এবার কর্মজীবী নারীদের বিভিন্ন কারণে নানা সমস্যার মুখে পড়তে হয়। বিশেষ করে অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয় কর্মজীবী নারীদের। অতিরিক্ত এই চাপের কথা চিন্তা করেই এবার নারী কর্মীদের জন্য বছরে ১০ দিন বাড়তি ছুটির ঘোষণা দিয়েছে ভারতের ওড়িশা রাজ্য সরকার।
গত মঙ্গলবার ১২ মার্চ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এতদিন ওড়িশা সরকারের বিভিন্ন অফিসে কর্মরত নারী কর্মচারীরা বছরে ১৫টি ক্যাজুয়াল লিভ (সিএল) পেতেন। এখন থেকে তাদের ক্যাজুয়াল লিভের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ২৫টি।
এদিকে নতুন এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক। মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, ‘নারী সরকারি কর্মচারীদের বাড়িতে বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয়। তাদের ওপর বাড়তি চাপ থাকে। সেই বিবেচনায় বছরে ১০ দিন ছুটি বাড়ানো হয়েছে।’
তবে অনেকে বলছেন, আসন্ন লোকসভা আর বিধানসভা নির্বাচনে নারী ভোটারদের মন জয় করতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওড়িশা সরকার। এরইমধ্যে সরকারি চাকরিতে নারীদের জন্য ৩৩ শতাংশ সংরক্ষিত আসন রাখা হয়েছে।
এর আগে গত বছরের অক্টোবরে ওড়িশা রাজ্য সরকার ঘোষণা করেছিল, স্কুটার কেনার জন্য দুই লাখ নারীকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেয়া হবে এবং সেজন্য কোনো সুদ দিতে হবে না। সেই প্রকল্পের আওতায় সুদ বহন করার জন্য পট্টনায়েক সরকারের পক্ষ থেকে ৫২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল।
গত মঙ্গলবার ১২ মার্চ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এতদিন ওড়িশা সরকারের বিভিন্ন অফিসে কর্মরত নারী কর্মচারীরা বছরে ১৫টি ক্যাজুয়াল লিভ (সিএল) পেতেন। এখন থেকে তাদের ক্যাজুয়াল লিভের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ২৫টি।
এদিকে নতুন এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক। মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, ‘নারী সরকারি কর্মচারীদের বাড়িতে বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয়। তাদের ওপর বাড়তি চাপ থাকে। সেই বিবেচনায় বছরে ১০ দিন ছুটি বাড়ানো হয়েছে।’
তবে অনেকে বলছেন, আসন্ন লোকসভা আর বিধানসভা নির্বাচনে নারী ভোটারদের মন জয় করতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওড়িশা সরকার। এরইমধ্যে সরকারি চাকরিতে নারীদের জন্য ৩৩ শতাংশ সংরক্ষিত আসন রাখা হয়েছে।
এর আগে গত বছরের অক্টোবরে ওড়িশা রাজ্য সরকার ঘোষণা করেছিল, স্কুটার কেনার জন্য দুই লাখ নারীকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেয়া হবে এবং সেজন্য কোনো সুদ দিতে হবে না। সেই প্রকল্পের আওতায় সুদ বহন করার জন্য পট্টনায়েক সরকারের পক্ষ থেকে ৫২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল।