানান ঘটনা।
এদিকে হযরত দাউদ (আ.) এর রোজা পালন সম্পর্কে হাদিসেও সুস্পষ্ট বর্ণনা রয়েছে- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার কাছে সবচেয়ে প্রিয় রোজা হজরত দাউদ আলাইহিস সালামের রোজা। তিনি একদিন রোজা রাখতেন এবং একদিন বিনা রোজায় থাকতেন। (নাসাঈ, বুখারি, মুসলিম, মিশকাত)